সুপার এইটে উঠলে যে গ্রুপে পড়বে বাংলাদেশ

Bangladesh Cricket

এবার ২০ দলের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ডে ছিলো চার গ্রুপ। পাঁচ দলের একেক গ্রুপ থেকে দুটি করে দল উঠবে সুপার এইটে। সুপার এইটে থাকছে আবার দুই গ্রুপ। তবে গ্রুপ পর্বের অবস্থানের ভিত্তিতে নয়, গত দুই আসরের মতন পূর্ব নির্ধারিত সিডিং অনুযায়ী ঠিক হবে সুপার এইটের গ্রুপ।

চার গ্রুপের শীর্ষ বাছাই ধরে নিয়ে সুপার এইটের জন্য আগেই একটা সিডিং করা আছে। যেমন 'এ' গ্রুপ থেকে ভারত ও পাকিস্তান যথাক্রমে এ১ ও এ২। তাদের টপকে যদি অন্য কোন দল সুপার এইটে উঠে তাহলে সেই দল পাবে বাদ পড়া দলের সিডিং নম্বর।

পাকিস্তান প্রথম দুই ম্যাচ হেরে যাওয়ায় তাদের সুপার এইটে যাওয়া এখন সংশয়ে। তাদের বদলে যদি যুক্তরাষ্ট্র সুপার এইটে যায় তবে তারা পাবে এ২ সিডিং, সুপার এইটের গ্রুপ টুতে স্থান হবে তাদের।

বাংলাদেশের গ্রুপ 'ডি' তে র‍্যাঙ্কিং বিচারে সিডিং দক্ষিণ আফ্রিকা 'ডি১', শ্রীলঙ্কাকে 'ডি২' ধরা হয়েছে। প্রথম তিন ম্যাচ জিতে দক্ষিণ আফ্রিকার সুপার এইট প্রায় নিশ্চিত। সুপার এইটে তারা যাবে গ্রুপ টুতে। শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে বিশ্বকাপ শুরু করা বাংলাদেশ সুপার এইটে উঠলে লঙ্কানদের 'ডি২' নিয়ে নেবে তারা। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের জায়গা হবে সুপার এইটের গ্রুপ ওয়ানে।

সুপার এইটে উঠলে  গ্রুপ ওয়ানে থাকবে অস্ট্রেলিয়া, ভারত। নিউজিল্যান্ডকে টপকে যদি আফগানিস্তান সুপার এইটে উঠে তাহলে তারাও গ্রুপ ওয়ানে বাংলাদেশ, অস্ট্রেলিয়া ও ভারতের সঙ্গী হবে।

প্রথম রাউন্ডে কিছু চমক দেখা যাওয়ায় সুপার এইটের গ্রুপ টুতে দুটি সহযোগী সদস্য দেশের জায়গা পাওয়ার সম্ভাবনা উজ্জ্বল। রানরেটে অনেকটা এগিয়ে থাকায় ইংল্যান্ডে টপকে সুপার এইটের দৌড়ে এগিয়ে স্কটল্যান্ড। পাকিস্তানকে হারানো যুক্তরাষ্ট্রও দেখছে সুপার এইটের স্বপ্ন। পরের রাউন্ডে গেলে এই দুই দলেরই জায়গা হবে গ্রুপ টুতে। যেখানে দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজ এরমধ্যে এক পা দিয়ে রেখেছে।

কেন প্রথম রাউন্ডের গ্রুপের অবস্থানের ভিত্তিতে সুপার এইটের গ্রুপিং করা হচ্ছে না?

২০২১ ও ২০২২ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাছাইয়ের আদলে করা প্রথম রাউন্ড শেষে সুপার টুয়েলভে যেতেও পূর্ব নির্ধারিত সিডিং অনুসরণ করা হয়েছিলো। মূলত দর্শকদের টিকেট কাটার সুবিধা, দলগুলোর লজিস্টিক ঠিক করার সুবিধার কথা বিবেচনা করা হয়েছে। এবারও একই চিন্তা ছিলো আইসিসির। যেহেতু ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জে একাধিক স্বাধীন রাষ্ট্রে খেলা হচ্ছে। কোন দল কোথায় খেলতে পারে সেটার আগেই একটা ধারণা লজিস্টিক কারণেই পেতে চেয়েছে সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

Comments

The Daily Star  | English

Leather legacy fades

As the sun dipped below the horizon on Eid-ul-Azha, the narrow rural roads of Kalidasgati stirred with life. Mini-trucks and auto-vans rolled into the village, laden with the pungent, freshly flayed cowhides of the day’s ritual sacrifices.

17h ago