অভিমত
রক্তাক্ত জুলাই থেকে কি কোনো শিক্ষা হবে?
আওয়ামী লীগ আবারও যে ভুলটি করছে সেটি হলো, তারা এই সহিংসতাকে বিএনপি-জামায়াত কাণ্ড বলে প্রচার করছে ও নিজেরা বিশ্বাস করছে। তারা কোনোভাবেই বুঝতে চেষ্টা করছে না যে, ঘুষ-দুর্নীতি, অনিয়ম, পাচার, জনজীবনের...
ভুল থেকে শিক্ষা নেবো, নাকি বারবার ভুল করে যাব?
ক্ষমতাসীনরা যা বলে এবং জনগণ যা বিশ্বাস করে, তা এক নাও হতে পারে।
জন্মদিন, সায়ীদ স্যার এবং একটি আনন্দিত অনুভব
তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি যে স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র শুরু করেছিলেন, সেই কাঙ্ক্ষিত জায়গায় কি পৌঁছুতে পারলেন স্যার?
একসঙ্গে এত রক্ত স্বাধীনতার পর এ দেশে আর কখনো ঝরেনি
কেন পরিস্থিতি এতটা ভয়াবহ ও রক্তাক্ত হয়ে উঠল?
আগ্নেয়আত্মার জ্বালামুখ বিস্ফোরণ
বর্তমান বিরোধী দল বিএনপি যেমন ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার কাফফারা এখনো দিয়ে যাচ্ছে, ঠিক তেমনি এই ছাত্র নির্যাতন ও হত্যার জের হয়তো কাউকে না কাউকে দীর্ঘদিন বহন করতে হবে।
আন্দোলনটা এত দূর গড়ালো কেন?
একটি ঘটনার মধ্য দিয়ে অন্য কিছু আড়ালের চেষ্টা চলছে কি না—সেই প্রশ্নও জনমনে আছে।
কেন আবু সাঈদকে ঠান্ডা মাথায় গুলি করে হত্যা করা হলো?
কেবলমাত্র অহমিকা ও নিশ্চিত দায়মুক্তি ছাড়া আর কোনোভাবেই এই হত্যাকাণ্ডকে ন্যায্যতা দেওয়া সম্ভব না।
‘আমাকে হত্যা করলে, বাংলার সব কটি মাটির প্রদীপে শিখা হয়ে ছড়িয়ে যাব’
জানা যাবে না কী চিন্তা চলছিল বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের মাথায়...
রক্তাক্ত জুলাই থেকে কি কোনো শিক্ষা হবে?
আওয়ামী লীগ আবারও যে ভুলটি করছে সেটি হলো, তারা এই সহিংসতাকে বিএনপি-জামায়াত কাণ্ড বলে প্রচার করছে ও নিজেরা বিশ্বাস করছে। তারা কোনোভাবেই বুঝতে চেষ্টা করছে না যে, ঘুষ-দুর্নীতি, অনিয়ম, পাচার, জনজীবনের...
ভুল থেকে শিক্ষা নেবো, নাকি বারবার ভুল করে যাব?
ক্ষমতাসীনরা যা বলে এবং জনগণ যা বিশ্বাস করে, তা এক নাও হতে পারে।
জন্মদিন, সায়ীদ স্যার এবং একটি আনন্দিত অনুভব
তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি যে স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র শুরু করেছিলেন, সেই কাঙ্ক্ষিত জায়গায় কি পৌঁছুতে পারলেন স্যার?
একসঙ্গে এত রক্ত স্বাধীনতার পর এ দেশে আর কখনো ঝরেনি
কেন পরিস্থিতি এতটা ভয়াবহ ও রক্তাক্ত হয়ে উঠল?
আগ্নেয়আত্মার জ্বালামুখ বিস্ফোরণ
বর্তমান বিরোধী দল বিএনপি যেমন ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার কাফফারা এখনো দিয়ে যাচ্ছে, ঠিক তেমনি এই ছাত্র নির্যাতন ও হত্যার জের হয়তো কাউকে না কাউকে দীর্ঘদিন বহন করতে হবে।
আন্দোলনটা এত দূর গড়ালো কেন?
একটি ঘটনার মধ্য দিয়ে অন্য কিছু আড়ালের চেষ্টা চলছে কি না—সেই প্রশ্নও জনমনে আছে।
কেন আবু সাঈদকে ঠান্ডা মাথায় গুলি করে হত্যা করা হলো?
কেবলমাত্র অহমিকা ও নিশ্চিত দায়মুক্তি ছাড়া আর কোনোভাবেই এই হত্যাকাণ্ডকে ন্যায্যতা দেওয়া সম্ভব না।
‘আমাকে হত্যা করলে, বাংলার সব কটি মাটির প্রদীপে শিখা হয়ে ছড়িয়ে যাব’
জানা যাবে না কী চিন্তা চলছিল বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের মাথায়...
৪০০ কোটির পিয়ন!
কাঠামো ঠিক থাকলে প্রশাসনের সর্বোচ্চ পদে থেকেও একজন লোকের দুর্নীতির মাধ্যমে এক লাখ টাকা কামানোরও সুযোগ নেই।
বড় অসময়ে চলে গেলেন গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়া
জিয়া বলতেন, কষ্ট করে নর্ম অর্জনই শ্রেয়। তাহলে খেলাটা শক্তভাবে খেলা যাবে। সহজভাবে গ্র্যান্ডমাস্টার টাইটেল পেয়ে গেলে সেটা রক্ষা করা কঠিন।