তথ্য গোপনে কার লাভ কার ক্ষতি

জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়ের ফলে রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের বিরাট অংশে যেদিন (৪ অক্টোবর) স্মরণকালের ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা গেল, সেদিনই বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ২৯টি প্রতিষ্ঠানকে ‘গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো’ ঘোষণা সম্পর্কিত সরকারি প্রজ্ঞাপন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।

জাতীয় গ্রিডে বিপর্যয়ের ফলে রাজধানী ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের বিরাট অংশে যেদিন (৪ অক্টোবর) স্মরণকালের ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা গেল, সেদিনই বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ২৯টি প্রতিষ্ঠানকে 'গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো' ঘোষণা সম্পর্কিত সরকারি প্রজ্ঞাপন নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তুমুল আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়।

এই ২ ঘটনার মধ্যে কি কোনো মিল আছে? সেই প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে দেখা যাক, ২৯টি প্রতিষ্ঠানকে 'গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো' ঘোষণার ফলাফল কী হতে পারে এবং এই ঘটনা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে সাধারণ নাগরিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের তথ্য পাওয়ার সুযোগ আরও সংকুচিত করবে কি না?

সরকারের তরফে বলা হচ্ছে, হ্যাকিংয়ের উদ্দেশ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরসহ সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে দৈনিক ৭ হাজার বার সাইবার হামলা হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে সাইবার নিরাপত্তা বাড়াতে দেশের ২৯টি প্রতিষ্ঠানকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। কারণ এসব ইনফ্রাস্ট্রাকচার যদি সাইবার হামলার শিকার হয়, তাহলে অনেক মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে 'গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো' বা Critical Information Infrastructure বলতে বুঝানো হয়েছে, সরকার ঘোষিত কোনো বাহ্যিক বা ভার্চুয়াল তথ্য পরিকাঠামো, যা কোনো তথ্য-উপাত্ত বা কোনো ইলেকট্রনিক তথ্য নিয়ন্ত্রণ, প্রক্রিয়াকরণ, সঞ্চারণ বা সংরক্ষণ করে এবং যা ক্ষতিগ্রস্ত বা সংকটাপন্ন হলে জননিরাপত্তা বা অর্থনৈতিক নিরাপত্তা বা জনস্বাস্থ্য, জাতীয় নিরাপত্তা বা রাষ্ট্রীয় অখণ্ডতা বা সার্বভৌমত্বের উপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়তে পারে।

ফলে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বাংলাদেশ ব্যাংক, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরসহ যে ২৯টি প্রতিষ্ঠানকে 'গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো' হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, সেগুলোর কম্পিউটার সিস্টেম, নেটওয়ার্ক বা তথ্য পরিকাঠামো গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হবে এবং এগুলোর সুরক্ষায় বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রশ্ন হলো, কেন ২৯টি প্রতিষ্ঠানকে 'গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো' হিসেবে গেজেটভুক্ত করা হলো? এর বাইরে রাষ্ট্রের অন্য প্রতিষ্ঠানগুলো কি 'গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো' নয়? যে ২৯টি প্রতিষ্ঠানের নাম গেজেটভুক্ত করা হয়েছে, সেখানে জাতীয় সংসদ, বিচার বিভাগ, অডিট বিভাগ, প্রতিরক্ষা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নাম নেই। তার মানে এগুলো কি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো নয়? সরকার কোন বিবেচনায় এবং কোন মানদণ্ডে ২৯টি প্রতিষ্ঠানকে 'গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো' ঘোষণা করলো, সেটি স্পষ্ট নয়।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের যে ক্ষমতাবলে ২৯টি প্রতিষ্ঠানকে 'গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো' ঘোষণা করা হয়েছে, সেখানে বলা হয়েছে, এসব পরিকাঠামোতে বেআইনিভাবে প্রবেশ করলে অনধিক ১৪ বছর কারাদণ্ড বা অনধিক ১ কোটি টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড এবং একই ব্যক্তি দ্বিতীয়বার বা পুনঃপুন একই অপরাধ করলে তার যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা অনধিক ৫ কোটি টাকা অর্থদণ্ড কিংবা উভয় দণ্ড হবে।

কিন্তু যে প্রশ্নটি সামনে আসছে তা হলো, এই ঘটনার মধ্য দিয়ে সাধারণ নাগরিক ও গণমাধ্যমকর্মীদের তথ্য পাওয়ার পথ আরও বেশি কঠিন হবে কি না? কারণ বাংলাদেশ এমন একটি দেশ, যেখানে একদিকে তথ্য অধিকার আইনের মাধ্যমে নাগরিকদের তথ্য জানার অধিকার নিশ্চিত করা হয়, অন্যদিকে ব্রিটিশ আমলের অফিসিয়াল সিক্রেসি অ্যাক্ট বহাল রেখে এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো গণবিরোধী আইন করে নাগরিকের সংবিধানস্বীকৃত বাকস্বাধীনতার অধিকার খর্ব করা হয়।

বিস্ময়কর ব্যাপার হলো, তথ্য অধিকার আইন বিষয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে গণমধ্যমের স্থানীয় প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপ করে জানা গেছে, তাদের অনেকেই মনে করেন, এই আইনের দোহাই দিয়ে বা এই আইনের মারপ্যাঁচে কোনো কোনো ক্ষেত্রে তথ্য পাওয়ার প্রক্রিয়াটি আগের চেয়েও জটিল করা হয়েছে।

যেমন: আগে যে তথ্য সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ব্যক্তিগত সম্পর্কের খাতিরেও সাংবাদিকদের সরবরাহ করতেন, সেরকম অনেক সাধারণ তথ্য পেতেও এখন সাংবাদিকদের তথ্য অধিকার আইনে আবেদন করতে বলা হয় এবং যে তথ্য একদিনেই দেওয়া সম্ভব, সেটির জন্য দিনের পর দিন ঘুরানো হয়।

এই অভিযোগ বহু পুরনো যে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তথ্যকে নিজেদের সম্পত্তি মনে করেন এবং তথ্য না দেওয়াটাকে বা তথ্য গোপন করাকেই তাদের দায়িত্ব বলে মনে করেন। সুতরাং যে ২৯টি প্রতিষ্ঠানকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামো ঘোষণা করা হলো, তা আইনত ওইসব প্রতিষ্ঠানের জনগুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো বাধা তৈরি না করলেও তথ্য গোপন করে অভ্যস্ত সরকারি কর্মকর্তারা এটিকে সুযোগ হিসেবে নিতে পারেন বলে অনেকেরই শঙ্কা।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, তথ্য অধিকার আইন কিছু তথ্য প্রকাশ বা প্রদান বাধ্যতামূলক নয় বলে উল্লেখ করা হয়েছে। যেমন: এমন কোনো তথ্য, যা প্রকাশের ফলে বাংলাদেশের নিরাপত্তা, অখণ্ডতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকিতে পড়তে পারে; বিদেশি রাষ্ট্রের অথবা আন্তর্জাতিক কোনো সংস্থা বা আঞ্চলিক কোনো জোট বা সংগঠনের সঙ্গে বিদ্যমান সম্পর্ক ক্ষুণ্ন হতে পারে; কোনো বিদেশি সরকারের কাছ থেকে পাওয়া গোপনীয় তথ্য; আদালতে বিচারাধীন কোনো বিষয় এবং যা প্রকাশে আদালত বা ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ইত্যাদি। কিন্তু অভিজ্ঞতা বলছে, জনগুরুত্বপূর্ণ অনেক তথ্যও যখন কোনো নাগরিক বা সাংবাদিক জানতে চান, তখন অনেক সময়ই রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার দোহাই দেওয়া হয়।

শুধু তথ্য অধিকার আইন নয়, ২০১১ সালের জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রকাশ (সুরক্ষা প্রদান) আইনেও পরিষ্কার বলা আছে, কোনো তথ্য প্রকাশকারী উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের নিকট যুক্তিযুক্ত বিবেচনায়, জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে পারবেন।

আইনে এও বলা আছে যে, তথ্যের সত্যতা সম্পর্কে বিশ্বাস করার যুক্তিসঙ্গত কারণ না থাকলেও তিনি যদি এরূপ বিশ্বাস করেন যে, তথ্যটি সত্য হতে পারে এবং তথ্যের গুরুত্ব বিবেচনা করে এর সত্যতা যাচাই করা সমীচীন, তারপরও তিনি এই তথ্য প্রকাশ করতে পারবেন।

তার মানে, জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রকাশে গণমাধ্যমকর্মী তো বটেই, সাধারণ নাগরিকদেরও কোনো আইনি বাধা নেই। কারণ যদি জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রকাশ অপরাধ হয়ে থাকে, তাহলে বড় বড় দুর্নীতির খবর প্রকাশিত হবে না। এখন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামোর দোহাই দিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকর্তারা যদি জনগুরুত্বপূর্ণ তথ্যও গোপন করেন বা সাংবাদিকদের অবহিত না করেন কিংবা জানার সুযোগ সংকুচিত করেন, তাহলে অনেক বড় বড় অপরাধের খবর আড়াল হয়ে যাবে।

মুশকিল হলো, রাষ্ট্র চায় 'পিআর জার্নালিজম' (জনসংযোগ সাংবাদিকতা)। ক্রিটিক্যাল বা ইনভেস্টিগেটিভ জার্নালিজমকে তারা অপছন্দ করে বা ভয় পায়। সেই কারণেই তথ্য গোপন করতে চায় বা এমন কাঠামো গড়ে তুলতে চায়, যেখান থেকে তথ্য পাওয়া কঠিন। একদিকে তথ্য অধিকার আইন করা হয়, অন্যদিকে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করে নাগরিকদের কথা বলতে বা নিজের মত প্রকাশে ভীত সন্ত্রস্ত রাখা হয়।

সরকার একদিকে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহির কথা বলবে; দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের কথা বলবে, অথচ অন্যদিকে তথ্য জানার পথ কঠিন থেকে কঠিনতর করবে; সরকারি কর্মকর্তারা গোপনীয়তার সংস্কৃতি লালন করবেন; তথ্য জানার জন্য তাদেরকে ফোন দিলেও রিসিভ করবেন না বা কথা বলতে চাইলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি না থাকার দোহাই দেবেন—তা হয় না।

গণমাধ্যমকে তথ্য জানতে এবং নির্ভয়ে সেই তথ্য প্রকাশের সুযোগ দিতে হবে। কারণ একটি সমাজ কতটা অগ্রসর, তার বড় মাপকাঠি সেই সমাজে বা রাষ্ট্রে তথ্যের প্রবাহ কতটা অবাধ।

তারচেয়ে বড় কথা, জনগণের করের পয়সায় রাষ্ট্র কীভাবে চলছে; তাদের পয়সা কোথায় কীভাবে খরচ হচ্ছে; গণকর্মচারীরা কী করছেন— তা জানা প্রত্যেক নাগরিকের অধিকার। আর অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার মাধ্যমেই রাষ্ট্রীয় বড় কোনো অন্যায়ের খবর জনগণকে জানান গণমাধ্যমকর্মীরা। সংবিধান ও আইনও সাংবাদিককে সেই অধিকার দিয়েছে। অতএব কোনো যুক্তিতেই তথ্যের প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করা যাবে না।

মনে রাখা দরকার, যেখানেই অন্যায়, অপরাধ, দুর্নীতি, সেখানেই গোপনীয়তা। অতএব রাষ্ট্র বা সরকারের এক বা একাধিক অংশ যখনই তথ্য পাওয়ার ক্ষেত্রে নানাবিধ শর্ত ও বিধিনিষেধ আরোপ করবে; যখনই তথ্য পাওয়ার পথ কঠিন করে তুলবে— বুঝতে হবে তারা কিছু গোপন করতে চায়। আর যদি সত্যিই রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে অপরাধীদের কবল থেকে সুরক্ষিত রাখার জন্য কিছু শর্ত ও বিধিনিষেধ আরোপ করতেও হয়, সেখানে সরকারের জবাবদিহি ও স্বচ্ছতা নিশ্চিতে গণমাধ্যমকর্মীদের তথ্য পাওয়ার পথ যাতে কোনোভাবেই বাধাগ্রস্ত না হয়, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।

লেখার শুরুতে প্রশ্ন ছিল, বিদ্যুতের ব্ল্যাকআউটের সঙ্গে তথ্য গোপনের কী সম্পর্ক? ওইদিনের ঘটনাই ধরা যাক। যখন দেশের বিরাট অংশ বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে গেলো এবং ঘণ্টার পর ঘণ্টা দেশ অন্ধকারে ডুবে থাকলো, তখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তো বটেই, ব্যক্তিগত ও সামাজিক পরিসরেও নানাজন নানা মন্তব্য করছিলেন। কেন এই বিদ্যুৎ বিপর্যয় তার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে অনেকেই এমন সব কথা বলছিলেন বা অনেকে এই ঘটনাকে রাজনৈতিক রঙ দিতে গিয়ে এমন সব প্রসঙ্গ তুলছিলেন, যা বিভ্রান্তিকর। কিছু গুজবও ডালপালা মেলছিল। কিন্তু দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরকার বিদ্যুৎ বিভ্রাটের ব্যাখ্যা দেওয়ায় এবং জনগণকে আশ্বস্ত করায় গুজবের ডালপালা মেলেনি।

একইভাবে যখন কোনো রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান কোনো তথ্য গোপন করে বা সঠিক সময়ে সঠিক তথ্যটি গণমাধ্যমকে জানতে না দেয় বা তথ্য জানার সুযোগ সংকুচিত করে, তখন এরকম বিভ্রান্তি বা গুজব সৃষ্টির শঙ্কা তৈরি হয়।

সাংবাদিকরা সঠিক তথ্য না জানলে দেশের মানুষ অন্ধকারে থাকে। তখন গুজবের ডালমালা মেলার সুযোগ সৃষ্টি হয়। যে কারণে বলা হয়, গুজব ঠেকানোর প্রধান হাতিয়ার হচ্ছে সঠিক তথ্য। সুতরাং গণমাধ্যমকর্মীরা যদি সঠিক তথ্যটি সঠিক সময়ে জানতে না পারেন এবং মানুষ যদি গণমাধ্যমে বস্তুনিষ্ঠ তথ্য না পায়, তখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের গুজবকে বিশ্বাস করবে। অর্থাৎ বিদ্যুতের ব্ল্যাকআউটের চেয়ে তথ্যের এই ব্ল্যাকআউট দেশের জন্য বড় ধরনের বিপদ ডেকে আনবে।

আমীন আল রশীদ: কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর, নেক্সাস টেলিভিশন

(দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় নীতিমালার সঙ্গে লেখকের মতামতের মিল নাও থাকতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির আইনগত, মতামত বা বিশ্লেষণের দায়ভার সম্পূর্ণরূপে লেখকের, দ্য ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের নয়। লেখকের নিজস্ব মতামতের কোনো প্রকার দায়ভার দ্য ডেইলি স্টার নেবে না।)

Comments