প্রধান সমস্যা নির্বাচনকালীন সরকার নাকি ভোটিং পদ্ধতি

বাংলাদেশে বিদ্যমান নির্বাচনি পদ্ধতির একটি বড় দুর্বলতা হচ্ছে সমাজের সব শ্রেণিপেশার মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হওয়া।

ধরা যাক কোনো একটি সংসদীয় আসনে ভোটার সংখ্যা ১ লাখ। প্রার্থী ৯ জন। এর মধ্যে ৩০ শতাংশ অর্থাৎ ৩০ হাজার লোক ভোট দিয়েছেন। বাকিরা ভোট দেননি। গণনা শেষে দেখা গেল, কলাগাছ মার্কা পেয়েছে ৮ হাজার, গাব গাছ ৭ হাজার ৯০০, কাঁঠাল ৫ হাজার, পেঁপে সাড়ে ৩ হাজার, অন্যরা মিলে বাকি ৫ হাজার ৬০০ ভোট। রিটার্নিং কর্মকর্তা কলাগাছ মার্কার প্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করলেন। অর্থাৎ মাত্র ১০০ ভোটের কারণে কলাগাছ বাদে সবাই পরাজিত।

দ্বিতীয়ত, যিনি বিজয়ী হলেন তিনি ভোট পেয়েছেন মোট ভোটারের মাত্র ৮ শতাংশ। অর্থাৎ বাকি ৯২ শতাংশ তাকে ভোট দেননি বা ৯২ শতাংশ ভোটারের ম্যান্ডেট ছাড়াই তিনি সংসদ সদস্য। এভাবে সারা দেশে কলাগাছের প্রার্থীরা দুইশর বেশি আসনে মাত্র ৮ থেকে ১০ শতাংশ ভোট পেয়ে জয়ী হলেন এবং সরকার গঠন করলেন। অর্থাৎ দেশের অধিকাংশ মানুষ ও ভোটারের ম্যান্ডেট ছাড়াই একটি দল সরকার গঠন করল, যা বাংলাদেশের বিদ্যমান সংবিধানের আলোকে বৈধ।

এ পদ্ধতিকে বলা হয় 'ফার্স্ট পাস্ট দ্য পোস্ট'। বাংলাদেশে মূলত এই পদ্ধতিতে ভোট হয়। কিন্তু এটি আদৌ কল্যাণকর কোনো পদ্ধতি কি না এবং এই পদ্ধতিতে নির্বাচনের ফলে বাংলাদেশ রাষ্ট্র হিসেবে কীভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং হচ্ছে, সেটি খতিয়ে দেখাই এই লেখার উদ্দেশ্য। সেইসঙ্গে বাংলাদেশে প্রতিটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যে 'নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক' নামে একটি নির্বাচনকালীন সরকারের দাবিতে বিরোধী দলগুলো সোচ্চার হয়, সেটিও কোনো সমস্যা নাকি বাংলাদেশের বিদ্যমান ভোটিং সিস্টেম বা নির্বাচন পদ্ধতিই সমস্যা—তাও আলোচনার চেষ্টা করা হবে।

সেই প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের একটি সাম্প্রতিক বক্তব্যে নজর দেওয়া যাক। তিনি বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ১০টি আসনও পাবে না। (যুগান্তর, ১১ জুন ২০২৩)।

স্মরণ করা যেতে পারে, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিয়ে ৩০০ আসনের মধ্য মাত্র ৮টিতে জয় পায় বিএনপি ও তার জোট। দলের সিনিয়র নেতাদের মধ্যে মির্জা ফখরুল ছাড়া কেউ নির্বাচিত হননি (যদিও মির্জা ফখরুল শপথ নেননি)। জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অংশ নেবে অথচ মওদুদ আহমদ, মির্জা আব্বাস, খন্দকার মোশাররফ হোসেনের মতো নেতারা নির্বাচিত হবেন না, এটি অনেকের কাছেই অস্বাভাবিক। তা ছাড়া বিএনপির মতো একটি দল যে মাত্র ৮টি আসনে জয়ী হলো, এটি দেশের জন্যই বা কতটা ক্ষতির কারণ হলো?

এর আগে ২০১৪ সালের নির্বাচন বিএনপি বর্জন করে। কিন্তু ওয়ান ইলেভেনের সরকারের অধীনে ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর যে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়, ওই নির্বাচনেও বিএনপি আসন পায় মাত্র ৩০টি। পক্ষান্তরে আওয়ামী লীগ জয়ী হয় ২৩০টি আসনে। বাংলাদেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির যে জনপ্রিয়তা ও শক্তি, তাতে এ ২ দলের ভোটের ব্যবধান কি ২০০ আসন? সেই ধারাবাহিকতায় এবার মির্জা ফখরুল বলছেন, আওয়ামী লীগ ১০টি আসনও পাবে না। এটিও কি কাঙ্ক্ষিত?

তর্কের খাতিরে ধরা যাক আওয়ামী লীগের মতো একটি বিশাল দল সত্যিই ১০টি আসন পেল, সেটি কি দেশের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনবে? এই যে বড় দলগুলো কখনো অবিশ্বাস্যরকম বিশাল ব্যবধানে জয়ী হয়, যেটিকে বলা হয় 'ল্যান্ডস্লাইড ভিক্টোরি' বা 'ভূমিধস বিজয়', আবার পরের নির্বাচনেই মাত্র ৩০টা বা ৮টা আসন, এগুলো আখেরে দেশের জন্য কোনো কল্যাণ বয়ে আনে না।

প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিনের সামরিক শাসন অবসানের পরে দেশ গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করে ১৯৯১ সালের যে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে, তখন থেকে পরপর ৩টি নির্বাচনে দেশের প্রধান ২টি দলের আসনপ্রাপ্তির মধ্যে বেশ ভারসাম্য ছিল। এ ২ দলের ভোটপ্রাপ্তির ব্যবধানও ছিল কম। যেমন ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপি পায় ১৪০টি এবং আওয়ামী লীগ ৮৮টি। এরপর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ১৪৬, বিএনপি ১১৬। ২০০১ সালে বিএনপি ১৯৩, আওয়ামী লীগ ৬২। কিন্তু পরপর ৩টি নির্বাচনের পরে অদ্ভুত ফলাফল দেখা গেলো এক-এগারোর সরকারের অধীনে ২০০৮ সালে অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ পায় ২৩০টি, আর বিএনপি মাত্র ৩০টি।

কেন এই ফলাফল হয়েছিল, তার অনেক ব্যাখ্যা থাকতে পারে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, এই যে একটি দল দুই-তৃতীয়াংশ আসনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করল, তার ফলে তারাই সংসদে যেকোনো আইন পাস, যেকোনো নীতি নির্ধারণ, রাষ্ট্রীয় যেকোনো বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার একচ্ছত্র অধিকার লাভ করল। অর্থাৎ সরকার বা সরকারি দল কিংবা সংসদ নেতা যা চাইবেন, যেভাবে চাইবেন, সেভাবেই যেকোনো সিদ্ধান্ত গ্রহণের অধিকারী হলেন। এটি কি গণতন্ত্রসম্মত? উপরন্তু সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে যেহেতু স্পষ্ট বলা আছে যে, দলের বিপক্ষে ভোট দেওয়া যাবে না, অতএব ওই দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের মধ্যে বিরাট অংশও যদি কোনো একটি আইন বা সংবিধান সংশোধন প্রশ্নে ভিন্নমত পোষণ করেন; যদি রাষ্ট্র ও জনগণের জন্য অকল্যাণকর মনে করেন—তারপরও তার বিরোধিতা করার সুযোগ নেই। কারণ এই বিরোধিতার ফলে তিনি ফ্লোর ক্রসিংয়ের দায়ে সংসদ সদস্য পদ হারাতে পারেন। অতএব কোনো ধরনের বিরোধিতা ছাড়াই যেকোনো আইন প্রণয়ন কিংবা সংবিধান সংশোধন এমনকি পুরো সংবিধান বদলে দেওয়ার যে এখতিয়ার একটি দল পেয়ে গেল, সেটি দেশের জন্য কতটা কল্যাণকর—সেটিও আলোচনার অবকাশ রয়েছে। কেননা নির্বাচনের এই পদ্ধতিতে কোনো একটি দল দুই-তৃতীয়াংশ আসনে জয়ী হয়ে যা খুশি করতে পারে। ইচ্ছেমতো সংবিধান সংশোধন করতে পারে।

সংবিধান অনুযায়ী সংবিধান সংশোধনে দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের ভোট লাগবে। সুতরা সংসদে কোনো দলের এই সংখ্যক সদস্য না থাকলে সংবিধান সংশোধনের জন্য তাকে অন্যান্য দল এমনকি বিরোধী দলের সঙ্গেও সমঝোতায় যেতে হয়। দেশ ও মানুষের জন্য কল্যাণকর হলে সেই সংশোধনীতে সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী সব দলের ঐক্য স্থাপন কঠিন নয় এবং এর ফলে সরকারি দল চাইলেই নিজের সুবিধামতো এমন কোনো বিধান করতে পারে না, যা রাজনৈতিকভাবে শুধু তাদেরকেই লাভবান করবে। কিন্তু বাংলাদেশে যে বিদ্যমান নির্বাচনি ব্যবস্থা, অর্থাৎ একটি দল দুই-তৃতীয়াংশ আসনে জয়ী হলেই তারা নিজেদের ইচ্ছেমতো সংবিধান সংশোধন করতে পারে—সেই সুযোগে বারবার সংবিধানকে এমনভাবে সংশোধন করা হয়েছে, যেখানে দেশের চেয়ে দলের স্বার্থ প্রাধান্য পেয়েছে।

বলা হয়, বাংলাদেশের বিদ্যমান নির্বাচনি ব্যবস্থায় প্রতিবারই 'সংখ্যালঘিষ্ঠের সরকার' গঠিত হয়। অর্থাৎ কোনো একটি দল বেশি আসনে জয়ী হলেও আদতে তারা সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগণের প্রতিনিধিত্ব করে না। এখন প্রশ্ন উঠতে পারে, বেশি সংখ্যায় প্রার্থী জেতার পরেও সংখ্যালঘিষ্ঠের সরকার হয় কী করে? অনেক নির্বাচনেই দেখা গেছে ৩০ শতাংশ বা তার কিছু বেশি ভোট পাওয়া দলও সরকার গঠন করেছে। এর চেয়ে অনেক কম ভোট পেয়েও স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানেও জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন। তার মানে ৭০ শতাংশ বা তার চেয়ে বেশি মানুষের ম্যান্ডেট ছাড়াই জনপ্রতিনিধি হওয়া বিদ্যমান ব্যবস্থায় অবৈধ বা সংবিধানবিরোধী নয়।

বাংলাদেশে বিদ্যমান নির্বাচনি পদ্ধতির একটি বড় দুর্বলতা হচ্ছে সমাজের সব শ্রেণিপেশার মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হওয়া। যখন সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া প্রার্থীই বিজয়ী হন এবং বাকিরা সবাই গৌণ, তখন বিজয়ী হওয়ার জন্য সব ধরনের কায়দা-কানুন, অনিয়ম ও অরাজকতা চলে। যখন ব্যক্তির জয়ই এখানে মুখ্য, তখন সমাজের পিছিয়ে পড়া বা প্রান্তিক মানুষের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত হয় না। এই পদ্ধতিতে এমন সুযোগও আছে যে, কোনো দলের তাদের সামগ্রিক ভোটের সংখ্যা বা পপুলার ভোট পরাজিত দলের চেয়ে কম হলেও বেশি আসনে জয়ী হওয়ায় তারা সরকার গঠন করতে পারে।

মূলত এ কারণেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি চালু আছে। এই পদ্ধতিতে ব্যক্তি নয়, বরং দলকে নির্বাচনে অংশ নিতে হয়। সারা দেশের গণনায় একটি দল যে সংখ্যক ভোট পায়, আনুপাতিক হারে সংসদে সে সেই পরিমাণ আসন পায়। এটা ইলেকটোরাল কলেজ পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে প্রতিটি ভোটই মূল্যায়ন করা হয় এবং যে দল কম ভোট পায়, সংসদে তাদেরও প্রতিনিধিত্ব থাকে। আমাদের সংসদে এখন সংরক্ষিত নারী আসনের বণ্টনও এই আনুপাতিক হারে হয়। অর্থাৎ মূল নির্বাচনে সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী দলগুলো যে আসন পায়, সেই অনুপাতে ৫০ জন সংরক্ষিত আসনের এমপি নির্বাচিত হন।

সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে প্রতিটি দলই সমাজের সর্বস্তরের মানুষের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করে একটি প্রার্থী তালিকা নির্বাচন কমিশনে দেয় এবং তালিকাটি গোপন রাখা হয়। প্রতিটি দল যে পরিমাণ ভোট পায় সেই আলোকে ওই তালিকা থেকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রতিনিধি পায়। অর্থাৎ এই পদ্ধতিতে ভোটাররা ভোট দেন দলকে, কোনো ব্যক্তিকে নয়। কিন্তু সমস্যা হলো, আমাদের রাজনীতি যেহেতু ব্যবসায়ী তথা পয়সাওয়ালা এবং পেশিশক্তিওয়ালাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত; ফলে তারা এরকম একটি অধিকতর গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে যেতে চান না। কারণ আনুপাতিক হারে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করতে গেলে সংসদে ছোট, বড় কিংবা মাঝারি সব দলেরই সদস্য থাকবে। এতে অনেক শক্তিমান প্রার্থী বাদ পড়বেন। তখন নির্বাচনে টাকার খেলা বন্ধ হবে। ব্যক্তির চেহারা দেখে মানুষ যেহেতু ভোট দেবে না। ফলে অযোগ্য লোকের পক্ষে শুধু টাকা আর পেশি শক্তি দিয়ে ভোটে জয়ী হওয়ার সুযোগ থাকবে না।

বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট হওয়ায় দলগুলো প্রতিটি আসনে এমন সব প্রার্থীকে মনোনয়ন দেয়, যাদের নির্বাচিত হয়ে আসার সম্ভাবনা বেশি; সেটি যেভাবেই হোক। এ কারণে বেছে বেছে শক্তিশালী প্রার্থীদেরই মনোনয়ন দেওয়া হয়। দলে এবং কমিউনিটিতে কার গ্রহণযোগ্যতা কতটুকু, জনগণের সঙ্গে কার যোগাযোগ বেশি, কার শিক্ষাদীক্ষা ও সংস্কৃতি কেমন, তা বিবেচনায় আসে না। বরং যিনি মেরে কেটে কিংবা যে করেই হোক নির্বাচনি বৈতরণি পার হয়ে আসতে পারবেন বলে দলের হাইকমান্ড মনে করে, তাকেই মনোনয়ন দেওয়া হয়।

যেহেতু এই পদ্ধতিতে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে এক ভোট বেশি পেলেও তিনি জয়ী, সুতরাং এই একটি ভোট বেশি পাওয়ার জন্য প্রার্থীরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেন এবং নানারকম অপশক্তি প্রয়োগ করেন। মূলত এ কারণেই দেশের রাজনীতি 'টু পার্টি পলিটিক্সে' পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ জাতীয় নির্বাচনে মানুষের ভাবনায় শুধুই নৌকা আর ধানের শীষ। কিন্তু আনুপাতিক পদ্ধতিতে ভোট হলে ব্যক্তির বদলে মানুষ দলকে ভোট দেবে। তখন স্থানীয় পর্যায়ে হানাহানি বন্ধ হবে। যে দল ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পাবে, তারা যেমন সংসদে থাকবে, তেমনি ১০ শতাংশ ভোট পেলে সেই দলেরও প্রতিনিধিত্ব থাকবে। অর্থাৎ সংসদ হয়ে উঠবে সর্বদলীয়। তাতে করে প্রতিটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে যেমন নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে বিরোধ ও বিতর্ক তৈরি হয়, সেখান থেকে বেরিয়ে আসারও একটি উপায় হতে পারে বাংলাদেশের নির্বাচনি ব্যবস্থার পরিবর্তন।

আমীন আল রশীদ: কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর, নেক্সাস টেলিভিশন

(দ্য ডেইলি স্টারের সম্পাদকীয় নীতিমালার সঙ্গে লেখকের মতামতের মিল নাও থাকতে পারে। প্রকাশিত লেখাটির আইনগত, মতামত বা বিশ্লেষণের দায়ভার সম্পূর্ণরূপে লেখকের, দ্য ডেইলি স্টার কর্তৃপক্ষের নয়। লেখকের নিজস্ব মতামতের কোনো প্রকার দায়ভার দ্য ডেইলি স্টার নিবে না।)

Comments

The Daily Star  | English
Are schools open? Simple issue unnecessarily complicated

Are schools open? Simple issue unnecessarily complicated

Are the secondary schools and colleges open today? It is very likely that no one can answer this seemingly simple question with certainty.

1h ago