জুলাই সনদ একটি রাজনৈতিক চুক্তি। দ্বন্দ্বময় এক বিশেষ ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে গণআকাঙ্ক্ষা, প্রতিরোধ বাস্তবতা ও ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনাকে ভিত্তি দিতে এ ধরণের সনদ অপরিহার্য।
সময় এসেছে, বাংলাদেশ যেন ঔষধি গাছকে ওষুধশিল্পের মূলধারায় তুলে এনে দেশের অর্থনীতি, স্বাস্থ্য ও পরিবেশকে একসঙ্গে শক্তিশালী করে।
ভারতকে প্রমাণ করতে হবে—তারা কী ধরনের প্রতিবেশী হতে চায়। মানবিক, নৈতিক নাকি অন্য কিছু? এই প্রশ্নের উত্তরই নির্ধারণ করবে দক্ষিণ এশিয়ার ভবিষ্যৎ।
সরকারের পক্ষ থেকে বারবার দাম কমানোর নির্দেশ আসে। কিন্তু কোনো সরকার কখনোই এসব ভ্যাট, ট্যাক্স বা রেভেন্যু শেয়ারে পরিবর্তন আনেনি।
‘দেশের মানুষ কোনো একটি দলকে সত্যিই যদি ৯০ শতাংশ আসনে বিজয়ী করে, তাহলে তার পক্ষে স্বৈরাচার না হয়ে উপায় থাকবে না। কেননা, যখনই কোনো একটি দল এত বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়, তখন বিরোধী দল বলে কিছু থাকে না।’
এ মুহূর্তে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন—আর কতজন শিশু নিপীড়নের শিকার হলে এই সংকটের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে বাধ্য হবো আমরা?
যদি সত্যকে খোঁজার বদলে কাউকে লজ্জায় ফেলার নামই এখন ‘সংবাদ’ হয়, তাহলে আমরা আর খবরের মানুষ নই।
বিচার ও সংস্কারের দোহাই দিয়ে নির্বাচন যেমন দীর্ঘদিন ঝুলিয়ে রাখার সুযোগ নেই, তেমনি শুধুমাত্র একটি দলের পরে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় এনে পুরোনো পদ্ধতির চক্রে দেশকে ঠেলে দেওয়াটাও কোনো কাজের কথা নয়।
যে ঘটনার সংবাদমূল্য আছে, সেটি প্রকাশ ও প্রচারের দায়িত্ব যেমন গণমাধ্যমের, তেমনি সেই খবর এড়িয়ে যাওয়া বা চেপে যাওয়া সাংবাদিকতার নীতিমালারও পরিপন্থি।
অন্তর্বর্তী সরকার কি ক্ষমতা ছাড়বে, নাকি এ সরকারের ক্ষমতাকাল আরও দীর্ঘ হবে? তাহলে রাজনৈতিক স্বপ্নভঙ্গই কি এ ভূখণ্ডের মানুষের নিয়তি?
স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মাদ্রাসা, মাঠপর্যায়ের সাধারণ প্রশাসন, ভূমি প্রশাসন, কৃষি সম্প্রসারণ ও সমবায় বিভাগসহ তৃণমূলের বিভিন্ন অবকাঠামো ও সংগঠন ব্যবহার করে ভোটারদের সচেতনতা...
সম্প্রতি কি বাংলাদেশে এমন কিছু ঘটেছে যার কারণে আমাদের এই বিশ্বাস জোরদার হবে যে, আমরা গণতন্ত্রের পথে এগোচ্ছি?
গ্রামে ওষুধ যেন আর রোগ বাড়ানোর হাতিয়ার না হয়—এই নিশ্চয়তা দিতে হবে এখনই।
নির্বাচনি ব্যবস্থাকে পাশ কাটিয়ে যদি অন্তর্বর্তী সরকারও দীর্ঘমেয়াদে ক্ষমতায় থাকতে চায়, সেটি আগের সরকারেরই ধারাবাহিকতা বলে পরিগণিত হবে।
এই চ্যানেল বিষয়ে মিয়ানমারের সশস্ত্র বাহিনী যদি রাজি না থাকে বা চীন-ভারতের কারো আপত্তি থাকলে একে সুরক্ষা দেবে কে?
কেটে ফেলা বটের ঝুরি হয়ে প্রাণ-প্রকৃতির সঙ্গে বসবাসের জীবনপ্রণালী নিয়ে আমরাও কি দাঁড়াব একসঙ্গে?
ইউটিউবে খবর ও ‘টক-শো’র নামে কিংবা ইচ্ছামাফিক ভিডিও ও কনটেন্ট বানিয়ে অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে। ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এটি নতুন মাত্রা পেয়েছে। দেশের বড় একটি অংশের মানুষ এ ধরনের ‘খবরে’ বিভ্রান্ত...
এই গণতান্ত্রিক চেতনা ও শাসনব্যবস্থার কল্পিত নৈতিকতা বিএনপির তৃণমূলের বাস্তবতায় প্রতিফলিত হচ্ছে না।