সংস্থাটির ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং মিশনের ঢাকা সফর শেষে গতকাল সোমবার বিবৃতিতে আইএমএফ বলেছে, বাংলাদেশের আর্থিক খাতের দুর্বলতা আরও প্রকট হয়ে উঠেছে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ঋণের সুদ পরিশোধে সরকারের ব্যয় হয়েছে এক লাখ ১৪ হাজার কোটি টাকা
জর্জিভা বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা ও গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরে বলেন, ‘এটা একটা ভিন্ন দেশ। এটা বাংলাদেশ ২.০’।
‘যেসব ক্ষেত্রগুলোতে আইএমএফের সহায়তা সবচেয়ে বেশি লাভজনক হতে পারে সেগুলো নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি।’
সরকারের কাছে পাঠানো আইএমএফের টকিং পয়েন্ট অনুসারে, সংস্কার কর্মসূচিতে ভর্তুকি ও রাজস্বের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে।
এনবিআর কর্মকর্তাদের মতে—দেশীয় শিল্পায়নের সুবিধার্থে, রপ্তানি আরও সহজ করতে ও নিত্যপণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রাখতে এসব ছাড় দেওয়া হয়।
প্রতিনিধি দলটি আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় এসে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত থাকবে বলে জানিয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা।
এই পরিসংখ্যান গত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাপক কেলেঙ্কারি ও অনিয়মের শিকার হওয়া ব্যাংক সেক্টরের নাজুক অবস্থাকে তুলে ধরেছে।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) কর্মকর্তারা বলছেন, সাধারণত অর্থবছরের শুরুতে প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি থাকে, ফলে ঋণ বিতরণ কমে যায়।
প্রতিনিধি দলটি আগামী ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় এসে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত থাকবে বলে জানিয়েছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা।
এই পরিসংখ্যান গত ১৬ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ব্যাপক কেলেঙ্কারি ও অনিয়মের শিকার হওয়া ব্যাংক সেক্টরের নাজুক অবস্থাকে তুলে ধরেছে।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) কর্মকর্তারা বলছেন, সাধারণত অর্থবছরের শুরুতে প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি থাকে, ফলে ঋণ বিতরণ কমে যায়।
গত বছর আইএমএফের কাছ থেকে চার দশমিক সাত বিলিয়ন ডলার ঋণ পায় বাংলাদেশ। গভর্নর জানান, অতিরিক্ত তিন বিলিয়ন ডলার পেতে সংস্থাটির সঙ্গে কথা চলছে।
কোনো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোকে যে হারে ঋণ দেয় তাকেই পলিসি রেট বা রেপো রেট বলে।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, দেশ রাজস্ব আদায়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণে ব্যর্থ হলেও ইতোমধ্যে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করেছে।
আইএমএফ জানিয়েছে, স্বায়ত্তশাসনের অভাবে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অর্থনীতির জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারছে না।
এই কেলেঙ্কারির জন্য কাকে দায়ী করা উচিত?
সাবেক গভর্নর বলেন, ব্যাংক থেকে অধিক পরিমাণে ঋণ নিলে বিনিয়োগকারীরা ঋণ পাবে না, বিনিয়োগ আরও স্থবির হয়ে যাবে।
চলতি জুনের প্রথম তিন সপ্তাহে রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় দুই বিলিয়ন ডলার। এর আগের মাসে ছিল আড়াই বিলিয়ন ডলার।