আজ রোববার জেরুজালেমে এক সংবাদ সম্মেলনে গাজা দখলের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরেন নেতানিয়াহু। দাবি করেন, এটাই যুদ্ধ অবসানের সেরা ও দ্রুততম উপায়।
গাজায় খাদ্যাভাব চরম আকার ধারণ করেছে। নিরুপায় হয়ে ত্রাণের লাইনে ভিড় জমাচ্ছেন হাজারো ফিলিস্তিনি। প্রায় প্রতিদিনই বেশ কিছু ত্রাণপ্রত্যাশী ফিলিস্তিনি ইসরায়েলি সেনার গুলিতে নিহত হচ্ছেন।
কাতারের মধ্যস্থতায় গাজায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা চলছে। পরোক্ষ বৈঠকে হামাস ও ইসরায়েল তাদের শর্তগুলো উপস্থাপনের পর দরকষাকষি অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু থেমে নেই ইসরায়েলি হত্যাযজ্ঞ।
যুদ্ধক্ষেত্রের ভয়াল সব চিত্র দেখে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন ড্যানিয়েল।
এ বিষয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী তাৎক্ষণিক ভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
বিচারকদের সামনে এক রুদ্ধদ্বার শুনানিতে উপস্থিত হয়ে নেতানিয়াহু, ইসরায়েলের সামরিক গোয়েন্দা প্রধান ও মোসাদ প্রধান যুক্তি দেন। তারা জানান, কী কারণে নেতানিয়াহুর সাক্ষ্য গ্রহণ স্থগিত রাখা উচিত।
মঙ্গলবার ইরানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হওয়ার পর ইসরায়েলের সামরিক প্রধান ইয়াল জামির জানান, এখন আবারও গাজার দিকে নজর ফেরানো উচিত।
বিবৃতিতে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী দাবি করে, তাদের বিমানবাহিনী নিশ্চিত করেছে যে আপাতত ইরানের এসব বিমানবন্দর থেকে আর কোনো আকাশযান উড়তে পারবে না।
তাদের হাসপাতালে নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে ইসরায়েলের জরুরি পরিষেবা ম্যাগেন ডেভিড অ্যাডম (এমডিএ)।
এই দুই সেনার মৃত্যুতে হামাসের বিরুদ্ধে চলমান অভিযানে নিহত ইসরায়েলি সেনার সংখ্যা বেড়ে ৩১৪ হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজন পুলিশ কর্মকর্তাও আছেন, যিনি জিম্মি উদ্ধার অভিযানে অংশ নেওয়ার সময় নিহত হন।
‘হামাস একটি আদর্শ। হামাস একটি দল। এর অবস্থান জনগণের হৃদয়ে—যারাই মনে করেন আমরা হামাসকে নির্মূল করতে পারি তারা ভুল করছেন।’
সামরিক বাহিনীর প্রাথমিক ঘোষণার পর প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সামরিক সচিবের সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং জানান, ‘এই উদ্যোগের বিষয়ে তিনি কিছু জানেন না এবং এটি তার কাছে গ্রহণযোগ্য নয়’। এক কূটনীতিক...
চার সেনা নিহতের পাশাপাশি এ ঘটনায় আরও সাত সেনা আহত হয়েছেন। আইডিএফ জানিয়েছে, আহতদের মধ্যে পাঁচ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
আজ শুক্রবার আইডিএফ জানিয়েছে, গতকাল সামরিক অভিযানে অংশ নেওয়ার সময় এই দুই সেনা নিহত হয়েছেন।
তিন সেনার মৃত্যুতে গাজায় স্থল হামলা শুরুর পর নিহত ইসরায়েলি সেনার সংখ্যা বেড়ে ২৯২ হয়েছে।
তিনি চিফ অব জেনারেল স্টাফের সঙ্গে আলোচনা করে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে বিবৃতিতে জানানো হয়।
নিহতদের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য ও পোল্যান্ডের নাগরিক রয়েছেন বলে জানা গেছে।
লোকচক্ষুর অন্তরালে থাকার জন্য ‘শ্যাডো ম্যান’ বা ‘ছায়ামানব’ নামে পরিচিত ছিলেন ইসা। তিনি এবং হামাসের আরও দুই শীর্ষ নেতা সম্মিলিতভাবে ৭ অক্টোবরের হামলার পরিকল্পনা করেন।
অক্টোবরে গাজায় আগ্রাসন শুরুর পর এক দিনে এটাই ইসরায়েলের সর্বোচ্চ সেনা নিহতের ঘটনা।