নিহত আসাদুজ্জামান তুহিন (৪০) দৈনিক প্রতিদিনের কাগজের গাজীপুরের স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন।
সকালে রাজধানীর ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে তাকে আটক করা হয়।
তার বিরুদ্ধে ভাটারা থানায় একটি হত্যাচেষ্টা মামলা রয়েছে।
আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
সোমবার বিকেলে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
তারা মূলত নাশকতা করতে এসেছিলেন বলে জানিয়েছে পুলিশ
এ বিষয়ে দুপুর ১২টায় সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানানো হবে।
চালককে আটকের পাশাপাশি অন্য দাবিগুলো মেনে নেওয়ায় সড়ক অবরোধ কর্মসূচি থেকে সরে এসেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
শুক্রবার রাতে সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার দনা সীমান্ত এলাকা থেকে শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে আটক করা হয়েছে। পরে রাত ১২টা পর্যন্ত তাকে সীমান্তবর্তী বিজিবি ক্যাম্পে রাখা হয়।
ভোর ৬টা থেকে চেকপোস্টে তল্লাশি চালানো শুরু করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
ডিবি প্রধান জানান, আটকদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে এবং পরবর্তীতে এই ঘটনায় মামলা দায়ের করা হবে।
আটকদের মধ্যে কতজন বাংলাদেশি, তা জানা যায়নি।
আজ বুধবার সকাল থেকে আমিনবাজার ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের সামনে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের ঢাকামুখি লেনে চেকপোস্ট বসিয়ে এই তল্লাশি কার্যক্রম পরিচালনা করছে পুলিশ।
হামলার খবর পেয়ে ফেনী থানা পুলিশ তাদের উদ্ধার করে এবং ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে একজনকে আটক করে।
ইমন হত্যার ঘটনায় তার বাবা সানোয়ার হোসেন গতকাল রাতেই ১৭ জনের নাম উল্লেখসহ চার-পাঁচজন অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে সোনাডাঙ্গা থানায় মামলা দায়ের করেন।
র্যাবের ভাষ্য, বাবুল টেকনাফে মাদক চোরাচালানের গডফাদার হিসেবে পরিচিত। তিনি মাদক ব্যবসাসহ বিভিন্ন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করার জন্য এলাকায় ২০-২৫ জনের একটি চক্র গড়ে তুলেছিলেন।
ঘটনার পর থেকে মাসুম পলাতক ছিলেন।
কাগজপত্র না থাকায় ১৯টি বাল্কহেড মালিকের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
বিবাদীপক্ষের আইনজীবী ও সুনামগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি তৈয়বুর রহমান বাবুল দ্য ডেইলি স্টারকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।