গত ২১ মার্চ দিল্লির আবগারি নীতি সংক্রান্ত দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত অভিযোগে কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। ইডির অভিযোগ ছিল, কেজরিওয়াল মদ বিক্রেতাদের কাছ থেকে টাকা পেয়েছিলেন এবং সেই অর্থ দিয়ে তিনি...
গত দুই লোকসভা নির্বাচনেও (২০১৪ ও ২০১৯) দিল্লির সাত আসনের সাতটিই জিতে নিয়েছিল বিজেপি।
ভারতের শীর্ষ আদালত গত ১০ মে তাকে ২১ দিনের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেয়। চলমান লোকসভা নির্বাচনের প্রচারণায় অংশ নেওয়ার জন্য তাকে এই জামিন দেওয়া হয়।
‘আমি ভোটারদের আহ্বান জানাতে চাই যে, খুব গরম হলেও ঘরে বসে থাকবেন না। অনুগ্রহ করে ভোট দিন।’
‘আম আদমি পার্টিকে গুঁড়িয়ে দেওয়া যাবে না।’
এক বছর আগেও যা অভাবনীয় ছিল, তাই করে দেখিয়েছেন কেজরিওয়াল। একসময় একে অপরের শত্রু হিসেবে বিবেচিত হলেও কংগ্রেস প্রার্থীদের সঙ্গে নিয়ে দিল্লিতে তিনি রোড শো করছেন।
অন্ধ্র প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওডিসা, তেলেঙ্গানা, উত্তর প্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ এবং জম্মু ও কাশ্মীরে আজ ভোট হচ্ছে।
১ জুন পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেয়েছেন কেজরিওয়াল।
গ্রেপ্তারের সময় নিয়ে কেন প্রশ্ন উঠছে, তার কারণ ব্যাখ্যা করে বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ইডিকে জানান, (ভারতের এই) কেন্দ্রীয় সংস্থা এই মামলায় বিচারিক প্রক্রিয়া ছাড়াই ফৌজদারি কার্যক্রম গ্রহণ করতে পারে...
অন্ধ্র প্রদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র, ওডিসা, তেলেঙ্গানা, উত্তর প্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ এবং জম্মু ও কাশ্মীরে আজ ভোট হচ্ছে।
১ জুন পর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেয়েছেন কেজরিওয়াল।
গ্রেপ্তারের সময় নিয়ে কেন প্রশ্ন উঠছে, তার কারণ ব্যাখ্যা করে বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ইডিকে জানান, (ভারতের এই) কেন্দ্রীয় সংস্থা এই মামলায় বিচারিক প্রক্রিয়া ছাড়াই ফৌজদারি কার্যক্রম গ্রহণ করতে পারে...
এএপির নেতা গোপাল রাই বলেছেন, ভারত ও বিশ্বের অন্যান্য দেশে কেজরিওয়ালের সমর্থকরা আজকের এই গণ-অনশন কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন।
বিজেপির দাবি, কেজরিওয়াল যেহেতু দুর্নীতি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছে, তার মুখ্যমন্ত্রীত্ব থেকে পদত্যাগ করা উচিত। তবে এএপি দাবি করছে, তিনি কারাগারে থাকলেও মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব চালিয়ে যাবেন।
কারা হেফাজতে থেকেও মুখ্যমন্ত্রীয় দায়িত্ব চালিয়ে যাচ্ছেন কেজরিওয়াল। আজ তিনি প্রথম নির্দেশনা পাঠিয়েছেন।
ভারতের লোকসভা নির্বাচনের এক মাসের কম সময় আগে কেজরিওয়ালের গ্রেপ্তারের ঘটনা জন্ম দিয়েছে নানা প্রশ্নের।
ইতোমধ্যে আম আদমি পার্টির নেতা মনীশ সিসোদিয়া এবং সঞ্জয় সিংকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
মমতা অভিযোগ করেন, সিএএ আইনের মাধ্যমে সংখ্যালঘুদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হতে পারে।
এই ছুটির আওতায় সব ধরনের সরকারি, আধা-সরকারি ও বেসরকারি স্কুল অন্তর্ভুক্ত।