রাশিয়ার প্রসিকিউটর জেনারেল ব্রিটিশ কাউন্সিলের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ এনেছে। এর মধ্যে প্রধান অভিযোগ হলো, ‘ইংরেজি শেখানোর অযুহাতে’ যুক্তরাজ্যের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোর প্রচারণা চালানো।
সমাজমাধ্যম ট্রুথ সোশালে ট্রাম্প বলেন, ‘রাশিয়ার (প্রেসিডেন্ট) ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আমার সবসময়ই ভালো সম্পর্ক ছিল। কিন্তু, তার কিছু একটা হয়েছে।’
রোববার পুতিন ইস্তাম্বুলে ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা ও দরকষাকষির প্রস্তাব রাখেন। তিনি প্রস্তাব রাখেন, ‘কোনো ধরনের পূর্বশর্ত’ ছাড়াই ১৫ মে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে এই বৈঠকের আয়োজন হওয়া উচিত।
সর্বশেষ ২০২২ সালের মার্চে মস্কো-কিয়েভ সরাসরি আলোচনা হয়েছিল। ওই বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে পূর্ণমাত্রার আগ্রাসন শুরু করে মস্কো।
ট্রাম্পের দাবি, ওয়াশিংটন-কিয়েভের খনিজ সম্পদ চুক্তি সই ইউক্রেনের জন্য মঙ্গলজনক পদক্ষেপ এবং এর মাধ্যমেই দেশটি নিরাপদ থাকবে।
ইউক্রেনের জরুরি সেবাদাতা সংস্থা সামাজিক মাধ্যম টেলিগ্রামে পোস্ট করে জানায়, ‘রাশিয়া কিয়েভের বিরুদ্ধে বড় আকারের সমন্বিত হামলা শুরু করেছে।’
বিশ্লেষকদের মতে, রুশ হামলা আবারও শুরু হওয়াতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা অনুযায়ী শিগগির যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়ন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফকে নিজেই স্বাগত জানান।
এ বছর প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই জেলেনস্কির সঙ্গে রেষারেষি চলছে ট্রাম্পের। এর আগেও তিনি ইউক্রেনকে এই যুদ্ধ শুরুর দায় দিয়েছেন।
ফিনল্যান্ডে রাশিয়া গ্যাস ও বিদ্যুতের সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়ার পর ওএল৩’র উৎপাদনের মাধ্যমে কিছুটা হলেও এ অঞ্চলে জ্বালানি নিরাপত্তা ফিরে এসেছে বলে মত দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।
মাখোঁর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘২ নেতা চীনকে সম্পৃক্ত করে ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের প্রক্রিয়াকে গতিশীল করতে আগ্রহী এবং তারা এ অঞ্চলে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে তাদের ইচ্ছের কথা কথা জানিয়েছেন।’...
সরকারি ওয়েবসাইটে ‘পিতৃভূমির রক্ষাকর্তা’ নামের এই তহবিলের সমর্থনে দেওয়া আদেশের বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়েছে।
রাশিয়ার সশস্ত্র আগ্রাসনের বৈধতা দেওয়ার জন্য অভিযুক্ত কিয়েভের অর্থোডক্স চার্চ প্রধানের বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছেন ইউক্রেনের তদন্তকারীরা।
জাতিসংঘ ইউক্রেনে রুশ আগ্রাসনের নিন্দার পাশাপাশি অবিলম্বে যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেও তা কার্যত কোনো সুফল বয়ে আনেনি।
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ঘটনাটি বেশ উল্লেখযোগ্য, কারণ যুক্তরাষ্ট্রের মতো রাশিয়াও এতদিন গর্ব করে দাবি করে এসেছে, যে তারা কখনো নিজ সীমান্তের বাইরে পারমাণবিক অস্ত্র মোতায়েন করেনি।
এমনকি, যুক্তরাষ্ট্রও আছে বিপাকে। ইউক্রেনকে অর্থ ও সামরিক সহায়তা অব্যাহত রেখে নিজ দেশের মানুষের কাছে ক্রমাগত জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন।
ইউক্রেনের সামরিক সংস্থা সোমবার রাতে জানায়, বেশ কয়েকটি কালিবার ক্ষেপণাস্ত্র বিস্ফোরণে ধ্বংস হয়েছে। তবে বিস্ফোরণের পেছনে ইউক্রেনের কোনো হাত আছে কী না, বা ঠিক কীভাবে এই শক্তিশালী ক্ষেপণাস্ত্রগুলো...
মস্কোর প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শৌইগু মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লয়েড অস্টিনকে জানান, ক্রিমিয়ার উপকূলে মার্কিন ড্রোনের উপস্থিতি ‘উসকানিমূলক’ এবং এতে ‘কৃষ্ণ সাগরের অঞ্চলে অস্থিরতা বাড়তে পারে’। রুশ...
আনাতোলি উল্লেখ করেন, এই ড্রোনের বেশ কয়েক ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা বহন করার সক্ষমতা রয়েছে।