মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, এবার দীর্ঘ ছুটির কারণে ধাপে ধাপে বাড়ি ফেরার সুযোগ হওয়ায় দুর্ঘটনা ও হতাহতের সংখ্যা কিছুটা কমেছে।
বেশিরভাগ ট্রেন সময়মতো পৌঁছেছে। প্রধান মহাসড়কগুলোতে যানজটের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
ঢাকা ময়মনসিংহ-মহাসড়কের বোর্ড বাজার থেকে চৌরাস্তা পর্যন্ত থেমে থেমে চলছে যানবাহন। মহাসড়কের গাজীপুরা থেকে চৌরাস্তা হয়ে সালনা পর্যন্ত যানজট তৈরি হয়েছে।
একেকটা ট্রেন আসার পর যাত্রীরা হুড়োহুড়ি করে ওঠার চেষ্টা করছেন। ভেতরে জায়গা না থাকায় অনেকেই উঠে পড়ছেন ছাদে। শতশত যাত্রীকে স্টেশনে অপেক্ষায় থাকতে দেখা যায়। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন নারী ও শিশুরা।
নিয়মিত পরিবহনগুলোর বাইরেও ঈদ উপলক্ষে অতিরিক্ত কিছু বাস নেমেছে মহাসড়কে।
নতুন শতাব্দীর সিকি ভাগ পেরিয়ে এসেও এমন দৃশ্যের কোনো হেরফের হয়নি।
আজ শুক্রবার সকালে মহাসড়কের টঙ্গী থেকে চান্দনা চৌরাস্তায় ১০ কিলোমিটার সড়কে ধীরে ধীরে চলছিল যানবাহন।
মালিক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২৬ মার্চ থেকে আমতলী-ঢাকা রুটে পর্যায়ক্রমে এমভি সুন্দরবন-৭, এমভি ইয়াদ-৭, এমভি ইয়াদ-৩ ও এমভি শরীয়তপুর-৩ লঞ্চ চলাচল করবে।
২৫ থেকে ২৮ মার্চ পর্যন্ত চারদিন এবং ঈদ পরবর্তী তিনদিন মহাসড়কে ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান ও লরি চলাচল বন্ধ থাকবে।
‘ঢাকার বাসে রঙ-চঙ নাই, আপনাদের লজ্জা লাগে না?’
বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের
সড়ক, রেল ও নৌ পথে সম্মিলিতভাবে ৩১২টি দুর্ঘটনায় ৩৪০ জন নিহত ও ৫৬৯ জন আহত হয়েছেন।
যাত্রীরো জানিয়েছেন, মাটিবাহী ট্রাকে গেলে ৮০০ টাকা এবং গরুর গোবরমাখা ট্রাকে গেলে ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ৫০০ টাকা।
ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড বাসস্ট্যান্ডে দেখা মিলল এমন চিত্রের।
আজ বুধবার সকালে তার সরকারি বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
দীর্ঘ জটে ধীরগতিতে চলছে যানবাহন, বাড়ছে ঘরমুখো মানুষের দুর্ভোগ।
রাজধানী থেকে বের হবার অন্যতম পথ ঢাকা-আরিচা ও নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কে থেমে থেমে চলছে গাড়ি। ঈদের ছুটির প্রথম দিনে আজ মঙ্গলবার বিকেল থেকে ঘরমুখো যাত্রী বেড়ে যাওয়ায় যানবাহনের চাপও বেড়েছে।
বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে উত্তরের পথে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। অতিরিক্ত গাড়ির চাপে রোববার রাতে সংযোগ সড়ক ছাড়িয়ে সেতুর ওপর পর্যন্ত যানজট থাকলেও আজ সারাদিন বড় ধরনের যানজট তৈরি হয়নি।
রাতে কল্যাণপুর, শ্যামলী ও গাবতলীতে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে বাস কাউন্টারগুলোতে বেশ কিছু সংখ্যক যাত্রী আছে। দেশের বিভিন্ন গন্তব্যে যাবেন তারা।