তুরস্কের গণমাধ্যমের তথ্যমতে, জরিমানার পরিমাণ হতে পারে ৭০ মার্কিন ডলার।
১১৪ জন যাত্রী নিয়ে অল নিপ্পন এয়ারওয়েজের বোয়িং ৭৮৭-৯ ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজটি জাপানের হানেদা বিমানবন্দর থেকে হিউস্টনের জর্জ বুশ ইন্টারকন্টিনেন্টাল বিমানবন্দরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছিল।
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে চার দিনের তীব্র সংঘাতের মাঝে বিমানবন্দরগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।
ভার্জিনিয়া, কোস্টগার্ড, ওয়াশিংটন ডিসি ও মেরিল্যান্ডের উদ্ধারকারীরা উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
উড়োজাহাজটির যাত্রাপথের দিকে তাকালে প্রথমেই যে প্রশ্নটি মাথায় আসে তা হচ্ছে, কেন এতদূরে গিয়ে, কাস্পিয়ানের অপর প্রান্তে বিধ্বস্ত হলো উড়োজাহাজটি?
‘আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নিরাপদে অবতরণ করার জন্য এ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
টাইমস অব ইন্ডিয়া ও নিউজ ১৮ জানিয়েছে, অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক মিলিয়ে ১৩ অক্টোবর থেকে গতকাল পর্যন্ত ৭০টিরও বেশি হুমকি এসেছে।
চিকিৎসকরা উড়োজাহাজের ভেতরেই ঐ ব্যক্তিকে মৃত ঘোষণা করেছেন। মৃত্যুর কারণ জানতে ময়না তদন্ত করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গ্রীসের করফু থেকে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রারত ফ্লাইটটিতে টার্বুলেন্স দেখা দেয়।
রাজ্য সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, প্রাথমিক তদন্ত অনুযায়ী যাত্রীদের সবাই ছিলেন ব্রাজিলীয় পর্যটক। তারা এ অঞ্চলে মাছ ধরার উদ্দেশে এসেছিলেন।
যেহেতু ফ্লাইটের মূল্য নিয়মিত ওঠানামা করে সেজন্যে এখনই বুক করা উচিত নাকি দাম কমার অপেক্ষা করা উচিত, তা নিয়ে অনেকেই দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভোগেন।
এতে যেমন মেনে চলতে হয় নানা নিয়ম-কানুন, তেমনি ছোট পরিসরের এই যানবাহনে একসঙ্গে অনেক যাত্রী ভ্রমণ করে বিধায় কিছু শিষ্টাচার অনুসরণ করতে হয়। নয়তো অন্যদের বিরাগভাজন হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।
অনেকেই ভালোভাবে জানি না যে বোর্ডিং পাসে থাকা ছোট্ট বারকোডে প্রচুর ব্যক্তিগত তথ্য লিপিবদ্ধ থাকে।
এক স্বাক্ষাৎকারে মাস্ক বলেন, তিনি নিজের ভোগ-বিলাসিতার জন্য কোটি কোটি ডলার ব্যয় করেন না। কিন্তু এই বিমানটি তার মিতব্যয়ী জীবনযাপনের একমাত্র ব্যতিক্রম।
পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই স্থগিতাদেশ বহাল থাকবে।
সর্বশেষ ২০১৪ সালে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) ভ্রমণ করের হার বাড়িয়েছিল। ৯ বছর পর আবারও ভ্রমণ কর বাড়ানো হবে বলে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
এ সম্পর্কিত একটি গবেষণায় বিমানের সবচেয়ে নিরাপদ আসনের যে চিত্র বের হয়ে এসেছে, তাতে অনেকেই অবাক হবেন।
সুদানের সেনাবাহিনী এ ঘটনায় আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসকে (আরএসএফ) দায়ী করছে।
প্রতিষ্ঠানগুলো রেমিট্যান্স হিসেবে যে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে, তার সর্বোচ্চ ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত অ্যাকাউন্টে জমা রাখতে পারবে। বাকি অর্থ স্থানীয় মুদ্রায় ভাঙিয়ে নিতে হবে।