‘রাজনীতি ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় মতপার্থক্য অনিবার্য এবং সেটা স্বীকার করে নেওয়াই যুক্তিসঙ্গত।’
জুলাই ঘোষণাপত্র প্রণয়ন, মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে জুলাই সনদ কার্যকর করা ও বিচারের রোডম্যাপ ঘোষণার পরই নির্বাচন সংক্রান্ত আলোচনা চূড়ান্ত হওয়া উচিত বলে মনে করে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
‘একটি পক্ষের চাপে তাড়াহুড়ো করে দেশে নির্বাচন দেওয়া যাবে না।’
যথাসময়ে নিয়মানুযায়ী প্রক্রিয়া অনুসরণ করে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের মতো আমরা আমাদের নিবন্ধন কার্যমক্রম সম্পন্ন করব।
বেকার সমস্যা থেকে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান শুরু হয়েছিল উল্লেখ করে এনসিপির আহ্বায়ক বলেন, কর্মসংস্থানের আন্দোলন থেকেই কিন্তু এই গণ–অভ্যুত্থানের সূত্রপাত। ফলে তরুণদের ব্যাপকভাবে প্রত্যাশা ছিল বেকার...
নাহিদ বলেন, আমরা আরও ২ মাস অপেক্ষা করতে চাই এবং সরকারকে সময় দিতে চাই।
বৈঠকে সভাপতিত্ব করছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের’ কথা বলে এনসিপি যে প্রত্যাশা তৈরি করেছে, সেটা কেবল কথায় নয়, কাজেও প্রমাণ করতে হবে।
এনসিপি থেকে সাময়িক বহিষ্কৃত গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধেও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
‘জুলাই অভ্যুত্থানে হওয়া গণহত্যার সুষ্ঠু তদন্ত করে আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নিষিদ্ধ করতে হবে।’
আওয়ামী লীগকে ‘রাষ্ট্রবিরোধী শক্তি’ আখ্যা দিয়ে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘স্পষ্টতই তারা ভারতের এজেন্ট।’
বিচার, অনুশোচনা, পাপমোচন ছাড়া আওয়ামী লীগের পক্ষে যেকোনো তৎপরতা ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের শামিল বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
নতুন দাবি ও প্রস্তাবের মধ্যে ষড়যন্ত্র না খুঁজে নতুন দলের উত্থাপিত প্রস্তাবের মধ্যে হাজির থাকা মধ্যস্থতার সূত্র মোতাবেক ঐক্যের পরিবেশ সৃষ্টিতে রাজনৈতিক দলগুলো এগিয়ে আসবে—এমন প্রত্যাশা করা যেতেই পারে।
‘কোনোরকম সংস্কার ছাড়া বা সংস্কারবিহীন নির্বাচন কোনো কাজে দেবে না।’
দলের চেয়ে নেতা বড়, দেশের চেয়ে দল বড়—এই সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে
আমরা মনে করি, ৫ আগস্ট বাংলাদেশের জনগণ আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে রায় দিয়ে দিয়েছে। বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিস্ট রাজনীতির আর কোনো জায়গা হবে না।
পবিত্র রমজান মাসজুড়ে এ আয়োজন চলবে।
রাজধানীর তিনটি স্থান- ফার্মগেট, শাহবাগ ও পল্টনকে প্রাধান্য দিয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের জন্য জায়গা খোঁজা হচ্ছে।
‘রমজান মাসজুড়ে নিত্যপণ্য সহনীয় পর্যায়ে থাকবে।’