মুক্তির আটদিন পর দুবাই পৌঁছালো এমভি আব্দুল্লাহ।
মুক্ত হওয়ার পর জাহাজটির চিফ অফিসার আতিক উল্লাহ খান তার পরিবারকে একটি অডিও বার্তা পাঠিয়েছেন।
জলদস্যুদের সঙ্গে হওয়া চুক্তির শর্তগুলো গোপনীয় বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
দুই জলদস্যুর বরাত দিয়ে বার্তাসংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
‘তারপরও একসঙ্গে এতগুলো প্রিয় মুখ দেখার লোভটা আপাতত সামলেই নিতে হচ্ছে’
নাবিকরা সেমাই রান্না করেছেন, কিন্তু দুপুরে গতকালকের বাসি খাবার খেতে হয়েছে বলে জানা গেছে।
'সম্পূর্ণ ঘটনা আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে'
'আমাদের শুধু একটাই প্রত্যাশা আমাদের সন্তানেরা যেন খুব দ্রুত নিরাপদে ফিরে আসে'
‘দ্রুততম সময়ের মধ্যে জিম্মি ক্রুদের মুক্ত করতে অবিরাম চেষ্টা চলছে।’
'সম্পূর্ণ ঘটনা আমাদের নিয়ন্ত্রণে আছে'
'আমাদের শুধু একটাই প্রত্যাশা আমাদের সন্তানেরা যেন খুব দ্রুত নিরাপদে ফিরে আসে'
‘দ্রুততম সময়ের মধ্যে জিম্মি ক্রুদের মুক্ত করতে অবিরাম চেষ্টা চলছে।’
‘যত দ্রুত সম্ভব নাবিকদের উদ্ধারের লক্ষ্য নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে।’
‘জাহাজের খাবার ও পানির মজুত যাতে দীর্ঘ সময় চলে এ জন্য সবাইকে অল্প খাবার দিচ্ছে।’
গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে জলদস্যুরা আক্রমণ করার সময় জাহাজটিতে ২৫ দিনের খাবারের মজুদ ছিল বলে আগে জানিয়েছিল মালিক পক্ষ।
আজ বিকেলে চট্টগ্রামে কবির গ্রুপ অব ইন্ডাস্ট্রিজের (কেএসআরএম) শীর্ষ কর্মকর্তারা জিম্মি জাহাজটিতে থাকা নাবিকদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন। তারা একসঙ্গে ইফতারও করেছেন।
ইইউর যুদ্ধজাহাজটি জিম্মি এমভি আব্দুল্লাহ থেকে কয়েক নটিক্যাল মাইল দূরে অবস্থান করছে।
‘আশা করছি আলোচনা শুরু হলে এই সমস্যার সমাধান হবে।’
বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহর ছিনতাইকারী সোমালিয়ার জলদস্যুরা আজ শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত জাহাজের মালিক প্রতিষ্ঠান কেএসআরএম গ্রুপের সহযোগী সংস্থা এসআর শিপিং লিমিটেডের সঙ্গে যোগাযোগ করেনি।