প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আইএসপিআর জানায়, রুমা উপজেলার গহীন জঙ্গলে কেএনএফ সন্ত্রাসীদের একটি আস্তানার সন্ধান পাওয়া যায়। সেখান থেকে বিপুল পরিমাণ গোলাবারুদ ও সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়েছে।
রুমা-বগালেক রোডে মুনলাইপাড়া সংলগ্ন জঙ্গলে এ অভিযান চালানো হয়।
গত ২ ও ৩ এপ্রিল রুমা ও থানচিতে সোনালী ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতির পর থেকে এই যৌথ অভিযান চলছে।
কেএনএফের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে এ পর্যন্ত ১১৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, ঈদের ছুটিতে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে বান্দরবান ভ্রমণে আসেন দেশের বিভিন্ন জেলার পর্যটক। কিন্তু এবারের ঈদে আশানুরূপ পর্যটকের দেখা মিলছে না।
'কেএনএফের কর্মকাণ্ডের কারণে বমদের সবাইকে দোষারোপ করা যাবে না; কেএনএফ মানেই বম নয়, বম মানেই কেএনএফ নয়।'
‘ব্যাংক ডাকাতির মতো দুঃসাহসিকতা দেখিয়ে কোনো সন্ত্রাসী গ্রুপ পার পেতে পারবে না এই সিগনালটি দেওয়াই মূল উদ্দেশ্য।’
গ্রেপ্তারের পর আজ সকালে ওই ছাত্রলীগ নেতাকে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারের পর আজ তাদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ ঘটনা ঘটে। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর হোসেনের ভাষ্য, তিনি স্থানীয়দের কাছ থেকে জেনেছেন, বুধবার বিকেল ৩টার দিকে রেমাক্রিপ্রাংসা ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের স্লৌপিপাড়ায় বিস্ফোরণের এ ঘটনা ঘটেছে।
বান্দরবানের রুমায় গুলিতে নিহত কেএনএফ সদস্যের পরিচয় জানা গেছে।
বান্দরবানের রুমা উপজেলার পাইন্দু ইউনিয়নের মুননুয়াম পাড়া এলাকা থেকে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) এক সদস্যের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
পার্বত্য চট্টগ্রামে সশস্ত্র সংগঠন কুকিচিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) এবং জঙ্গি সন্ত্রাসী কার্যকলাপের সঙ্গে পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর কেউ জড়িত নয় বলে জানিয়েছেন পাহাড়ি জনগোষ্ঠীর নেতারা।
নতুন জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়াসহ আরও কয়েকটি উগ্রবাদী সংগঠনকে দেশের পার্বত্য অঞ্চলে অর্থের বিনিময়ে প্রশিক্ষণে সহায়তা করে আসছিল পাহাড়ি সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট ...