'অন্যরা ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে খুব বেশি লাভ করছে, তা নয়। আবার আমরা ৬৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে যে লোকসান দিচ্ছি তাও নয়।'
এই চালে প্রচলিত চালের তুলনায় প্রায় ৮ শতাংশ বেশি প্রোটিন এবং ৭ শতাংশ বেশি চর্বি থাকে।
আজ শুক্রবার ঢাকার অন্তত আটটি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সবকয়টিতেই ৭০০ টাকা কেজি দরে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে।
‘রেডমিট’ শব্দটি শুনলেই আমরা মনে করি, এটা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর। আসলেই কি তাই?
কেমন হয় এই দুটো মজাদার আইটেমকে মিশিয়ে রান্না হলে?
‘বর্তমান বাজারে গরুর যে দাম, সেই দামে গরু কিনলে কেজিপ্রতি ৭০০ টাকার নিচে কোনোভাবেই বিক্রি করা যায় না,’ দাবি করেন তিনি।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের মধ্যে গরুর মাংসের চাহিদা কমে যাওয়ায় গত কয়েকদিন ধরে বাজারে গরুর মাংসের দাম কমতে শুরু করেছে।’
রাজধানী ঢাকার কয়েকটি এলাকায় গরুর মাংস কেজিপ্রতি ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে গেছে, কোরবানি ঈদের পর থেকে চাহিদাও কমেছে, তাই ধীরে ধীরে দাম কমছে।
বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ) ঘোষণা করেছে, তাদের ব্যবসায়ীরা বাজারে চলমান দামের চেয়ে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫০ টাকা কমে বিক্রি করবেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের মধ্যে গরুর মাংসের চাহিদা কমে যাওয়ায় গত কয়েকদিন ধরে বাজারে গরুর মাংসের দাম কমতে শুরু করেছে।’
রাজধানী ঢাকার কয়েকটি এলাকায় গরুর মাংস কেজিপ্রতি ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমে গেছে, কোরবানি ঈদের পর থেকে চাহিদাও কমেছে, তাই ধীরে ধীরে দাম কমছে।
বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মারস অ্যাসোসিয়েশন (বিডিএফএ) ঘোষণা করেছে, তাদের ব্যবসায়ীরা বাজারে চলমান দামের চেয়ে প্রতি কেজি গরুর মাংস ৫০ টাকা কমে বিক্রি করবেন।
কোরবানির মাংস পরে খাওয়ার জন্য শুঁটকি করে রাখা যেতে পারে।
বুধবার প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে ২১০ টাকায়।
মাংস বিক্রির খবর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আশপাশের জেলাতেও তাকে নিয়ে আলোচনা তৈরি হয়।
ভাবুন তো, একটি দোকানে গিয়ে দোকানদারের কাছে আপনি ৫ টাকার ডাল, ২ টাকার চিনি, ১ টাকার লবণ, ২৫ টাকার ইলিশ এবং ৩৫ টাকার গরুর মাংস চাচ্ছেন। ভাবতেই মুখ শুকিয়ে গেছে? ভাবছেন এ কথা শোনার পর দোকানি কী না কী...
গরুর মাংসের মসলাদার মুখোরোচক স্বাদের খাবারে তৃপ্তি অসাধারণ। তবে মাংসের স্বাদে ভিন্নতা আনবে থাই বিফসালাদ।
১৯৭৫ থেকে ৮০ এর দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত শবেবরাতের দিন এলেই আমাদের আসাদগেট নিউকলোনিতে সকাল থেকে একটা হুল্লোড় পড়ে যেত। হালুয়া, রুটির জন্য এই হুল্লোড় নয়, এটা ছিল গরুর মাংস ভাগাভাগি করার একটা আয়োজন।...