তবে ইউপিডিএফের এক সংগঠক বলেছেন, তাদের দলের সঙ্গে এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটেনি। এটি অপপ্রচার।
গোলাগুলির এক পর্যায়ে ইউপিডিএফ সদস্যরা পালিয়ে যায় বলে জানিয়েছে বিজিবি।
এএফপি জানায়, প্রায় দুই যুগেরও বেশি সময়ের মধ্যে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাশ্মীরে বেসামরিক নাগরিকদের ওপর বন্দুকধারীর এমন ন্যক্কারজনক হামলার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ‘আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ’-কে সমর্থনের...
তবে দুই গ্রুপের রাজনৈতিক পরিচয় নিশ্চিত করতে পারেননি ওসি।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা দ্য ডেইলি স্টারকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বর্তমানে সেখানকার পরিস্থিতি শান্ত আছে। তবে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে আছে।
থানচি বাজার ও পাশে আরেকটি জায়গায়, মোট দুটি জায়গায় গোলাগুলি চলছে বলে ইউএনও জানান।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সদর দপ্তরের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম জানিয়েছেন, এ নিয়ে মিয়ানমারের মোট ৩২৭ জন বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।
গত ৩ দিনে বান্দরবান সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে ১৭-১৮টি মর্টারশেলের শব্দ শোনা গেছে বলে বান্দরবানের জেলা প্রশাসক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন জানিয়েছেন।
শুক্রবার দুপুরে অফিস ঘাট এলাকায় স্থানীয় দুই পক্ষের মধ্যে পুরোনো দ্বন্দ্বের জেরে সংঘর্ষের সময় দুজন গুলিবিদ্ধ হন।
উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মোহাম্মদ আলী দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মঙ্গলবার ভোরে এ ঘটনা ঘটে।
পাকিস্তানের ইসলামাবাদ হাইকোর্টের বাইরে গোলাগুলি হয়েছে। তবে এখনো আদালতের ভেতর অবস্থান করছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও পিটিআই চেয়ারম্যান ইমরান খান।
হেমায়েতপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের ২ পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে ৬ জন গুলিবিদ্ধসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।
ময়মনসিংহ শহরে ছাত্রলীগের ২ গ্রুপের সংঘর্ষে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এসময় ৩ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ২ জনের অবস্থা গুরুতর।
সেনাবাহিনীর বিবৃতি মতে, ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের স্থানীয় সময় ভোর ৪টা বেজে ৩৫ মিনিটে। বিবৃতিতে আরও জানানো হয়, দায়ী ব্যক্তিদের খোঁজে ‘সার্চ অপারেশন’ চলছে।
গত শুক্রবার দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ৮ জন নিহত হয়। এরপর থেকে এসব এলাকার বাসিন্দারা ভয়ে-আতঙ্কে জীবন বাঁচাতে ভিটামাটি- বসতবাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয় খুঁজছেন।
কর্তৃপক্ষ স্বীকার না করলেও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বন্ধ থাকা বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৬টি নয়; বরং রুমার ১০টি ও রোয়াংছড়ির ২টিসহ মোট ১২টি।
'গোলাগুলিতে অংশ নেওয়া গ্রুপ দুটি ‘আরসা’ এবং ‘আরএসও’ নামে পরিচিত’