জেলার বেশকিছু স্থানে বিদ্যুতের খুঁটির ওপর গাছ ভেঙে পড়ায় দুপুর থেকে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়।
উপকূলীয় এলাকা এবং অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা বা ঝড়ো হাওয়াসহ মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ অব্যাহত আছে।
১৯৭০ সালের ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে নিহতদের স্মরণে পটুয়াখালীতে মোমবাতি প্রজ্বলন, বরগুনায় শোভাযাত্রা ও দোয়া মাহফিল হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়টি সন্ধ্যা ৭টার পর তীব্রগতিতে কক্সবাজার উপকূলে আঘাত হানতে শুরু করে।
আজ মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪টায় বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রায় ১০০-১৫০ পর্যটক স্বেচ্ছায় দ্বীপে থেকে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
জেলাগুলো হলো-পটুয়াখালী, বরিশাল, পিরোজপুর, ঝালকাঠি, বরগুনা, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ও চাঁদপুর।
পায়রা ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরসমূহকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৬ নম্বর এবং মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৫ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
এছাড়া, মোংলা সমুদ্র বন্দরকে ৫ নম্বর বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে কক্সবাজার-টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ সড়কের ২ স্থানে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের তাণ্ডবে বাগেরহাটে ২ হাজার ১৪০টি ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভেসে গেছে মৎস্য ঘেরের মাছ, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে খেতের ফসল। এখনো বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে আছে অধিকাংশ এলাকা।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ঝড়ো বাতাস ও বৃষ্টির কারণে লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রামের মোট ২ হাজার ১০০ হেক্টর জমির আমন ধান মাটিতে হেলে পড়েছে।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে সিরাজগঞ্জে ফসলের ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সোমবার দিনভর ঝরো হাওয়া আর মুশুলধারে বৃষ্টিতে রোপা-আমনের ক্ষতি হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে খুলনায় ১ হাজার ৬০০ ঘর আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ভারিবৃষ্টি ও দমকা হাওয়ার কারণে কিছু এলাকার আমন ধান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
পটুয়াখালীতে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে প্রায় ২০০ ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এছাড়াও ভারী বর্ষণ ও নদীর জোয়ারের পানিতে জেলার অর্ধশতাধিক চরসহ শতাধিক গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। পটুয়াখালী শহরের নিম্নাঞ্চলের...
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে চট্টগ্রামের মীরসরাই ইকোনমিক জোনের খননকাজে নিয়োজিত একটি ড্রেজার ডুবে ৮ শ্রমিকের মৃত্যুর আশঙ্কা করছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মিনহাজুর রহমান।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাব কেটে যাওয়ায় ২৪ ঘণ্টা পর মোংলা বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা ও নবীনগর উপজেলায় ২ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে সৃষ্ট দমকা বাতাসে চট্টগ্রামের দক্ষিণ হালিশহরে এক জেলেপাড়ায় অন্তত ২০০ বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। খোলা আকাশের নিচে রয়েছেন সেখানকার এক হাজারের বেশি মানুষ।