নির্বাচনে তীক্ষ্ণ নজর রেখে চলেছে চীন ও ভারত। পর্যটনের লীলাভূমি এই দ্বীপরাষ্ট্রটির ওপর নিজেদের প্রভাব বিস্তার নিয়ে সক্রিয় উভয় দেশই।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়, তিনি যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রাষ্ট্রদূত থাকাকালীন সময় এই সম্পর্কে জড়ান।
মার্কিন প্রতিষ্ঠান টেসলা এ খাতে বিপ্লব তৈরি করলেও অল্প সময়ের মধ্যে চীন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইলেকট্রিক গাড়ি উৎপাদনকারী দেশে রূপান্তরিত হয়েছে।
চীনের অর্থনীতি স্থিতিশীল বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
বাংলাদেশের বেশ কয়েকজন উদ্যোক্তা, চেম্বার প্রধান ও বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন, শুধু জাপানি ও চীনা কোম্পানি নয়, দেশীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য দেশের কোম্পানিগুলোও দেশের সার্বিক ব্যবসায়িক পরিবেশ নিয়ে...
চীনে কর্মরত বিদেশি নাগরিকদের অগ্রাধিকার আয়কর নীতির মেয়াদ ২০২৭ সালের শেষ পর্যন্ত বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছে দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয়।
বেইজিংয়ে রাইমন্ডো বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের অর্থনৈতিক সম্পর্ক সমগ্র বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কের মধ্যে একটি। আমরা নিজেদের মধ্যে ৭০০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য সম্পর্ক বজায় রাখি’।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আরও জোরদার করতে চায় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই।
এই অভিযান সফল হলে ভারত একটি অভিজাত দেশের তালিকায় নিজেদের নাম লেখাবে, যারা সাফল্যের সঙ্গে চাঁদে মহাকাশযান অবতরণ করাতে সক্ষম হয়েছে।
বেইজিংয়ে রাইমন্ডো বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের অর্থনৈতিক সম্পর্ক সমগ্র বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্কের মধ্যে একটি। আমরা নিজেদের মধ্যে ৭০০ বিলিয়ন ডলারের বাণিজ্য সম্পর্ক বজায় রাখি’।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আরও জোরদার করতে চায় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই।
এই অভিযান সফল হলে ভারত একটি অভিজাত দেশের তালিকায় নিজেদের নাম লেখাবে, যারা সাফল্যের সঙ্গে চাঁদে মহাকাশযান অবতরণ করাতে সক্ষম হয়েছে।
ধারণা করা হচ্ছে চাঁদে যদি পর্যাপ্ত পানির উপস্থিতি পাওয়া যায়, তাহলে সেখানে মানুষের বসতি গড়া, চাঁদে মূল্যবান খনিজ সম্পদ আহরণ এবং মঙ্গল গ্রহের বিভিন্ন অভিযানও সম্ভব হবে।
সাম্প্রতিক সময়ে মস্কো ও বেইজিং এর সম্পর্ক আরও দৃঢ় হয়েছে, বিশেষত, ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসনের পর পশ্চিমা সরকারগুলোর সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্কের অবনতির পর।
চীন কখনো অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ করে না।
চীন স্বশাসিত দ্বীপ তাইওয়ানকে নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ হিসেবে দাবি করে। প্রয়োজনে সামরিক শক্তিমত্তা ব্যবহার করে হলেও দ্বীপটিকে এক সময় নিজেদের দখলে নেওয়ার অঙ্গীকারের কথা জানিয়েছে বেইজিং।
‘এক চীন’ নীতি বাস্তবায়ন করতে তাইওয়ানকে যেকোনো মূল্যে করায়ত্ত করতে চায় বেইজিং। এই দ্বন্দ্ব অবশ্য নতুন নয়। এর নেপথ্যের গল্প জানতে হলে ফিরতে হবে কয়েক শতাব্দী পেছনে।
এই শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা বলছেন, ওয়াশিংটন ও বেইজিংয়ের মধ্যে চলমান বাণিজ্য যুদ্ধ ও বাংলাদেশের সক্ষমতা বৃদ্ধি এর মূল কারণ।
পিউ ইন্টারন্যাশনালের এক গবেষণা বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৫০ ভাগ মানুষ চীনকে হুমকি মনে করছে, যেখানে রাশিয়ার প্রতি এমন মনোভাব রাখেন মাত্র ১৭ শতাংশ।