নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সারা বছর আমদানির পরিকল্পনা
টিসিবির কার্ডধারী পরিবরারের পাশাপাশি সব ভোক্তা এই পেঁয়াজ দুই কেজি করে কিনতে পারবেন।
প্রথম চালানে ১ হাজার ৬৫০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ এলো।
তবে এ বৈঠকে পেঁয়াজের দাম প্রকাশ করা হয়নি। কারণ প্রস্তাবটি অনুমোদনের জন্য আবারও সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে আসবে।
সরকার ৭৬ কোটি ৬৪ লাখ টাকার ৮ হাজার টন মসুর ডাল এবং ১৬০ কোটি টাকার ১০ হাজার টন চিনি কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বাজারে নিত্যপণ্যের পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে। উৎপাদক, পাইকারি ও খুচরা ব্যবসায়ী সবাই নিয়মের মধ্যে এলে পণ্যের দাম ধীরে ধীরে কমে যাবে।’
‘অনেকগুলো পেপারে (সংবাদপত্র) আমি দেখেছি, দুএক জায়গায় বাজারে কেউ (দাম) বাড়ানোর চেষ্টা করছে, কেউ যেন এ ধরনের অসাধু চেষ্টা না করে।’
আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে প্রতি কেজি চিনি ১০০ টাকা দরে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করবে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
আজ সোমবার সকালে চালানটি খালাস দেওয়া হয়েছে
‘অনেকগুলো পেপারে (সংবাদপত্র) আমি দেখেছি, দুএক জায়গায় বাজারে কেউ (দাম) বাড়ানোর চেষ্টা করছে, কেউ যেন এ ধরনের অসাধু চেষ্টা না করে।’
আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে প্রতি কেজি চিনি ১০০ টাকা দরে ভর্তুকি মূল্যে বিক্রি করবে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
আজ সোমবার সকালে চালানটি খালাস দেওয়া হয়েছে
রোজায় ঢাকার ভেতরে ছোলা ও খেজুর বিক্রি করবে টিসিবি।
তারা মনে করেন, আমদানি বন্ধ হওয়ায় আলুর সরবরাহ আরও কমে গেছে। তাই ক্রেতাদের এখন তুলনামূলক বেশি দামে আলু কিনতে হচ্ছে।
‘যথাসময়ে চালান খালাস না নেওয়ায় পেঁয়াজে পচন ধরতে শুরু করেছে।’
ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুযায়ী, গতকাল রোববার ঢাকায় খুচরা পর্যায়ে মোটা চাল বিক্রি হয়েছে ৫১ টাকা কেজি দরে। গত নভেম্বরে যা ছিল ৫০ টাকা ও অক্টোবরে ৪৯ টাকা।
বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারত থেকে আমদানি করা ৯০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ পাঁচ দিনেও খালাস হয়নি। ফলে সেগুলো পচতে শুরু করেছে।
বাংলাদেশ স্থানীয়ভাবে চালের চাহিদার সিংহভাগ পূরণ করতে পারলেও, গমের চাহিদা মেটাতে মূলত বৈশ্বিক বাজারের ওপর নির্ভর করতে হয়।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের অক্টোবরে খাদ্যমূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৫৬ শতাংশে, যা গত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।