অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, নতুন বছরে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বাড়বে কি না এর উত্তর রাজনীতিবিদদের কাছে।
শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও ত্রুটিপূর্ণ নীতির কারণে দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রকৃত অবস্থা অস্পষ্ট ছিল। গত ৫ আগস্ট তার পতনের পর ব্যাংক খাতের আসল চিত্র বের হতে শুরু করে।
সামগ্রিক অস্থিরতার মধ্যে ২০২৪ সালে চাকরির বাজার ভালো ছিল না।
চট্টগ্রাম বন্দরের মোট ১৮ জেটির মধ্যে ১২টি নির্ধারিত আছে কনটেইনার জাহাজের জন্য। বাকিগুলোয় ভিড়ে বাল্ক বা খোলা পণ্যবাহী জাহাজ।
যেসব আমদানিকারক দাম পরিশোধে দেরি হওয়ার শর্তে পণ্য এনে লোকসানে পড়েছেন কেবল তারাই এ সুযোগ পাবেন।
সাম্প্রতিক ঘটনা সংকটে থাকা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে যেন আরও সংকটের দিকে ঠেলে দিল।
তিনি বলেন, টাকা ও মার্কিন ডলার সংকটের কারণে সরকার এখন জ্বালানি খাতসহ বিভিন্ন খাতের বিল পরিশোধ করতে পারছে না
২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রবাসী আয় দাঁড়িয়েছে ২৩ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার। আগের অর্থবছরের চেয়ে যা ১০ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি
কিন্তু বছরব্যাপী দেশের প্রায় সব অর্থনৈতিক সূচক নিম্নমুখী ছিল। ফলে অর্থনীতি আশা অনুযায়ী ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।
এজন্য সংশ্লিষ্টরা মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ও চলমান অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতাকে দায়ী করেছেন।
সরকার কি পারবে ব্যাংক, শেয়ারবাজার, এনবিএফআই ও বিমাখাতে সুশাসন নিশ্চিন্ত করতে? দেশ থেকে অর্থপাচার বন্ধ হবে কি?
আগামী মার্চে বাংলাদেশকে ন্যূনতম ১৯ দশমিক ২৭ বিলিয়ন ডলার ও জুনে ২০ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার রিজার্ভ নিশ্চিত করার কথাও বলা হয়েছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, রংপুর অঞ্চলের পাঁচ জেলায় প্রায় ৪০০ একর জমির ওপর ১০৮টি কমলা ও মালটা ফলের বাগান রয়েছে।
বাংলাদেশ স্থানীয়ভাবে চালের চাহিদার সিংহভাগ পূরণ করতে পারলেও, গমের চাহিদা মেটাতে মূলত বৈশ্বিক বাজারের ওপর নির্ভর করতে হয়।
বিশ্লেষকরা বলছেন, বিনিয়োগ না বাড়ার পেছনে অন্যতম কারণ- চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি, মার্কিন ডলার সংকটে আমদানি অসুবিধা এবং ব্যাংকের সুদের হার বৃদ্ধি। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ক্রমবর্ধমান রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা, যা...
দেশের প্রধান সবজি চারা উৎপাদন এলাকা বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার গ্রামগুলোতে শীতকালীন সবজির চারা চার থেকে পাঁচ গুণ বেশি দামে কিনতে হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, বাংলাদেশ ব্যাংক ইতোমধ্যে খসড়া নীতিমালা প্রণয়ন এবং এ বিষয়ে অর্থনীতিবিদ ও অন্যান্য স্টেকহোল্ডারদের মতামত...
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতে, জ্বালানি তেল ও গ্যাসের ঊর্ধ্বমুখী দামের সমন্বয়ও মূল্যস্ফীতি বাড়াতে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে।
১৩ হাজার ২৫০ মেগাওয়াট চাহিদার বিপরীতে গতকাল সন্ধ্যায় দেশে উৎপাদন ছিল ১১ হাজার ৭০০ মেগাওয়াট।