বিবিসি বলছে, এটি মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার নামের আর্থিক মূল্যকে কাজে লাগানোর সর্বশেষ প্রচেষ্টা।
মূলত ইরানের নাগরিকদের তেহরান ছেড়ে যেতে বলার পরই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছে চীন।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ মন্তব্য করেন, ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন সূত্রে ট্রাম্প দেশে ফিরে গেছেন। মূলত মাখোঁর এই মন্তব্যের পরই ট্রাম্প বিষয়টি খোলাসা করেন।
টানা চার দিন ধরে চলছে ইরান-ইসরায়েলের সংঘাত। ইতোমধ্যে উভয় পক্ষ আরও মারাত্মক হামলার হুমকি দিয়েছে।
শুক্রবার ট্রাম্প রয়টার্সকে বলেন, ইসরায়েলি হামলার ব্যাপারে ‘আমরা সব কিছুই জানতাম’।
ট্রাম্প উল্লেখ করেন, ইরান-ইসরায়েলের সংঘাত নিরসনে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালন করতে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন প্রস্তুত।
ইরানের গণমাধ্যম ও প্রত্যক্ষদর্শীরা বেশ কয়েকটি অবস্থানে বিস্ফোরণের তথ্য দিয়েছেন, যার মধ্যে তেহরানের মূল ইউরেনিয়াম পরিশোধনকেন্দ্রও অন্তর্ভুক্ত।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ইরানকে পারমাণবিক ক্ষমতাধর হতে দেবে না যুক্তরাষ্ট্র।
মাস্ক দাবি করেছিলেন, যৌন অপরাধ ও পাচারের দায়ে অভিযুক্ত কুখ্যাত জেফ্রি এপস্টেইনের মামলার নথিতে ট্রাম্পের নাম আছে।
ফরওয়ার্ড কিসের তথ্য অনুযায়ী—গত বছরের একই সময়ের চেয়ে এ বছরের ১ ফেব্রুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে কানাডা থেকে নতুন বুকিং প্রায় ২০ শতাংশ কমেছে।
ট্রাম্প জানান তিনি নিজে একটি টেসলা কিনবেন এবং ইতোমধ্যে তার নাতনীর জন্য একটি টেসলা সাইবারট্রাক কিনেছেন।
মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেন, আমি তার সঙ্গে আলোচনায় বসব না। যা খুশি তাই করুক।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, রাশিয়ার সঙ্গে ৩০ দিনের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব ইতিবাচক বলে তারা মনে করছেন।
এমন সময় সৌদি আরবে এই দ্বিপাক্ষিক বৈঠক হতে চলেছে যখন রাশিয়া ও ইউক্রেন, উভয়ই একে অপরের বিরুদ্ধে হামলার মাত্রা বাড়িয়েছে। অপরদিকে, ইউক্রেনকে সামরিক ও গোয়েন্দা তথ্য সহায়তা বন্ধ রেখেছে যুক্তরাষ্ট্র।
মঙ্গলবার মধ্যরাতের ঠিক পরপর ট্রাম্প তার নিজস্ব সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশালে লেখেন, ‘রিপাবলিকান, কনজারভেটিভ ও সব মহান আমেরিকানদের বলছি, ইলন মাস্ক আমাদের জাতিকে সহায়তা করতে “সর্বাত্মক চেষ্টা”...
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের নতুন নীতি ব্যবসা, ভোক্তা ও বিনিয়োগকারীদের জন্য অনিশ্চয়তা বাড়িয়েছে।
তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে জাস্টিন ট্রুডোর স্থলাভিষিক্ত হবেন।
‘আমার মনে হয়, সে (পুতিন) যা করছে, অন্য যে কেউ তাই করবে।’
বৃহস্পতিবার রাতে ট্রাম্প জানান, তার মেয়াদে স্বাক্ষরিত যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো-কানাডা বাণিজ্য চুক্তির আওতায় পড়া পণ্যগুলোকে নতুন আরোপিত ২৫ শতাংশ শুল্ক থেকে ছাড় দেওয়া হবে।