‘ইরানের পরমাণু অবকাঠামোর বিরুদ্ধে ইসরায়েলের চলমান হামলায় যুক্তরাষ্ট্র যোগ দেবে কিনা?’ এমন প্রশ্নের জবাব ট্রাম্প বলেন, ‘আমি এমন কিছু আদৌ করব কিনা, তা আপনারা জানেন না।’
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জানান—ইরানের কর্মকর্তারা ‘হোয়াইট হাউসে আসতে পারেন’। যদিও তিনি বলেছেন, এটি কঠিন হবে।
আলি খামেনি বলেন, ‘যারা ইরান, এর জনগণ ও ইতিহাস সম্পর্কে জানেন তারা এমন ভাষায় হুমকি দেন না। কারণ, ইরানিরা আত্মসমর্পণ করা জাতি নয়।’
৭ নম্বর সম্বলিত সেই জার্সিতে লেখা ছিল একটি হৃদয়ছোঁয়া বার্তা, 'প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে. ট্রাম্পকে, শান্তির জন্য খেলছি।'
বিবিসি বলছে, এটি মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে তার নামের আর্থিক মূল্যকে কাজে লাগানোর সর্বশেষ প্রচেষ্টা।
মূলত ইরানের নাগরিকদের তেহরান ছেড়ে যেতে বলার পরই ট্রাম্পের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ এনেছে চীন।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ মন্তব্য করেন, ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়ন সূত্রে ট্রাম্প দেশে ফিরে গেছেন। মূলত মাখোঁর এই মন্তব্যের পরই ট্রাম্প বিষয়টি খোলাসা করেন।
টানা চার দিন ধরে চলছে ইরান-ইসরায়েলের সংঘাত। ইতোমধ্যে উভয় পক্ষ আরও মারাত্মক হামলার হুমকি দিয়েছে।
শুক্রবার ট্রাম্প রয়টার্সকে বলেন, ইসরায়েলি হামলার ব্যাপারে ‘আমরা সব কিছুই জানতাম’।
মূলত মার্কিন-রুশ বৈঠককে ‘বৈধতা’ দিতে রাজি নন জেলেনস্কি। এ কারণেই তিনি আপাতত সৌদি আরবে যাচ্ছেন না। এ বিষয়টি সম্পর্কে জানেন এমন দুই সূত্র রয়টার্সকে এ কথা জানিয়েছেন।
সৌদি স্থানীয় সময় সকালে মার্কিন-রুশ কূটনীতিবিদরা রাজধানী রিয়াদের দিরিয়াহ প্রাসাদে বৈঠকে বসেছেন বলে জানিয়েছেন সাংবাদিকরা।
সামাজিক মাধ্যম এক্সে দেওয়া পোস্টে লাভরভ ও উশাকভের সৌদি আরবে পৌঁছানোর ভিডিও শেয়ার করে মাস্ক মন্তব্য করেন, ‘একেই বলে যোগ্য নেতৃত্ব।’
আজ ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়ার বৈঠকে আয়োজক-মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা পালনের পাশাপাশি শুক্রবার গাজা নিয়ে আরব নেতাদের সম্মেলনের আয়োজন করতে যাচ্ছে রিয়াদ।
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপে ট্রাম্প আত্মবিশ্বাসী হয়ে বলেন, পুতিন যুদ্ধ বন্ধ করতে চান।
স্টারমার বলেন, ‘ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখা এক অর্থে এই মহাদেশ (ইউরোপ) ও আমাদের নিজেদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখার সমতুল্য’।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি দলে থাকছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালজ ও হোয়াইট হাউসের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ। তারা সবাই শিগগির সৌদি আরবের উদ্দেশে...
যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা একটি গাড়ির দাম যদি ৫০ হাজার ডলার হয় এবং এর ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসে তাহলে ক্রেতাকে গুণতে হবে বাড়তি সাড়ে ১২ হাজার ডলার। সেই বাড়তি ডলার যাবে মার্কিন ক্রেতার পকেট থেকেই।
ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতা নেওয়ার পর বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউস সফর করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
সম্প্রতি নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে গালফ অব মেক্সিকোর নাম বদলে গালফ অব আমেরিকা রেখেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তবে এই নির্দেশনা মানতে রাজি নয় এপি। এ ঘটনার সূত্রেই হোয়াইট হাউসের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি...