সরকার নির্ধারিত দামে নিত্যপণ্য বিক্রি না করায় ১০৮টি প্রতিষ্ঠানকে ৩ লাখ ৯৮ লাখ ৫০০ টাকা জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর।
‘কোনো কারণ ছাড়াই বাজারে অনেক পণ্যের দাম বেড়েছে।’
আজ প্রতি কেজি ইন্দোনেশিয়ার আদা বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়, বার্মা আদা ১৫০ টাকায় এবং থাইল্যান্ডের আদা বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকায়।
অস্থিরতার আঁচ কখনও লাগছে তেলে, কখনও আটা-ময়দায়, কখনও চাল-ডাল-চিনির মত প্রতিদিনের ভোগ্যপণ্যে। এমন পরিস্থিতিতে দ্রব্যমূল্য নিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যকার বচসাও যেন নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আজ শনিবার কারওয়ান বাজারে প্রতি কেজি আদার দাম ৪৬০ টাকা, পেঁয়াজ ৭৬ টাকা।
দাবি মানা না হলে দেশব্যাপী প্রতিবাদ করা হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছে সংগঠনটি।
আজ সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে সিপিডির সম্মেলন কক্ষে ‘জাতীয় বাজেট ২০২৩-২৪: সিপিডি’র সুপারিশমালা’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলা হয়।
রমজানে চাহিদার শীর্ষে থাকা পণ্যগুলো হলো- ছোলা, মসুর ডাল, মটর ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি ও খেজুর।
গম আমদানি কমে যাওয়ায় আটার রুটি ও বিস্কুট তৈরিতে ইতোমধ্যে ভোজ্যতেল ও চিনির ব্যবহার কমে গেছে।
আজ সোমবার রাজধানীর ধানমন্ডিতে সিপিডির সম্মেলন কক্ষে ‘জাতীয় বাজেট ২০২৩-২৪: সিপিডি’র সুপারিশমালা’ শীর্ষক এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলা হয়।
রমজানে চাহিদার শীর্ষে থাকা পণ্যগুলো হলো- ছোলা, মসুর ডাল, মটর ডাল, ভোজ্যতেল, চিনি ও খেজুর।
গম আমদানি কমে যাওয়ায় আটার রুটি ও বিস্কুট তৈরিতে ইতোমধ্যে ভোজ্যতেল ও চিনির ব্যবহার কমে গেছে।
বিক্রেতারা বলছেন, ছোলা, চিনি, বেসন, মসুর ডালসহ শুকনো বিভিন্ন পণ্যের দাম রমজান উপলক্ষে বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
আন্তর্জাতিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধি, ডলার সংকট ও ঋণপত্র (এলসি) খোলায় জটিলতার কারণে গত ১ মাসের ব্যবধানে গুঁড়া দুধের দাম ৫০ থেকে ১১০ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে।
‘বাজারে কোন জিনিসটার দাম নাগালের মধ্যে আছে সেটা বুঝে উঠতে পারছি না। যারা বলেন জিনিসপত্রের দাম নাগালের মধ্যে আছে তাদের মনে হয় বাজার থেকে কিছু কিনতে হয় না। বাড়িতে বসেই তারা সবকিছু পেয়ে যান।’
বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো দক্ষিণ আফ্রিকার বাজারেও খাদ্যদ্রব্য ও নিত্যপণ্যের দাম ১০০ শতাংশ থেকে ২০০ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। জ্বালানির দামও হয়েছে দ্বিগুণ।
কয়েকদিন ধরেই বাজারে চিনির সংকট চলছে। অনেক দোকানে চিনি পাওয়াই যাচ্ছে না। কিছু দোকানে পাওয়া গেলেও প্রতি কেজিতে দাম নিচ্ছে ১১০-১২০ টাকা। চিনির পর এবার লবণের সংকট দেখা দিয়েছে।
বাজারে চিনির সংকট থাকলেও একটি অনলাইনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান থেকে চিনি কিনে তা গোপনে বিক্রি করছেন পাইকারি ব্যবসায়ীরা।
চিনির দাম কেজিতে ৬ টাকা বাড়িয়েছে সরকার। এছাড়া পাম তেলের (সুপার) দাম লিটারে ৮ টাকা কমানো হয়েছে।