শহুরে কোলাহল ও নাগরিক ব্যস্ততা থেকে দূরে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ এবং মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ যেকোনো মানুষের শরীর ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
যারা সামনে দেশটিতে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন, তাদের জন্য থাকছে নেপালের দর্শনীয় স্থানগুলোর একটি তালিকা।
দুপুর ১২টায় বান্দরবান সদর থানায় বান্দরবান জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিদর্শক মোহাম্মদ নুর উদ্দিন এ মামলা করেন।
হাতে অল্প সময় থাকলেও এই স্থানগুলো ঘুরে দেখা সম্ভব।
কংক্রিটের এই ব্যস্ত শহরে কোথায় মিলবে পাহাড়ি খাবার আর আতিথেয়তা, চলুন জেনে নিই।
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৭ হাজার ৩৪৭ ফুট উচ্চতায় উটি শহরের অবস্থান। নীলগিরি পর্বতমালার কোলে অবস্থিত উটির প্রতিটি ভাঁজে সৌন্দর্য ছবির মতো আঁকা।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সংস্কৃতি এবং বৈচিত্র্যময় জীবনযাপনের জন্য অনেক পর্যটকই হিমালয়ের কোলঘোঁষা দেশটি ভ্রমণে যান। দেশটির মানুষের আতিথেয়তাও অতুলনীয়।
প্রিয় শখ থেকে যেন কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে সেজন্য ভ্রমণের শুরু থেকেই হতে হবে সতর্ক।
প্রাকৃতিক বন ধ্বংসের ফলে বৃক্ষশূন্য হয়ে পড়ছে বান্দরবানের পাহাড়। শুকিয়ে যাচ্ছে ঝিরি-ঝর্ণা, বিলুপ্ত হচ্ছে প্রাকৃতিক জীববৈচিত্র্য।
প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সংস্কৃতি এবং বৈচিত্র্যময় জীবনযাপনের জন্য অনেক পর্যটকই হিমালয়ের কোলঘোঁষা দেশটি ভ্রমণে যান। দেশটির মানুষের আতিথেয়তাও অতুলনীয়।
প্রিয় শখ থেকে যেন কোনো দুর্ঘটনা না ঘটে সেজন্য ভ্রমণের শুরু থেকেই হতে হবে সতর্ক।
প্রাকৃতিক বন ধ্বংসের ফলে বৃক্ষশূন্য হয়ে পড়ছে বান্দরবানের পাহাড়। শুকিয়ে যাচ্ছে ঝিরি-ঝর্ণা, বিলুপ্ত হচ্ছে প্রাকৃতিক জীববৈচিত্র্য।
কেউ ভ্রমণ করেন শুধু ভ্রমণকারী বা ট্র্যাভেলার হিসেবে, কেউ আবার ট্রেকার, কেউবা হাইকার হিসেবে। ট্রেকিং হলো দীর্ঘ-দূরত্বে, কয়েক দিন বা সপ্তাহ ধরে সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে প্রধানত রুক্ষ...
ধরুন, ঘুম ভেঙেই দেখলেন এক নির্জন দ্বীপের গাঢ় সবুজ টলটলে পানির মধ্যে আপনি। শত সহস্র বছরের পাথরের উৎসের মতোই অনিশ্চিত এই জীবনও। এর মাঝেই একটুকরা দ্বীপ পেয়ে গেলে বিরাট ভাগ্য বলতে হয়। এনিমেশন মুভির মতো...
সাজেক ভ্যালি বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ হাজার ৮০০ ফুট উচ্চতার সাজেক ভ্যালির প্রকৃতি সকাল-বিকেল রঙ বদলায়।
অবৈধ বসতি স্থাপন বন্ধে চট্টগ্রামের পাহাড়গুলোতে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাহাড় ব্যবস্থাপনা কমিটি।
‘প্রয়োজনে জীবন দেবো, তবু আমাদের ৪০০ একর জুম ভূমি কেড়ে নিতে দেবো না। জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রি যে ভূমি লিজ নিয়েছে, তার কোনো বৈধতা নেই। আমাদের ওপর অন্যায় করা হচ্ছে।’