পাঁচ বছরের মধ্যে কাজ শেষ করার কথা থাকলেও, ভবনের বাইরের কাঠামো তৈরি করতেই লেগে যায় ছয় বছর। তখন জানা যায়, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) থেকে প্রকল্পটির কোনো অনুমোদনই নেওয়া হয়নি।
আড্ডায় তিনি তুলে ধরলেন সেই সোব্বাসি ভাষার কথা, গল্প, স্মৃতি আর নিজের সাহিত্যের কিছু অংশ।
দোকানের ভেতরে পা রাখতেই মনে হলো যেন পুরোনো দিনে ফিরে গেছি।
অনেক খাদ্যরসিকের মনেই প্রশ্ন জাগে, ঢাকার এক সময়ের এই অভিজাত পরিবারের সদস্যরা কেমন ধরনের খাবার খেতে পছন্দ করতেন? কিংবা রোজকার খাবার টেবিলে কোন কোন খাবারই বা থাকত?
‘মালিটোলার নাদের মিয়া’-কে মুক্তিযুদ্ধ পুরোপুরি বদলে দিয়েছিল। যুদ্ধের আগে স্রেফ গুণ্ডা বা রংবাজ হিসেবেই তাকে চিনত সবাই। এই নাদেরই যুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর কাছে হয়ে ওঠেন এক সাক্ষাৎ ত্রাসের নাম।
শহরের রাস্তায় টমটম খুব রাজকীয় মনে হলেও এর একটি অমানবিক দিক রয়েছে, আর তা হলো প্রাণীর প্রতি নিষ্ঠুরতা।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এ ধরনের সংঘাতের পেছনে কোনো ধরনের ইন্ধন থাকলে তা কঠোর হাতে দমন করা হবে।
আপাতত ওই এলাকার পরিস্থিতি শান্ত আছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বিকেলের চায়ের আড্ডায় কিংবা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে হাসি-গল্পের অনুষঙ্গ হিসেবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এলাকাবাসীর প্রিয় বুদ্ধুর পুরি।
কেয়ামত থেকে কেয়ামত (১৯৯৩) সিনেমার মহরতে তাদের দোকান থেকে গিয়েছিল ক্রাম্ব চাপ আর কাটলেট।
জগন্নাথ ভোজনালয়ের সব আইটেম নিরামিষ। ভর্তা, ডাল, ছানা, বড়া, সয়াবিন, রসা, ধোকা। শেষপাতে পায়েস আর চাটনি। রান্নায় পেঁয়াজ ও রসুন ব্যবহার করা হয় না। অন্যান্য মসলা দেওয়া হয়।
‘কাসিদা গাইতে গিয়া বহুত পবিত্র লাগত। ওইটা আসলে বুঝান যাইব না। এখন তো মাইক হইছে, মসজিদ থেইকা ডাইকা দেয়, ঘড়ি হইছে, মোবাইল আছে। কাসিদার দিন গেছেগা।’
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ১৪টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গেছে।
রাজধানীর পুরান ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের নিচতলায় আগুন লেগেছে। আজ মঙ্গলবার দুপুর ১টা ১৫ মিনিটের দিকে আগুন লাগে।
পুরান ঢাকায় লিফলেট বিতরণকালে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের ওপর হামলা ও তার গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে।
রাত ১২টার পর থেকে ভোজনরসিকদের আনাগোনা শুরু হয় পুরান ঢাকার এই গলিতে। গলির স্বল্প জায়গাজুড়ে রয়েছে বিরিয়ানি, কাবাব, সি-ফুড, চাইনিজ থেকে শুরু করে স্পেশাল চা, পান আর জুসের দোকান।
জনস্বার্থে পুরান ঢাকার গেণ্ডারিয়া এলাকার ৭ দশমিক ৪৭ একর আয়তনের ঐতিহাসিক ধূপখোলা মাঠ রক্ষা ও সংরক্ষণে সরকার ও সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।