শ্রমিকরা জানিয়েছেন- পাওনা পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
শ্রমিকদের ফেব্রুয়ারি মাসের বেতনও পরিশোধ করা হয়নি।
আইজিপি বাহারুল আলম বলেছেন, ২০ রমযানের মধ্যে শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধে আমরা সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছি।
অবরোধে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে সড়কের উভয়পাশে দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়েছে।
পোশাক শ্রমিকদের অবরোধের কারণে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েতেও যানবাহন চলাচল বন্ধ আছে।
তবে, যেসব কোম্পানি রপ্তানির পরিমাণ ও মূলধনের দিক দিয়ে তুলনামূলক বড়, তারা ভালো পারফরম্যান্স করলেও তবে ছোট কোম্পানিগুলোকে লড়াই অব্যাহত রাখতে হয়েছে।
আরেক কারণ হলো—শ্রমিকদের অনেকে পেনশনের জন্য ডিজিটাল আবেদনের প্রক্রিয়ার সঙ্গে পরিচিত নন।
গত মাসের বেতন এখনো দেওয়া হয়নি। মাসের প্রথম সপ্তাহে দেওয়ার কথা। প্রথম সপ্তাহে বেতন না দেওয়ায় গত ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে শ্রমিকরা আন্দোলন করছেন।
সকাল সাড়ে ১১টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তাদের বিক্ষোভ চলছিল
আজ, কাল এবং পরশু তিনটি বিশেষ ট্রেন জয়দেবপুর রেলস্টেশন থেকে দিনাজপুরের পার্বতীপুরের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে।
‘অনেক মালিক শ্রমিকদের বেতনের অর্ধেক বা নামমাত্র ঈদ বোনাস দেওয়ার ফন্দি করছেন।’
জরিপে আরও দেখা যায়—দেরি ও অন্যান্য কারণে ২০২৩ সালে শুল্ক ও বন্ডের খরচ এর আগের বছরে তুলনায় ৪৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ বেড়েছে।
পুলিশ মালিকপক্ষের সঙ্গে কথা বলে বেতন পরিশোধের আশ্বাস দিলে সড়ক থেকে সরে যায় শ্রমিকরা।
এসময় মহাসড়কের দুই পাশের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়
নতুন বেতন কাঠামোর গেজেট প্রকাশের আগে বেতন কাঠামো সংশোধনের দাবি জানান তারা।
এ পর্যন্ত শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনায় পাঁচটি মামলা হয়েছে।
জানা গেছে, পরিবহন ব্যয় বৃদ্ধির কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামও বেড়েছে। এমনিতেই দেশে গত ১৮ মাস ধরে মূল্যস্ফীতির সঙ্গে লড়াই করছে সাধারণ মানুষ। নতুন করে আবার নিত্যপণ্যের দাম বাড়ায় তাদের দুর্ভোগ...
মজুরি বাড়ানোর দাবিতে গত কয়েকদিন ধরে বিক্ষোভ করছেন পোশাক শ্রমিকেরা।
ডিসেম্বরের মধ্যে পোশাক শ্রমিকদের জন্য নতুন মজুরি কাঠামো বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সদস্য কারখানাগুলো।