সংবিধান সংস্কার কমিশনের কার্যক্রমের অগ্রগতির বিষয়ে তাদের মধ্যে আলোচনা হয়।
তিনি বলেন, ‘দেশের এ ক্রান্তিলগ্নে ভগ্নদশা থেকে বিচারবিভাগও মুক্ত নয়।’
এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে প্রধান বিচারপতির কার্যালয় সুপ্রিম কোর্টের অভ্যন্তরে পাশাপাশি জেলা জজ ও ম্যাজিস্ট্রেসিতে ব্যাপক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ প্রয়াত বিচারপতির স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজ আপিল বিভাগ ও হাও কোর্টি বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছেন
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞা এ কথা জানিয়েছেন।
প্রধান বিচারপতির বাসভবনকে পুরাকীর্তি হিসেবে সংরক্ষণে করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে বিএফআইইউ আজ বৃহস্পতিবার ব্যাংকগুলোকে একটি চিঠি দিয়েছে।
প্রধান বিচারপতি বলেন, আমি নিষ্ঠা ও সততার সঙ্গে কাজ করব। গণঅভ্যুত্থানের পর সমাজে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আমি সবকিছু করব।
সেই সঙ্গে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদদের প্রতিও শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।
স্মারকলিপিতে বলা হয়, বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় এক অসহনীয় পরিস্থিতিতে কারাবন্দি বিরোধী রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের পরিবারের সদস্যরা প্রধান বিচারপতির দ্বারস্থ হতে বাধ্য হয়েছেন।
বর্ডার ট্রাইব্যুনাল গঠনের প্রস্তাব দেন ওবায়দুল হাসান।
একইসঙ্গে তিন সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্ট নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
‘২৮ তারিখ নাশকতা বা সহিংসতা করার জন্য দুষ্কৃতিকারী হিসেবে এক দল তাকে সেদিন ঢাকা নিয়ে এসেছিল’
তিনি বলেন, 'বিচারকের রায়ের সমালোচনা করার অধিকার বাক-স্বাধীনতার অংশ। তবে যদি কেউ স্বাধীনতার অপব্যবহার করে, তা সংবাদমাধ্যমই হোক বা আইনজীবীও হোক, তাকে শায়েস্তা করতে আদালতের হাত যথেষ্ট লম্বা।'
প্রধান বিচারপতি দায়িত্ব গ্রহণের পর আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ নেতাদের কাছ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন গ্রহণ করার প্রতিবাদে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইউএলএফ।
মঙ্গলবার দুপুরে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে প্রধান বিচারপতি এ কথা বলেন।
আজ সকাল ১১টায় বঙ্গভবনের দরবার হলে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বিচারপতি ওবায়দুল হাসানকে শপথবাক্য পাঠ করান।
'সমর্থন পেলে পুরো গণমাধ্যম প্রকৃত সত্য প্রকাশ করতে পারে, যা দুর্নীতির বিরুদ্ধে আপনার এই লড়াইয়ে সহায়তা করবে—যা আমাদেরও লড়াই, এই জাতির লড়াই।'
প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘সামাজিক, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক প্রভাব থেকে বিচার বিভাগকে রক্ষা করা বিচারক, আইনজীবী ও রাষ্ট্রের প্রত্যেক দায়িত্বশীল নাগরিকের দায়িত্ব।’