এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২৯ জন
ফরিদপুর সদরের গেরদা ইউনিয়নের জোবায়দা-করিম জুট মিলের কাছে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
স্থানীয় বিএনপির দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বের জেরে জেলা প্রশাসন কোনো পক্ষকেই মেলা আয়োজনের অনুমতি দেয়নি।
নগরকান্দা উপজেলার ডাঙ্গী ইউনিয়নের ভাবুকদিয়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ঘটনাস্থল থেকে ডাকাতদের ফেলে যাওয়া একটি করে রাইফেল, পিস্তল ও রামদা উদ্ধার করা হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পুলিশ এসে তাসের আসর থেকে কয়েকজনকে আটক করে দোকানের ভেতরে রেখেছিল। দোকানে আটকে থাকা লোকজন মোবাইল ফোনে তাদের স্বজনদের খবর দিলে এলাকাবাসী সংঘবদ্ধ হয়ে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠিসোটা...
গতকাল শুক্রবার রাতে ও আজ সকালে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়।
আজ দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ফরিদপুর সদর উপজেলার মুনসিবাজার এলাকায় একটি লেভেল ক্রসিং পার হওয়ার সময় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
আজ শুক্রবার সকালে ফরিদপুর শহরের ভাটি লক্ষ্মীপুর এলাকার একটি মাদ্রাসার পাশ থেকে হুসাইনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ফরিদপুরের নগরকান্দা উপজেলার কাইচাইল ইউনিয়নের কান্দি গ্রাম এলাকায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
তিনি গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানি উপজেলার নিজামকান্দি গ্রামের নিশিকান্ত বিশ্বাসের ছেলে।
এজাহারে বলা হয়, নিক্সন-শাহাদাতদের নির্দেশে ওসিসহ অপর আসামিরা হত্যার উদ্দেশে নিরপরাধ শিক্ষার্থীদের ওপর ককটেল, হাতবোমা, গুলি, ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে।
কৃষক দলের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বাবুল ও বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদের সমর্থকদের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়।
শোভাযাত্রায় মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস, প্রাইভেট কারসহ তিন শতাধিক গাড়ি ছিল।
পলাশ যে অস্ত্রের গুলিতে বিদ্ধ হয়েছিল সেটি সদরপুর থানা থেকে লুট হওয়া একটি শর্টগান। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন বিকেলে সদরপুর থানা থেকে ওই শর্টগান লুট করা হয়েছিল।
সেসময় প্রেসক্লাবের বাইরে জেলা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মীকেও দেখা যায়।
অনেকদিন ধরেই মো. আজম মিয়া (৪৫) নামের এক বালু ব্যাবসায়ী পদ্মা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছেন। তিনি ফরিদপুর পৌরসভার ২৪ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি।
‘কারও রক্তচক্ষুকে ভয় পাই না, আমাকে চোখ রাঙানোর ক্ষমতা কারও নাই।’
মেডিকেল ক্যাম্পে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা, ওষুধ ও ব্যবস্থাপত্র পেয়ে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন রোগীরা।