'হযবরল' মেলার মধ্যে দিয়ে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে, স্বৈরাচারের বিদায় ঘটলেও তার শিষ্য-প্রশিষ্যরা, শাসক ও প্রশাসকবর্গ বহাল তবিয়তে আছে।
এবারের মেলা বিগত ১৫-১৬ বছরের মেলার আয়োজন থেকে ভিন্ন। ফ্যাসিবাদের পতন হয়েছে। মানুষের কথা বলায় বাধা নেই।
বলা অসঙ্গত হবে না যে, স্বাধীন কিন্তু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে এ সংকলন অবতীর্ণ হয়েছিল দিকনির্দেশকের ভূমিকায়
আহতরা, তাদেরকে কেন চিকিৎসার জন্য গভীর রাতে রাস্তায় নামতে হয়?
মেলায় শেষ গিয়েছি প্রায় এক যুগ আগে।
‘তখন বন্ধুদের মধ্যে গল্পই হতো কে কয়টা বই পড়েছি, কোন বই নতুন এলো দোকানে, তার কাহিনী কী- এসব নিয়ে। কিছু বন্ধু বই ধার দিতেও রাজি হয়ে যেত, বাকিরা বেশিরভাগই দিতে চাইত না।’
বইমেলায় সময় কাটিয়ে ফিরে। তবে তার মধ্যে বই পড়ার প্রতি আগ্রহ তৈরি হবেই।
তরুণ প্রজন্মের মধ্যে বই পড়ার আগ্রহ ক্রমশ কমে যাচ্ছে
বইমেলা হতে পারে আমাদের স্কুলগামী শিশুকিশোরদের অবকাশ ভ্রমণের স্থান।
জনপ্রিয় মানে পাঠকপ্রিয় হওয়া। সেটা তো দোষের নয়। লেখকের স্বপ্ন থাকে যত বেশি সম্ভব পাঠকের কাছে পৌঁছানো।
বই একমাত্র বন্ধু যে মানুষকে শুধু দিয়েই যায় বিনিময়ে কিছু চায় না। বই হলো এমন একটি মাধ্যম যা আমাদের কল্পনা শক্তিকে আরও বিস্তৃত করে।
মানুষ হয়ে জন্মেছি এটা এই জীবনের সৌভাগ্য। এর মাঝে সমাজের জন্য কাজ করতে পারাও অত্যন্ত গৌরবের।
বন্যায় প্লাবিত বান্দরবান জেলা সরকারি গণগ্রন্থাগারের ৩০ হাজারের বেশি বই ভিজে নষ্ট হয়ে গেছে।
শহরের যান্ত্রিক কোলাহলের মাঝে এই জায়গাগুলো হয়ে উঠেছে বইপ্রেমীদের স্বস্তির জায়গা।
বইপ্রেমীদের জন্য রিডার্স ব্লক যেন এক দুঃস্বপ্ন। তবে অনেক সময় কম-বেশি রিডার্স ব্লকের মধ্য দিয়ে যেতে হয়।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট মেসেজিং অ্যাপ টেলিগ্রামে রিখেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আইনটি সঠিক।’
স্থানীয় পাঠকরা বলছেন, বই পিপাসুদের পাঠতৃষ্ণা মেটানোর জন্য দ্রুত লাইব্রেরীর পরিবেশ ফিরে আনা হউক। অন্যদিকে প্রশাসন বলছে, দ্রুতই লাইব্রেরিটি চালু করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
গল্প কল্পনার জগতের পরিধিকে বাড়িয়ে দেয়।
উন্নয়নের দেশে কিসের অভাবে বন্ধ হয়ে যায় বইয়ের দোকান? এর মধ্য দিয়ে কী বার্তা দেয়, সেটা কখনো কি জানার ও ভাবার চেষ্টা করেছি? ব্যক্তি থেকে প্রতিষ্ঠান, সমাজ থেকে রাষ্ট্র, কোনো পর্যায়ে এসব নিয়ে ভাবান্তর...