তাদের কয়েকজনের শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন রয়েছে, একজনের হাত ভেঙে গেছে বলে জানিয়েছে বন বিভাগ।
টানা প্রায় ৪৮ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আজ মঙ্গলবার সকালে আগুন নেভানো সম্ভব হয়।
বনের জমি উদ্ধারে যৌথবাহিনীর অভিযান শেষে ফিরে যাওয়ার সময় এ হামলার ঘটনা ঘটে।
এই নদী ও খালগুলো সুন্দরবনের উপরিভাগে তিন জেলার ছয় উপজেলার মাঝ দিয়ে প্রবাহিত।
বাঘটির বয়স ও মৃত্যুর কারণ এখনো জানা যায়নি।
খালের পাড় ধরে চলে যাওয়া সড়কে এসব গাছ ছায়া দিয়ে যাচ্ছে।
প্রকল্প কর্মকর্তারা দ্য ডেইলি স্টারকে জানান, খাগড়াছড়িতে সদ্য উদ্বোধন হওয়া রামগড় স্থলবন্দর দিয়ে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ভারতে পণ্য পরিবহন সহজ করতে এই রাস্তাটি প্রশস্ত করা হচ্ছে।
‘গত দুই বছর ধরে বানানো এই কৃত্রিম লেকে ডুবে যাওয়া বনভূমি উদ্ধারে বন বিভাগ ও স্থানীয় কৃষকরা দফায় দফায় চেষ্টা চালালেও প্রভাবশালী মহলের বাধায় সেটা সম্ভব হয়নি। আজকে আমরা বাঁধ কেটে দিয়েছি।’
দখলদারদের দাবি, এই জমি তাদের পূর্বপুরুষের কেনা সম্পত্তি।
বন বিভাগ বলছে, জায়গাটি তাদের নিজস্ব এবং বন আইনের ৪ ধারায় নোটিফায়েডভুক্ত। অপরদিকে জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা বলছেন, জায়গাটি তাদের খাস খতিয়ানভুক্ত।
মৃত হরিণটির শরীরের একাধিক ক্ষতচিহ্ন পাওয়া গেছে।
এলজিইডি বলছে, ইউপি চেয়ারম্যানকে সড়কের সংস্কার কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, এজন্য তাকে কোনো গাছ কাটতে বলা হয়নি।
মৌলভীবাজারের রাজকান্দি বন রেঞ্জের কুরমা বন বিটের সুনারায় এলাকায় বাঁশবাগানে আগুন লাগার ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করেছে সিলেট বনবিভাগ। মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার রাজকান্দি বন রেঞ্জের কুরমা বন বিট...
‘প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শিয়াল মারার জন্য বিষ প্রয়োগে এ ঘটনা ঘটেছে। কে বা কারা এমন নিষ্ঠুর কাজ করেছে তাদের নাম পরিচয় এখনো জানা যায়নি। তবে আমরা ঘটনা তদন্ত করছি।’
৩ জনের বিরুদ্ধে বন আইনে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
মৃত বাঘের হাড় ও বিভিন্ন অঙ্গ প্রতঙ্গ দিয়ে একটি বাঘের কঙ্কাল প্রস্তুত করেছেন সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগের করমজল বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।
সুন্দরবনের ভেতর থেকে ১৯ রাউন্ড গুলি ও ২০ কেজি হরিণের মাংসসহ ১ জনকে আটক করেছে বন বিভাগ।
বন বিভাগের অনুমতি ছাড়া গাছ কাটার অভিযোগ উঠেছে চট্টগ্রাম দক্ষিণ বনবিভাগের কালুরঘাট ডিপোর ইনচার্জ জামাল উদ্দিনের বিরুদ্ধে।
টেকসই বন ও জীবিকা (সুফল) প্রকল্পের আওতায় চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের হাটহাজারী বিটের ৬১ জন বন পাহারাদার ও সংরক্ষককে ১৫ লাখ ৩৭ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।