তবে একই সময়ে বেকার নারীর সংখ্যা ৩ শতাংশ কমে সাড়ে ৮ লাখে দাঁড়িয়েছে
২০০৩ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে সৌরবিদ্যুতের ব্যবহার ধারাবাহিকভাবে বেড়েছিল, কিন্তু এখন আর বাড়ছে না।
৬৫ বছরের বেশি বয়সী মানুষের নির্ভরতা অনুপাত ২০২২ সালের ৮ দশমিক ৬ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৩ সালে ৯ দশমিক ৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
২০২৩ সালে বাংলাদেশের মানুষের গড় আয়ু দাঁড়িয়েছে ৭৩ দশমিক ৩ বছরে, যা ২০২২ সালে ছিল ৭৩ দশমিক ৪ বছর।
এনইইটি দিয়ে মূলত ১৫-২৪ বছর বয়সী নিষ্ক্রিয় জনসংখ্যাকে বোঝানো হয়।
২০২২-২৩ সালে অর্থনীতি বেড়েছে ছয় দশমিক শূন্য তিন শতাংশ। ২০২১-২২ সালে তা ছিল সাত দশমিক এক শতাংশ।
সাধারণত অর্থনৈতিক কারণে একটি পরিবারের উপার্জনকারী ব্যক্তি কাজের জন্য এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যান। বিয়ের মতো সামাজিক কারণেও মানুষকে নতুন জায়গায় চলে যেতে হয়।
মোট আয়ের ৪০ দশমিক ৯২ শতাংশই শীর্ষ ১০ শতাংশ পরিবারের। ২০১৬ সালে এই হার ছিল ৩৮ দশমিক ০৯ শতাংশ।
চলতি বছরের নভেম্বরে গ্রামাঞ্চলে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ৯ দশমিক ৬২ শতাংশ, যা জাতীয় গড় ৯ দশমিক ৪৯ শতাংশের চেয়ে বেশি। বিপরীতে শহরাঞ্চলে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে ৯ দশমিক ১৬ শতাংশ।
দেশে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুশ্রমে নিয়োজত শিশুর সংখ্যা ১০ লাখ ৬৮ হাজার ২১২ জন। জাতীয় শিশুশ্রম জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।
চলতি অর্থবছরে মূল্যস্ফীতির লক্ষ্য ৭ দশমিক ৫ শতাংশ।
চলতি বছরের প্রথম কোয়ার্টারে দেশে বেকারের সংখ্যা ২৫ লাখ ৯০ হাজার।
কিন্তু এই পরিসংখ্যান কি দেশের বেকারত্বের বাস্তবচিত্র তুলে ধরছে?
দেশে এখন বেকারের সংখ্যা ২৬ লাখ ৩০ হাজার, যা ২০১৬-১৭ সালের তুলনায় ২ দশমিক ৫৯ শতাংশ কম।
বেশিরভাগ খাদ্যদ্রব্যের দাম স্থিতিশীল থাকায় টানা পঞ্চম মাসে মূল্যস্ফীতি কমে জানুয়ারিতে ৮ দশমিক ৫৭ শতাংশে এসে দাঁড়িয়েছে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যে দেখা গেছে, গত মাসে বেশিরভাগ খাদ্যদ্রব্যের দাম স্থিতিশীল থাকায় ডিসেম্বরে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি আরও কমে ৮.৭১ শতাংশে নেমে এসেছে।
টয়লেটের অনুপস্থিতি অপুষ্টির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কারণ হওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশের ২০ লাখ ৪৪ হাজার মানুষ খোলা জায়গায় মলত্যাগ করেন। দেশের ৮ বিভাগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষ খোলা জায়গায় মলত্যাগ করেন রংপুরে।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বলেছে, জ্বালানি মূল্য বৃদ্ধির বিরূপ প্রভাবের কারণে আগস্ট মাসে বাংলাদেশে রেকর্ড ৯ দশমিক ৫ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে, যা ১২ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।
আমরা জেনে খুবই অবাক হয়েছি যে দীর্ঘ ৮ বছরের প্রস্তুতি ও ৭২৭ কোটি টাকা ব্যয়ের পর ‘ন্যাশনাল হাউসহোল্ড ডেটাবেস (এনএইচডি)’ তৈরির প্রক্রিয়া ব্যর্থ হতে চলেছে। বাস্তবায়ন পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের ...