বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকের এই প্রবৃদ্ধি ২০২১ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের পর সবচেয়ে ধীর।
উচ্চ মূল্যস্ফীতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে ও সংসারের খরচ কমাতে ডিটারজেন্ট, শ্যাম্পু থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রসাধনী পণ্যের ছোট বোতল, মিনি-প্যাক কিংবা সস্তা কোনো পণ্য বেছে নিতে বাধ্য হচ্ছেন ভোক্তারা। যদিও...
ডিসেম্বরে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও এখনো ১০ শতাংশের ওপরে আছে।
গত মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে ১৩ দশমিক ৮০ শতাংশ হয়েছে, যা এক মাস আগে ছিল ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
বিবিএস বলছে, অক্টোবরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৬৬ শতাংশ
আগামী ২৭ অক্টোবর থেকে নতুন পলিসি রেট কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ হয়েছে, যা আগস্টে ছিল ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
অথচ সরবরাহ ব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা কোনো দায় নিচ্ছেন না। খুচরা বিক্রেতারা পাইকারদের দোষারোপ করছেন। পাইকাররা দোষারোপ করছেন মিল মালিকদের। মিল মালিকরা বলছেন, দেশের পূর্বাঞ্চলে বন্যার মধ্যে...
মূল্যস্ফীতির হার ও মজুরি বৃদ্ধির মধ্যে ব্যবধান তিন দশমিক ৭৩ শতাংশ পয়েন্টে পৌঁছেছে। এটি অন্তত এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।
জরিপ বলছে, দেশে স্নাতক ডিগ্রিধারীর হার ২০১৭ সালের ১১ দশমিক ২ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২২ সালে ১২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
ধানি জমির পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি আধুনিক জাতের ফসল ফলানোয় চাল আমদানি কমেছে।
২০২২-২৩ অর্থবছরের এপ্রিল-জুনে দেশের বিভিন্ন স্থানে বাড়ি ভাড়া ৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে
অর্থ মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, তারা আইএমএফ মিশনকে জানিয়েছেন- বর্তমানে সারে ভর্তুকি কমানোর কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই, তবে জ্বালানি খাতে ধীরে ধীরে ভর্তুকি কমানোর পরিকল্পনা আছে।
বৈঠকে আইএমএফের প্রতিনিধিদল জানতে চায়- বিশ্বের অনেক দেশ মূল্যস্ফীতির মাত্রা কমিয়ে আনতে সক্ষম হলেও বাংলাদেশে কেন উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, গত মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ১২ দশমিক ৩৭ শতাংশে, যা আগস্টের ১২ দশমিক ৫৪ শতাংশ থেকে সামান্য কম।
আগস্টে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৯২ শতাংশ।
ব্যাংকগুলো হলো- অগ্রণী ব্যাংক, বেসিক ব্যাংক, রূপালী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক, ঢাকা ব্যাংক, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক ও এনসিসি ব্যাংক।
আগস্টে বাংলাদেশে নির্মাণ ব্যয় বেড়েছে ৬ দশমিক ৯৮ শতাংশ, যা চলতি বছরের ফেব্রুয়ারির পর সর্বোচ্চ বৃদ্ধি।
গত আগস্টে দেশে মূল্যস্ফীতি ছিল নয় দশমিক ৯২ শতাংশ। গত জুলাইয়ে এই হার ছিল নয় দশমিক ৬৯ শতাংশ।