এজেন্ট বা ব্যক্তি উভয় ক্ষেত্রেই দৈনিক ও মাসিক লেনদেনের সংখ্যা উন্মুক্ত রাখা হয়েছে।
কমিটি তিন মাসের মধ্যে সুপারিশ দাখিল করবে।
‘বাংলাদেশের ইতিহাসে ফেব্রুয়ারি মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এটাই।’
অন্তর্বর্তী সরকারের জারি করা এক অধ্যাদেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আগের বছরের তুলনায় আগস্টে ৩৯ শতাংশ, সেপ্টেম্বরে ৮০ শতাংশ এবং অক্টোবরে ২১ শতাংশ বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।
এখন পর্যন্ত বকেয়া আমদানি বিল দাঁড়িয়েছে ৪০০ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর কাছে সবচেয়ে বেশি বকেয়া আছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক নীতি সুদহার ৫০ বেসিস পয়েন্ট বাড়িয়ে ১০ শতাংশ করেছে
প্রাথমিকভাবে চারটি নোট পুনরায় নকশা করা হবে। পরবর্তীতে অন্যান্য নোটগুলোতেও পরিবর্তন আনা হবে।
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ হয়েছে, যা আগস্টে ছিল ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ।
বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ১০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৯ দশমিক ৮০ শতাংশ নির্ধারণ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে মুদ্রানীতি ঘোষণা করা হয়।
খেলাপিরা সব সময় ঋণ পরিশোধে ছাড় পান। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তারা সাধারণ নাগরিকদের চেয়ে বেশি সুবিধা ভোগ করেন।
তথ্য সংশোধনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, এ সময়ে প্রকৃত রপ্তানির পরিমাণ ছিল ৪০ দশমিক ৭২ বিলিয়ন ডলার, যা ইপিবির দেওয়া তথ্যের চেয়ে ১০ দশমিক ৮২ বিলিয়ন ডলার বা ২১ শতাংশ কম।
ঋণগ্রহীতারা ঋণস্থিতির ন্যূনতম ১০ শতাংশ ডাউন পেমেন্ট বা অগ্রিম দিয়ে বিনা সুদে তিন বছরের মধ্যে ঋণ হিসাব বন্ধের সুযোগ পাবেন
গত বুধবার বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায়, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই-এপ্রিলে প্রকৃত রপ্তানি ইপিবির দেওয়া তথ্যের চেয়ে প্রায় ১৪ বিলিয়ন ডলার কম ছিল।
হঠাৎ এই তথ্যগত পরিবর্তনের উত্তর খুঁজে পাচ্ছেন না অর্থনীতিবিদরা। অন্যদিকে কর্তৃপক্ষও প্রায় নীরব, তাই উত্তরের চেয়ে এখন যেন প্রশ্নই বেশি!
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন সিনিয়র কর্মকর্তা বলেছেন, বিনিময়ে ব্যাংকিং নিয়ন্ত্রক সংস্থা মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ টাকা সংগ্রহ করেছে।
কিন্তু বছরব্যাপী দেশের প্রায় সব অর্থনৈতিক সূচক নিম্নমুখী ছিল। ফলে অর্থনীতি আশা অনুযায়ী ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি।
বর্তমানে বিতরণকৃত ঋণের ১১ দশমিক ১১ শতাংশই খেলাপি ঋণে পরিণত হয়েছে।