এই ভাত একবার যিনি খেয়েছেন, তিনি বারবার খেতে চান।
শতবর্ষে বাংলা একাডেমির এ আলোচনা সরদার ফজলুল করিম—মূল্যায়নের ক্ষেত্রে নতুন মাত্রা তৈরি করবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।
প্যারিসে থাকাকালে দার্শনিক ও লেখক অঁদ্রে মালরো ও সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর সঙ্গে তার সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ হয়। সেসব সুখস্মৃতি তার আনন্দ অর্জন।
'হযবরল' মেলার মধ্যে দিয়ে এটা স্পষ্ট হয়েছে যে, স্বৈরাচারের বিদায় ঘটলেও তার শিষ্য-প্রশিষ্যরা, শাসক ও প্রশাসকবর্গ বহাল তবিয়তে আছে।
এবারের মেলায় ৭০৮টি প্রকাশনা সংস্থা অংশ নিচ্ছে।
নতুন বই, নতুন স্বপ্ন আর ভাষার প্রতি ভালোবাসা নিয়ে প্রস্তুত হয়ে উঠছে বইমেলা। কাল থেকেই নামবে পাঠকের ঢল, তাদের চোখে ভেসে উঠবে অগণিত বইয়ের পৃষ্ঠায় পৃষ্ঠায় ছড়িয়ে থাকা অসাধারণ সব গল্প।
বাংলা একাডেমির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বুধবার রাতে বাংলা একাডেমি নির্বাহী পরিষদের পুনর্বিবেচনা-সভায় স্থগিত করা পুরস্কৃত লেখক তালিকার বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়।
বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম বলেন, পুরস্কারের তালিকা প্রকাশের পর অভিযোগ ওঠায় তা স্থগিত করা হয়েছে, বাতিল হয়নি।
আজ এই তথ্য জানানো হয়।
বাংলা একাডেমি কি ময়ুখ চৌধুরীর মতো কবিকে সম্মান না জানিয়ে জসীমউদ্দীন, আবু হেনা মোস্তফা কামালের সারিতে উনার নামটাও রাখবে?
মুহম্মদ শহীদুল্লাহ ভালোবাসতেন দেশকে, দেশের মানুষকে। তাই তার সংগ্রামের কেন্দ্রে ছিলো জনমানুষের মুক্তি।
তার সারথি যারা ছিলেন তারাও তাকে অকৃতজ্ঞের মত ভুলে গেলেন। ভ্রমরের মত গুন গুন করে যারা চারপাশ আবৃত্ত রেখেছিলেন আনিসুজ্জামানকে আজ তারা ব্যস্ত অন্যত্র-নিজ কাজে।
এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন প্রধানমন্ত্রী ও সংস্কৃতিমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলা একাডেমির গণতন্ত্রহীনতা, আমলাতান্ত্রিকতা জটিলতায় আক্রান্ত।’
বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার ২০২৩ ঘোষণা করা হয়েছে। সাহিত্যের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এ বছর ১১টি ক্যাটাগরিতে ১৬ জন এই পুরস্কার পাচ্ছেন।
বাংলাদেশের প্রকাশনার ইতিহাসে প্রকাশনা সংস্থা ‘মুক্তধারা’র অবস্থান কিংবদন্তীতুল্য। কিন্তু চমৎকৃত হওয়ার মতো তথ্য হলো, এই প্রকাশনা সংস্থাটির জন্ম হয়েছে মুক্তিযুদ্ধের সময়েই; কলকাতায়।
তিতাশ চৌধুরী সারাজীবন সাহিত্য সমাজকে দিয়ে গেছেন, কখনো নেওয়ার কথা ভাবেননি। দেশের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের অলক্ত পুরষ্কার দিয়েছেন, তারাও কোনদিন তার অবদানের কথা যথাযথভাবে বলেননি না নজরে আনেননি।
শেখ লুৎফর রহমান ছিলেন বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক চিন্তা, আদর্শ, দর্শন ও কৌশলের একনিষ্ঠ সমর্থক। ছিলেন পুত্রের প্রতি গভীর ভালোবাসায় অনুরক্ত এবং আদর্শ বাস্তবায়নে সার্বক্ষণিক সঙ্গী।
উন্নয়নের দেশে কিসের অভাবে বন্ধ হয়ে যায় বইয়ের দোকান? এর মধ্য দিয়ে কী বার্তা দেয়, সেটা কখনো কি জানার ও ভাবার চেষ্টা করেছি? ব্যক্তি থেকে প্রতিষ্ঠান, সমাজ থেকে রাষ্ট্র, কোনো পর্যায়ে এসব নিয়ে ভাবান্তর...