বুধবার দুপুরে মধ্য সিঙ্গিমারী সীমান্তের ৮৯৪ নম্বর মেইন পিলারের সাব পিলার ছয় এস এর কাছে হাসিবুল গুলিবিদ্ধ হন।
মরদেহটি উদ্ধারের জন্য বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে বিজিবি।
ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার নাগরভিটা সীমান্তের ওপার থেকে দুই বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের সেজামুড়া সীমান্তের শূন্যরেখায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত মুন্না সেজামুড়া গ্রামের মৃত ফজলুর রহমানের ছেলে।
সীমান্ত লাগোয়া রাস্তার কিছু অংশ খোঁড়াখুড়ি হলে বাধা দেয় বিএসএফ।
নিহত ব্যক্তি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।
বিজিবি সদস্যরা ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রতিবাদ জানালে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ না করে চলে যায় বিএসএফ সদস্যরা।
২০২৪ সালে ভারতের সীমান্তে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনীর হাতে মোট দুই হাজার ৬০১ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার হয়েছেন।
আজ দুপুরে বিজিবি-বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
ওই কিশোরকে ফিরিয়ে আনতে বিজিবির পক্ষ থেকে পতাকা বৈঠকের আহ্বান জানানো হয়েছে।
পরবর্তীতে আলোচনার জন্য দ্রুত তারিখ ঠিক করতে কাজ চলছে।
বিএসএফের গুলিতে ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন।
আটকের সময় ওই বিএসএফ সদস্য ইউনিফর্মে থাকলেও নিরস্ত্র ছিলেন।
আটকের সময় ওই বিএসএফ সদস্য ইউনিফর্মে থাকলেও নিরস্ত্র ছিলেন।
ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের আনুমানিক ২০০ একর জমি এবং বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের আনুমানিক ৪০ একর জমির গরমিল পাওয়া যায়।
নিহত জয়ন্ত কুমার সিংয়ের বাবা মহাদেব কুমার সিং ও একই উপজেলার দরবার আলী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন।
সীমান্ত হত্যার এ ধরনের ঘটনা অনাকাঙ্ক্ষিত ও অযৌক্তিক বলে জানায় বাংলাদেশ সরকার।
নিহত স্বর্ণা দাস অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিল।
‘স্বর্ণার মরদেহ ফিরিয়ে আনার বিষয়টি একটি চলমান আইনি প্রক্রিয়া এবং দুই দেশের মধ্যে আলোচনা সাপেক্ষে হবে।’