অস্ট্রেলিয়া সরকার তাদের ‘ভেঙে’ পড়া অভিবাসন ব্যবস্থাকে ঢেলে সাজাতে এই উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে।
এখানে এই এক সুবিধে। রাতে একদম ফাঁকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসস্টপেজেও নিরাপদে দাঁড়িয়ে থাকা যায়। বাসে ঘুমিয়ে পড়লেও অমায়িক ড্রাইভার বিরক্ত হননি হাসিমুখে পড়াশোনার কথা জিজ্ঞেস করা ছাড়া।
শেষ বেলায় মন খারাপ হলেও প্রত্যেককেই হাসিমুখেই বিদায় দিয়ে বলা হলো, এরপর নিশ্চয়ই দেখা হবে নতুন আরেক শহরে, অন্য কোনো রেস্তোরাঁয়!
বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে একাডেমিক কৃতিত্ব, আর্থিক সামর্থ্য, ব্যক্তিগত পছন্দসহ কিছু বিষয় মাথায় রাখাও সমানভাবে জরুরি।
এখানকার অত্যধিক যান্ত্রিক জীবনে মানুষ যেমন পরিশ্রম করে, তেমনি কিছুটা সময় তারা রেখে দেয় জীবনকে উপভোগ করার জন্যেও।
‘দুঃখজনকভাবে, এ দেশে শিক্ষার বিষয়টি কেবল পরীক্ষা ও সনদকেন্দ্রিকই রয়ে গেছে, জ্ঞানকেন্দ্রিক নয়। আমরা সংখ্যার দিকে জোর দেই, মানের দিকে না’
এখানে আসার পর জানতে পারি, বাংলাদেশের শিক্ষার্থী সংখ্যা অনেক। সবাইকে নিয়ে একটা স্টুডেন্ট অ্যাসোসিয়েশনও আছে।
বিদেশে অধ্যয়নের যাত্রা সহজ করতে বিভিন্ন ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার উপায় নিয়ে থাকছে আজকের আয়োজনে।
ইউরোপে পড়াশোনা করতে চাইলে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা যেসব স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো এক বা একাধিক সুপারিশপত্র। আমরা অনেকেই হয়তো জানি এই সুপারিশপত্রগুলো কেমন হওয়া উচিত। এ নিয়ে পত্রপত্রিকায়ও অনেক লেখা প্রকাশিত হয়েছে। তবে আজকে একটি...
সাউথইস্ট মিসৌরি স্টেট ইউনিভার্সিটি প্রতি বছর ২০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। শিক্ষার্থীদের একাডেমিক অর্জন, প্রতিভা, অ্যাথলেটিক যোগ্যতা, নেতৃত্ব, ক্যাম্পাসে নির্দিষ্ট কাজে অংশগ্রহণ,...