বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জন করা কেবল একটি ডিগ্রি পাওয়ার গল্প নয়। এটি একটি লম্বা, জটিল, কখনো একাকিত্ব, কখনো অনিশ্চয়তায় পূর্ণ যাত্রা।
সবচেয়ে প্রচলিত বিষয়টি হলো, প্রতি বছর দেশে আসার বাধ্যবাধকতা এবং পরিচিতদের জন্য তাদের পছন্দের উপহারসামগ্রী নিয়ে আসা।
‘দুবছর পর দেশে ফিরে এমন বোধ হবে, সেটার জন্য আমরা কেউই প্রস্তুত ছিলাম না।’
সত্যি বলতে এটা পুরোটাই নির্ভর করছে আবেদনকারীর ইচ্ছা, তার ক্যারিয়ার পরিকল্পনা এবং পারিপার্শ্বিক নানান বিষয়ের ওপর।
ছুটি শেষ হলেও তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের যোগদান করেননি বলে সিন্ডিকেট সভা সূত্রে জানা গেছে।
নিজ দেশের চেনা পথঘাট, একঘেয়ে লাগতে থাকা প্রতিদিনের খাবার, এমনকি শহরের শোরগোলও তখন বেশ মনে পড়তে থাকে।
‘আসলে কারো পরিস্থিতির সঙ্গেই কারোটা মেলে না। কিন্তু প্রায়ই বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তাম, যখন কোনো আলোচনা কিংবা গেট-টুগেদারে এ জাতীয় উপদেশ পেতে হতো।’
তবে হাউজিং বা অ্যাকোমডেশন ঠিক করার আগে কয়েকটা বিষয় সম্পর্কে সচেতন হওয়া প্রয়োজন।
সম্প্রতি ব্রিটিশ কাউন্সিলের পরিচালনায় ‘নেক্সট জেনারেশন বাংলাদেশ ২০২৪’ গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলাদেশে ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৫৫ শতাংশেরই ইচ্ছা বিদেশে পাড়ি জমানো।
শুধু একাডেমিক সাফল্য বা উচ্চপদস্থ চাকরি নয়, নিজেকে নতুনভাবে আবিষ্কার করার উপায় করে দিতে পারে বিদেশে উচ্চ শিক্ষার একটি সুযোগ।
কানাডার অটোয়াতে অবস্থিত কার্লটন বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে ২০০টিরও বেশি প্রোগ্রাম
বিদেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো এক বা একাধিক সুপারিশপত্র। আমরা অনেকেই হয়তো জানি এই সুপারিশপত্রগুলো কেমন হওয়া উচিত। এ নিয়ে পত্রপত্রিকায়ও অনেক লেখা প্রকাশিত হয়েছে। তবে আজকে একটি...
সাউথইস্ট মিসৌরি স্টেট ইউনিভার্সিটি প্রতি বছর ২০ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। শিক্ষার্থীদের একাডেমিক অর্জন, প্রতিভা, অ্যাথলেটিক যোগ্যতা, নেতৃত্ব, ক্যাম্পাসে নির্দিষ্ট কাজে অংশগ্রহণ,...