বিয়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জামিল হোসেন নিজেই।
পড়শী ও নিলয় ২০০৮ সালে ক্ষুদে গানরাজ প্রতিযোগিতার একই আসরের প্রতিযোগী ছিলেন।
এই লেখায় থাকবে ডালার দাম থেকে শুরু করে নানা খুঁটিনাটি তথ্য।
রঙের সঙ্গে কেন বিয়ের কনের এই দারুণ সখ্য? আর কেনই বা আমরা এখন গোলাপি, সাদা এমনকি সবুজের মতো রঙেও বিয়ের কনেকে দেখছি?
এরকম ঘটনা আশপাশে হরহামেশাই চোখে পড়ে।
দুঃখজনক হলেও সত্যি যে অনেক ক্ষেত্রেই সম্পর্কগুলো প্রত্যাশার পারদ ছুঁতে পারে না এবং একটা সময় মুখ থুবড়ে পড়ে। ফলে দেখা দেয় ফাটল, পরিণতি দাঁড়ায় বিচ্ছেদে।
বিষয়গুলো নিয়ে জানিয়েছেন মনোবিকাশ ফাউন্ডেশনের সাইকোথেরাপিস্ট ড. আব্দুল হামিদ।
বিয়ে বা রোমান্টিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ইংরেজিতে ‘সেভেন ইয়ার্স ইচ’ বলে একটি কথা আছে। এই ধারণা অনুযায়ী, ৭ বছর কেটে গেলে সম্পর্কে ভাঙনের একটি বড় আশঙ্কা দেখা যায়।
ভারতে বিয়েকে কেন্দ্র করে ১৩০ বিলিয়ন ডলারের (প্রায় ১১ লাখ কোটি রুপি) বাজার রয়েছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের বিয়ের বাজারের দ্বিগুণ।
বাংলা ভূ-খণ্ডের কারিগররা যুগ যুগ ধরে ঐশ্বর্যমণ্ডিত করেছেন ঐতিহ্যবাহী পোশাক শাড়িকে। সময়ের বিবর্তনে বিশ্বায়নের প্রভাবে এখন বউ সাজে যোগ হয়েছে নতুন মাত্রা।
সামনে আসছে বিয়ের মৌসুম। এখন থেকেই ভেবে নিন কেমন হবে আপনার বিয়ের দিনের গয়না।
বিয়ের অন্যান্য অনুষ্ঠানের মতো এই অনুষ্ঠানেও গালা মেকওভার স্টুডিও অ্যান্ড স্যালনের স্বত্বাধিকারী ও মেকআপ আর্টিস্ট নাভিন আহমেদের কাছ থেকে সেজেছেন মুনজেরিন।
শনিবার সকালে উদয়পুরে পরিণীতির ‘চূড়া সিরিমনি’ (পাঞ্জাবি বিয়ের রীতি) অনুষ্ঠিত হয়েছে।
জামদানি শুধু ৬ গজের একটি শাড়ি নয়, নিখুঁত নকশায় ফুটে উঠা দেশীয় ঐতিহ্য।
পরস্পরের প্রতি প্রেম-ভালোবাসায় মগ্ন কাউকে কাউকে শিক্ষার্থী অবস্থাতেই বিয়ে করে ফেলতে দেখা যায়। এতে কেউ কেউ বিয়ের পরের ধাক্কাটা সামলে নিয়ে যেমন চমৎকার দাম্পত্যের উদাহরণ তৈরি করতে পারেন, তেমন...
কিছু টিপস জানা থাকলে ভালো মেকআপ আর্টিস্টের কাছ থেকেই কম খরচে বিয়েতে পছন্দসই সাজ সেজে নিতে পারেন।
গুরুতর আহত ২ জনকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
সিডনির উত্তর-পশ্চিমে প্রায় ১৮০ কিলোমিটার দূরে হান্টার ভ্যালির গ্রেতা শহরের কাছাকাছি জায়গায় গতকাল রোববার স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১১টার দিকে এই দুর্ঘটনা ঘটে। এ অঞ্চলটি আঙুর বাগান ও বিয়ের অনুষ্ঠান...
আজকাল বিয়েকে আইনি চুক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যেখানে কাবিননামা বা নিকাহনামাকে নির্দেশনা হিসেবে দেখা হয়। কাবিননামা ফর্ম তৈরি করা হয় মূলত দম্পতির পছন্দ অনুযায়ী বিয়ের শর্ত নির্ধারণের উদ্দেশ্যে।