স্থানীয়রা জানান, আজ সকালবেলা ঘরের সামনে রক্ত দেখতে পান প্রতিবেশীরা এবং ভিতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে পুলিশকে খবর দেন।
আজ সকালে বাড়ির পাশের একটি মাঠ থেকে পুলিশ তাদের মরদেহ উদ্ধার করে।
‘পাঁচজনের মৃত্যুর কারণ হিসাবে লেখা হয়েছে “আঘাত জনিত কারণে মৃত্যু”।’
শুক্রবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
এসব মরদেহের তালিকায় শিশু, নারী, যুবক, বৃদ্ধ- সব বয়সী মানুষ আছেন।
সব মরদেহ বাসার দোতলায় পাওয়া গেছে।
জাদুঘরের সামনে ফুটপাতে লাশগুলো পড়ে থাকতে দেখা যায়
বৃহস্পতিবার ভোরে তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে মানিকগঞ্জ শহরের গঙ্গাধরপট্টি এলাকায় ভাড়া বাসায় থাকতেন তিনি।
ঢামেক থেকে বের হয়ে যাওয়ার আগে সুমনের বড় বোন সোমা আক্তার দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘আমরা কী করব? এভাবে মরদেহ ফেলে রাখব? আপনারা (সাংবাদিক) আছেন শুধু ভিডিও করতে। আমাদের দিকে দেখবে কে?’
আজ মঙ্গলবার সকাল ১১টার দিকে চাটখিল পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের ডাক বাংলোর সামনের নির্মাণাধীন ড্রেন থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
পুলিশের ধারণা, কোনো চলন্ত গাড়ির ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই নিহত হয়েছেন তিনি।
স্থানীয়রা আরও জানান, নিহত স্বপন পুলিশের ভয়ে রাতে নৌকায় করে নদীতে অবস্থান করতেন। গতকাল রাতে পাগলা নদীর বড়ঘাট এলাকা থেকে তার গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
কলাতলী সড়কের সুগন্ধা পয়েন্ট এলাকার আবাসিক হোটেল সি আলিফ থেকে মরদেহ ২টি উদ্ধার করা হয় বলে জানিয়েছেন পুলিশের কক্সবাজার সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান।
নিহত সোনিয়া দক্ষিণ সুরমা ডিগ্রী কলেজের শিক্ষার্থী
ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) সুমন রঞ্জন সরকার জানান, আনুমানিক ৭ দিন আগে ঝুমার মৃত্যু হয়। তার মরদেহ থেকে দুর্গন্ধ ছড়ালেও এ সময়টা তার মা-বোন ওই বাড়িতেই অবস্থান করছিলেন। রান্না করে...
পর্যটন স্পট বগালেকে পর্যটকদের থাকার একটি হোটেলের মালিক ছিলেন লারাম।
লক্ষ্মীপুরে পরিত্যক্ত হিমাগার (কোল্ডস্টোরেজ) থেকে এক নারীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে সত্যরঞ্জন দত্ত (৬৪) নামের এক ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।