প্রতিদিন ঢাকার ২০টি এলাকায় এসব পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টা বাজার মনিটরিং টাস্কফোর্সকে কৃত্রিমভাবে মূল্যবৃদ্ধির জন্য সিন্ডিকেটগুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দেন।
মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতের আশঙ্কার বিষয়ে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।
বছরে কয়েক দফায় বিদ্যুতের দাম বাড়লে তার আর্থ-সামাজিক অভিঘাত ঠিক কেমন হবে?
সব ধরনের ওষুধের মূল্য নির্ধারণে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তার কারণ জানতে চেয়েছেন আদালত।
ভর্তুকি তুলে নিতে ধাপে ধাপে দাম বাড়বে
‘ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে ভোজ্য তেলে ট্যারিফ কমানো হয়েছে। এতে বাজারে প্রতি লিটারে অন্তত ছয় টাকা কমানো উচিত ছিল কিন্তু বিভিন্ন অজুহাতে কমানো হয়নি।’
যদিও বছরের এই সময়ে সবজির দাম কম থাকার কথা, তবে এবারের চিত্র ভিন্ন।
বেড়েই চলেছে নিত্যপণ্যের দাম। সেইসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়লেও বাড়েনি নিম্নবিত্ত মানুষের আয়। এ অবস্থায় কীভাবে চলছেন নিম্ন আয়ের মানুষ? কেন নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না...
‘ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে ভোজ্য তেলে ট্যারিফ কমানো হয়েছে। এতে বাজারে প্রতি লিটারে অন্তত ছয় টাকা কমানো উচিত ছিল কিন্তু বিভিন্ন অজুহাতে কমানো হয়নি।’
যদিও বছরের এই সময়ে সবজির দাম কম থাকার কথা, তবে এবারের চিত্র ভিন্ন।
বেড়েই চলেছে নিত্যপণ্যের দাম। সেইসঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মূল্যস্ফীতি। জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়লেও বাড়েনি নিম্নবিত্ত মানুষের আয়। এ অবস্থায় কীভাবে চলছেন নিম্ন আয়ের মানুষ? কেন নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না...
এমন দুর্বিষহ পরিস্থিতি উত্তরণে এবং জনদুর্ভোগ নিরসনে সরকারকে শিগগির কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।
‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি ও করণীয়’ শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান এ কথা বলেন।
‘২-৩ দিন পর মরিচের দাম এত বেশি থাকবে না। তবে ২০০ টাকার নিচে মনে হয় না মরিচ পাওয়া যাবে। কারণ, এ বছর তাপপ্রবাহের কারণে মরিচের গাছ মরে যাওয়ায় উৎপাদন কম হয়েছে।’
‘দাম বাড়ায় মানুষ কিনছে কম।’
বাংলাদেশ যেহেতু অনেক ধরনের পণ্য আমদানি করে থাকে, বৈশ্বিক বাজারে মূল্যবৃদ্ধি আমাদের এখানে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বৃদ্ধির একটি কারণ। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে আন্তর্জাতিক বাজারে দাম কমলেও...
বিক্রেতারা বলছেন, ছোলা, চিনি, বেসন, মসুর ডালসহ শুকনো বিভিন্ন পণ্যের দাম রমজান উপলক্ষে বাড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।
সাইফুল ইসলাম তার ৫ বিঘা জমিতে ধান চাষে ব্যস্ত সময় পার করছেন। তবে, তিনি ধারণা করছেন, সবকিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় গত মৌসুমে চেয়ে এবার তাকে অন্তত ২৫ হাজার টাকা বেশি খরচ করতে হবে।