তিনি বলেন, দাবি পূরণ না হলে, সংস্কার পূর্ণাঙ্গ না হলে, বিচার পূর্ণাঙ্গ না হলে নির্বাচন হবে না, এগুলো মাঠের বক্তব্য।
তিনি বলেন, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভিন্ন ইস্যুতে মতভেদ থাকবে, কিন্তু জাতীয় স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
তিনি বলেন, এই সময়টা আমাদের পারস্পরিক বোঝাপড়ার সময়।
পর্যালোচনার জন্য এই খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ইতোমধ্যে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ কমিশন গঠনেও দলগুলো একমত হয়েছে...
দলগুলোর পক্ষ থেকে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে প্রধান উপদেষ্টাকে আরও কঠোর হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার রাতে বিএনপি, জামায়াত, এনসিপি ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা।
মঙ্গলবার রাত ৯টায় যমুনায় এ বৈঠক শুরু হয়।
না হলে গণতন্ত্র বিরোধী শক্তিকে সুযোগ করে দেওয়া হবে বলে মনে করছে বিএনপি।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ইসির জ্যেষ্ঠ সচিবকে দেওয়া এক লিখিত আবেদনে এ অনুরোধ জানিয়েছে নবগঠিত এ দলটি।
তিনি বলেন, এখনো দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি পুরোপুরি স্থিতিশীল না হওয়ায় এই মুহূর্তে নির্বাচন সম্ভব না।
বাংলাদেশের ইতিহাসে রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণত গুরুত্বপূর্ণ কোনো ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে গঠিত হয়েছে।
সভায় রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা অংশ নেবেন।
তিনি আরও বলেন, যারা নির্বাচন ব্যাহতের চেষ্টা করছেন, তারা দেশের সার্বভৌমত্ব ধ্বংসের চেষ্টা করছেন।
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে বর্তমান সরকার শিগগির ব্যবস্থা নেবে।
সুইজারল্যান্ডের দাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলনে গিয়ে ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের পডকাস্টে যোগ দেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
এখন তো দেশে কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় নেই। তাহলে এই রাজনৈতিক ব্যক্তিরা ক্ষমতায় না থেকেও এমন অনৈতিক-অনধিকার ক্ষমতার চর্চা করছেন কীভাবে?
‘প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়ন নির্ভর করবে সিদ্ধান্ত গ্রহণকারী কর্তৃপক্ষ, রাজনৈতিক দল এবং নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতার ওপর’
বৈঠকে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, গণসংহতি আন্দোলন, গণঅধিকার পরিষদ, বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, জাতীয় নাগরিক কমিটিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত আছেন।