অন্য আসামিদের মধ্যে আছেন—শেখ রেহানা, ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি এবং তার মেয়ে ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক ও আজমিনা সিদ্দিক।
পঙ্গু হাসপাতালে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, অর্থনীতিকে পঙ্গু করে দিয়ে বাংলাদেশকে আবার ভিক্ষুকের জাতিতে পরিণত করতেই কোটা আন্দোলন ঘিরে সহিংসতা চালানো হয়েছে।
তিনি বলেন, যারা জীবন দিয়েছেন তাদের জন্য হলেও এই রাষ্ট্রের ফিটনেস আমাদের তৈরি করতে হবে।
দ্য ডেইলি স্টারের মাসব্যাপী অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেই সময়ে রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোকে নির্দেশ দেওয়ার পরেই প্রাণঘাতী অস্ত্রের ব্যবহার বেড়ে যায়। যাচাইকৃত ফোনালাপেও...
অভিযোগ গঠনের সময় সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আদালতে উপস্থিত ছিলেন। এ সময় তিনি ট্রাইব্যুনালে বলেন, আমি দোষ স্বীকার করছি। আমি পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্রপক্ষের সমর্থনে বক্তব্য দেব।
আজ বুধবার বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এই আদেশ দেন।
আরও ১৬৯টি স্থাপনার নাম পরিবর্তনের প্রক্রিয়া চলছে।
এর আগে মে মাসে ব্রিটিশ লেবার পার্টির আইনপ্রণেতা টিউলিপকে তলব করেছিল দুদক।
শেখ হাসিনা ছাড়াও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান ও সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুনকেও ১৬ জুন হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তারা এই ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলোতে মোট ৩৯৪ কোটি ৬০ লাখ ৭২ হাজার ৮০৫ টাকা জমা করেছিলেন।
তিনি বলেন, নরেন্দ্র মোদি খুব স্পষ্টভাবে বলেছেন যে, বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক দেশের সঙ্গে, কোনো দলের সঙ্গে নয়।
আমার ঠিক জানা নেই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে সরকার তাদের অবস্থান কবে পরিবর্তন করবে।
জবাবে নরেন্দ্র মোদি অবশ্য শেখ হাসিনার মন্তব্যকে ঘিরে উত্তেজনার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে দায়ী করেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিয়ে আদালতে সিআইডি এ মামলা দায়ের করেছে।
‘জাতিসংঘের রিপোর্ট পড়ে সবার গায়ের লোম দাঁড়িয়ে গেছে। কী ভয়াবহতা!’
জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ বলেছেন, ১০টা ফিরাউনকে একত্রিত করলেও শেখ হাসিনার মতো এত দুর্ধর্ষ, এত জুলুমকারী হতে পারবে না।
তিনি বলেন, আমরা একে অপরের কাছ থেকে শিখি। আমরা একসঙ্গে কাজ করছি, এটাও দুর্নীতি কমার একটি লক্ষণ।
আবেদনে দুদক বলেছে, এসব ব্যাংক হিসাব থেকে অর্থ স্থানান্তরের চেষ্টা করছেন শেখ হাসিনাসহ অন্যরা। সুতরাং, তাদের অর্থ স্থানান্তর থেকে বিরত রাখতে ব্যাংক হিসাবগুলো জব্দের আদেশ দেওয়া উচিত।
চার পর্বের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে আরও উঠে এসেছে, কীভাবে হাসপাতালের মর্গ থেকে মরদেহ নিয়ে যেতে পরিবারকে সময় দেওয়া হয়নি এবং এখনও স্বজনদের মরদেহের অপেক্ষায় কী দুঃসহ দিনযাপন করছেন তারা।