শিববাড়িতে রোডমার্চ শেষে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হওয়ার কথা রয়েছে।
‘পুলিশ আমাদের তৈরি করা মঞ্চটি ভেঙে দিয়েছে।’
পুলিশের দাবি, ‘বিএনপির সমাবেশের কোনো অনুমতি ছিল না।’
আজ শুক্রবার বিকেল ৩টায় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির উদ্যোগে উত্তরায় এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে যাত্রাবাড়ীতে সমাবেশ আয়োজনের কথা রয়েছে।
দুপুর ১টার পর থেকে ধীরে ধীরে নেতাকর্মীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করে।
বিকেল ৩টায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রসমাবেশ করবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ এবং একই সময়ে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি র্যালি করবে বিএনপি।
২৪ এর জানুয়ারিতে শেখ হাসিনার পক্ষে যে নিরঙ্কুশ ব্যালট বিপ্লব হতে যাচ্ছে, তার একটি রাজনৈতিক প্রতীকী প্রতিফলন হিসেবে আমরা ১ সেপেম্বর বেছে নিয়েছি
প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বে আপিল বিভাগের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
তারা বলেন, ‘হামলা-মামলা দিয়ে মানুষের মুখ বন্ধ করা যাবে না। এই মুহূর্তে দল নিরপেক্ষ তদারকি সরকারের অধীনে নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে, ওই সরকারের রূপরেখা নিয়ে আলোচনা শুরু করতে হবে।’
দূরদূরান্ত থেকে আসা ঢাকাগামী বিভিন্ন যানবাহন থামিয়ে যাত্রীদের তল্লাশি করছে পুলিশ।
মহাসমাবেশ ও সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা যাতে সংঘাতের দিকে না গড়ায়, সে কারণে পুলিশ ২ পক্ষকেই বেঁধে দিয়েছে ২৩টি শর্ত।
আওয়ামী লীগের ৩টি সংগঠনকে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে ও বিএনপিকে নয়াপল্টনে সমাবেশ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
এখন পর্যন্ত আমরা কাউকে অনুমতি দেইনি
‘পুলিশ গণগ্রেপ্তার করছে না।’
যারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি করেন না; যারা সরাসরি কোনো দলের সঙ্গে যুক্ত নন—সেই আমজনতার দফা কী? তারা কী চান? প্রধান দুই দলের নেতারা কি জনগণের প্রত্যাশা বা জনগণের কী দফা
এই তল্লাশিকে নিয়মিত কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দাবি করেছে পুলিশ।
‘কোনো বাধাই আমাদের সমাবেশে যোগ দেওয়া আটকাতে পারবে না।’
‘সরকার পুরোপুরি উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে আমাদের এই আন্দোলনকে নস্যাৎ করে দেওয়া জন্য প্যারালাল কর্মসূচি দিচ্ছে, যা জাতিকে একটা সহিংসতা ও সাংঘর্ষিক অবস্থার দিকে ঠেলে দেওয়ার আশঙ্কা তৈরি করছে, যা আমরা এড়াতে...
আগামীকালের সমাবেশে জনতার ঢল নামবে, এই সমাবেশ হবে ঐতিহাসিক—বলেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।