সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন মাকসুদ হোসেন।
সবচেয়ে সফল নায়ক হিসেবে অনেক কালজয়ী সিনেমা দর্শকদের উপহার দিয়েছে তিনি।
‘একজীবনে অভিনয়টাই করেছি, চরিত্রের সঙ্গে মিশে যেতে চেষ্টা করেছি।’
শিল্পায়িত চলচ্চিত্র নির্মাণের সূচনাকালের সঙ্গে সঙ্গেই ওয়েস্টার্ন ঘরানার উত্থান ঘটেছিল।
১৯৭২ সালের ১১ আগস্ট এই সিনেমাটি মুক্তি পেয়েছিল।
পাঁচ দশক পেরিয়েও সিনেমাটি এখনো জীবন্ত, এরকমই থেকে যাবে আরও বহুকাল।
আনন্দ, বিরহ কিংবা ভালোবাসায় কিশোর কুমারের গান আমাদের অন্য এক অনুভূতির সন্ধান দেয়।
‘মূলত পারিশ্রমিক না, এই বাজে সিস্টেমের বিরুদ্ধে বলছি।’
আলো-আঁধারির তীব্র বৈসাদৃশ্য, ছায়ার খেলা এবং রহস্যময় পরিবেশ তৈরিতে এই সাদা-কালো সিনেমাগুলো এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে।
আনন্দ, বিরহ কিংবা ভালোবাসায় কিশোর কুমারের গান আমাদের অন্য এক অনুভূতির সন্ধান দেয়।
‘মূলত পারিশ্রমিক না, এই বাজে সিস্টেমের বিরুদ্ধে বলছি।’
আলো-আঁধারির তীব্র বৈসাদৃশ্য, ছায়ার খেলা এবং রহস্যময় পরিবেশ তৈরিতে এই সাদা-কালো সিনেমাগুলো এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছেছে।
‘বাবা কাজ ভালোবাসতেন।’
এমন এক চলচ্চিত্র ভুবন তিনি রেখে গেছেন, যা আজও বিস্ময়ে, ব্যথায় আর ভালবাসায় নত করে দেয় মাথা।
তাকে কেন্দ্র করেও গল্প লেখা হতো।
সেই সিনেমাগুলো তারা নিজেরা পরিচালনা করেননি।
জানা যাক কোন কোন অভিনয়শিল্পীর সন্তানেরাও অভিনয়ে এসেছেন।
বাংলাদেশ ও ভারতের দর্শকরা জয়া আহসানের অভিনয়ের প্রশংসা করছেন।
‘অভিনয় শিখতে চাই এবং আরও ভালো ভালো কাজ করতে চাই।’