১১৬টি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের আদেশও দিয়েছেন আদালত।
লাখো প্লেসমেন্ট শেয়ার শুধু তাকেই দেওয়া হয়নি, তার পরিবারের সদস্যরাও বিপুল সংখ্যক প্লেসমেন্ট শেয়ার কিনেছেন।
ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা ও ধানমন্ডি, বরিশালের মুলাদী এবং নরসিংদীর রায়পুরায় এসব স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে।
কোনো সাংবাদিক লায়লা কানিজের কাছ থেকে অনৈতিকভাবে অর্থ নিলে বা সুবিধা আদায় করে থাকলে তার বা তাদের নামও প্রকাশ করা উচিত উল্লেখ করে ডিইউজে বলছে, ঢালাওভাবে সাংবাদিকদের সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ অভিযোগ...
মতিউর রহমান, তার স্ত্রী ও সন্তানের নাম উল্লেখ করে বিভিন্ন দপ্তরকে পৃথক চিঠি দেওয়া হয়েছে।
ছাগলকাণ্ডে আলোচিত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) সাবেক সদস্য মতিউর রহমানের স্ত্রী নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লায়লা কানিজ লাকীর দেখা মিলেছে। ঈদের পর আলোচনা ও সমালোচনার মধ্যে আজ...
সরকারের উচ্চ পর্যায়ের অনেকের সঙ্গে মতিউরের সখ্যতা আছে এবং তাদের অনেকের জন্য তিনি তার পরিবারের মালিকানাধীন রিসোর্টে বিনোদনের ব্যবস্থা করতেন।
সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এই রাজস্ব কর্মকর্তার বিও হিসাব বন্ধ করেছে।
এর আগে গতকাল সোনালী ব্যাংকের পর্ষদ সভায় মতিউরকে উপস্থিত না থাকার নির্দেশ দিয়েছিল সরকার। তার একদিন পর এই সিদ্ধান্ত এলো।
সরকারের উচ্চ পর্যায়ের অনেকের সঙ্গে মতিউরের সখ্যতা আছে এবং তাদের অনেকের জন্য তিনি তার পরিবারের মালিকানাধীন রিসোর্টে বিনোদনের ব্যবস্থা করতেন।
সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) মুখপাত্র রেজাউল করিম বলেন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) এই রাজস্ব কর্মকর্তার বিও হিসাব বন্ধ করেছে।
এর আগে গতকাল সোনালী ব্যাংকের পর্ষদ সভায় মতিউরকে উপস্থিত না থাকার নির্দেশ দিয়েছিল সরকার। তার একদিন পর এই সিদ্ধান্ত এলো।
মতিউরের স্ত্রী ও নরসিংদীর রায়পুরা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান লায়লা কানিজ লাকি ও তার ছেলে আহমেদ তৌফিকুর রহমান অর্ণবের বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা
মতিউর রহমান ও তার পরিবারের কাছে অন্তত ১০টি কোম্পানির তিন কোটির বেশি শেয়ার আছে।
ব্যাংকটির চেয়ারম্যান জিয়াউল হাসান সিদ্দিকী সাংবাদিকদের বলেন, ‘সরকারের সিদ্ধান্তের কথা আমরা আমাদের বোর্ড সদস্যদের জানিয়েছি।’
লায়লা কানিজ লাকি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সদস্য মতিউর রহমানের স্ত্রী। কোরবানির জন্য ১২ লাখ টাকায় তার ছেলের একটি ছাগল কেনার ঘটনা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে আলোচনায় আসেন মতিউর রহমান।
গত ৪ জুন মতিউর রহমানের বিরুদ্ধে তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।