মৎস্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১০ সালেও তিস্তায় প্রায় ১৭ হাজার জেলে মাছ ধরতেন। সেই সংখ্যা এখন দুই হাজারে নেমে এসেছে। যারা এখনো পেশা ছাড়েননি, তাদের আয় কমেছে ৫০ থেকে ৮০ শতাংশ।
এ সেতুর মূল কাঠামো নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৩৬৭ কোটি টাকা। আর সংযোগ সড়ক, নদীশাসন, কালভার্ট ও জমি অধিগ্রহণে খরচ হয়েছে আরও ৩৬৩ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। তিস্তা নদীর বুকে এটি তৃতীয় সড়ক সেতু এবং এটিই সবচেয়ে বড়।
বন্যার পানিতে ভেসে আসা বালু কৃষিজমিতে পুরু স্তর তৈরি করেছে। এতে আমন ধানের বড় ক্ষতি না হলেও সবজিখেত নষ্ট হয়েছে। অনেক কৃষকের ঘরবাড়ি, হাঁস-মুরগি ও গবাদিপশু ভেসে গেছে। কারও কারও বাড়ির উঠানে মাটি...
এই ধসে লালমনিরহাট-রংপুর সড়কে যোগাযোগ ব্যবস্থা মারাত্মক ঝুঁকিতে পড়েছে। পাশাপাশি আশপাশের অন্তত তিনটি গ্রামের এক হাজারেরও বেশি পরিবারের বসতভিটা ও কৃষিজমি সরাসরি ভাঙনের হুমকিতে রয়েছে।
গবাদিপশু ও আসবাবপত্র নিয়ে অনেকেই আশ্রয় নিয়েছেন সরকারি রাস্তা ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের বাঁধের ওপর। কেউ কেউ পলিথিন মোড়ানো ঝুপড়ি তৈরি করে অস্থায়ীভাবে বসবাস করছেন।
আজ সকাল ৯টায় তিস্তার পানি বিপৎসীমার পাঁচ সেন্টিমিটার ওপরে ওঠে এবং দুপুর পর্যন্ত তা স্থিতিশীল ছিল। বৃষ্টি ও উজানের ঢল অব্যাহত থাকলে আগামী ২৪ ঘণ্টায় পানির উচ্চতা আরও বাড়তে পারে।
স্থানীয়দের অভিযোগ, একটি প্রভাবশালী চক্র দীর্ঘদিন ধরে ড্রেজার মেশিন বসিয়ে তিস্তা থেকে অবৈধভাবে বালু তুলে বিক্রি করছিল। এতে নদীভাঙনের আশঙ্কায় দিন কাটছে তিস্তাপাড়ের মানুষের।
কয়েকদিন ধরে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধিতে কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটের নদীতীরবর্তী মানুষের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে।
তিস্তাপাড়ের পাঁচ জেলার ১৩০ পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে
স্থানীয়দের অভিযোগ, একটি প্রভাবশালী চক্র দীর্ঘদিন ধরে ড্রেজার মেশিন বসিয়ে তিস্তা থেকে অবৈধভাবে বালু তুলে বিক্রি করছিল। এতে নদীভাঙনের আশঙ্কায় দিন কাটছে তিস্তাপাড়ের মানুষের।
কয়েকদিন ধরে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধিতে কুড়িগ্রাম ও লালমনিরহাটের নদীতীরবর্তী মানুষের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে।
তিস্তাপাড়ের পাঁচ জেলার ১৩০ পয়েন্টে ভাঙন দেখা দিয়েছে
উজানে ভারত থেকে আসা পলিতে ভরাট হয়ে গেছে তিস্তা নদীর ১১৫ কিলোমিটার অংশ। মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে প্রায় সমান্তরাল হয়ে উঠেছে নদীর তলদেশ, ফলে কমেছে পানির ধারণ ক্ষমতা।
কৃষকরা জানান, স্থানীয় সমিতিগুলো একর প্রতি এক হাজার টাকা দরে কৃষকদের কাছ থেকে ১২ কোটি ৩৫ লাখ টাকা আদায় করেছে। সমিতির নেতারা পাঁচ কোটি ৯২ লাখ ৮০ হাজার টাকা সরকারি ফি প্রদান করেছেন, কিন্তু অতিরিক্ত...
‘সরকারের কোনো হঠকারী সিদ্ধান্তে বা আমাদের অসতর্কতায় যেন খুনি ফ্যাসিস্ট সরকারের কেউ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।’
‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ শীর্ষক এই কর্মসূচি আজ শেষ হবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লালমনিরহাট, রংপুর এবং গাইবান্ধা—এই তিন জেলার তিস্তা নদীর ১১টি পয়েন্টে কর্মসূচিতে ভার্চুয়ালি...
তিস্তাপাড়ের জেলা লালমনিরহাট, কুড়িগ্রাম, রংপুর, নীলফামারী ও গাইবান্ধায় একসঙ্গে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হচ্ছে
এছাড়া শীত নিবারণের প্রয়োজনীয় কাপড় কিনতে না পেরে দুর্ভোগে আছেন নিম্ন-আয়ের মানুষ।
তিস্তা সেচ প্রকল্প এলাকায় এক লাখের অনুমতি নিয়ে চার লাখ গাছ কাটার অভিযোগ। অস্বীকার করে কর্তৃপক্ষ বলেছে, যা হচ্ছে, সবই উন্নয়নের স্বার্থে।