এর আগে বাংলাদেশি এই স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা বিদ্যুৎ সরবরাহ প্রতিষ্ঠান ডেসকো এবং সুমাত্রা ফিলিং স্টেশনের সঙ্গে একটি যৌথ উদ্যোগে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের মানিকদিতে তাদের প্রথম বাণিজ্যিক ইলেকট্রিক...
প্রথমে পুরোপুরি চালকবিহীন গাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা থাকলেও অ্যাপল বর্তমানে সীমিত বৈশিষ্ট্যযুক্ত ইলেকট্রিক গাড়ি নিয়ে কাজ করছে। অ্যাপলের এই প্রকল্পের নাম ‘প্রজেক্ট টাইটান’।
এই র্যাঙ্কিংটি বাণিজ্যিক কার্যক্রম, সর্বোচ্চ রেকর্ড গতি, সাধারণ দিনে চলাচলের সময় সর্বাধিক গতি ও যুগান্তকারী প্রযুক্তির বিষয় সহ বেশ কয়েকটি মানদণ্ডের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দেশে ৩৫০ সিসি পর্যন্ত মোটরসাইকেল চলাচলের অনুমতি দেওয়ার পর থেকেই রয়্যাল এনফিল্ডের বাইক সম্পর্কে আগ্রহ ও উত্তেজনা বাড়তে থাকে।
তিন লাখেরও বেশি চালক অন্তত একবার হলেও উবার অ্যাপের মাধ্যমে আয় করেছেন।
বিএমডাব্লিউর বিভিন্ন মডেলের গাড়ির দাম দুই শতাংশ পর্যন্ত বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বিএমডাব্লিউ ইন্ডিয়া।
টাটা মোটরসের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, নতুম দাম বাণিজ্যিক যানবাহনের জন্য প্রযোজ্য হবে।
একবার চার্জ দিলে গাড়িটি সর্বোচ্চ ৬১১ কিলোমিটার পর্যন্ত যেতে সক্ষম। এছাড়া নতুন মডেলটিতে থাকছে আগের মডেলের তুলনায় উন্নত এয়ার সাসপেনশন ও ইন্টিগ্রাল অ্যাকটিভ স্টিয়ারিং ফিচার।
চীনের সহায়তায় কয়েক বিলিয়ন ডলারের এই প্রকল্পকে দেশটির প্রেসিডেন্ট জোকো উইদোদো 'ইন্দোনেশিয়ার পরিবহণ ব্যবস্থার আধুনিকায়নের প্রতীক' হিসেবে অভিহিত করেছেন।
এই দ্বিবার্ষিক প্রদর্শনীকে ইউরোপের সবচেয়ে বড় ও মর্যাদাকর মোটর শো হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ম্যাংগো টেলিসার্ভিসেস এর সহযোগী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ অটো ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশের প্রথম ইলেকট্রিক গাড়ি তৈরির কারখানা স্থাপনে ১ হাজার ৪৪০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করছে।
মার্কিন প্রতিষ্ঠান টেসলা এ খাতে বিপ্লব তৈরি করলেও অল্প সময়ের মধ্যে চীন বিশ্বের সবচেয়ে বড় ইলেকট্রিক গাড়ি উৎপাদনকারী দেশে রূপান্তরিত হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বৈঠকে এ ধরনের মোটরসাইকেল উৎপাদন ও বিতরণের অনুমোদন দেওয়া হয়। যার ফলে অবসান ঘটে মোটরসাইকেল নির্মাতা ও সরকারের মধ্যে কয়েক বছর ধরে চলতে থাকা আলোচনার।
আসুন, জানা যাক সময়ের পরীক্ষায় টিকে যাওয়া ১০টি ক্লাসিক অফ-রোড বাহনের বিস্তারিত।
আগামী বছরের মধ্যে ১১টি চার্জিং স্টেশন স্থাপনের পরিকল্পনা করছে প্রতিষ্ঠানটি।
কিছু সহজ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে গাড়ির জ্বালানি খরচ কমানোর পাশাপাশি এসির উপযোগিতাও বাড়ানো সম্ভব।