সোহরাওয়ার্দী প্রাঙ্গণে জড়ো হচ্ছেন ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যান প্রাঙ্গণে জড়ো হচ্ছেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। ছবি: মামুনুর রশীদ/স্টার

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিব স্মরণে ছাত্রলীগ আয়োজিত সমাবেশে যোগ দিতে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হতে শুরু করেছেন সংগঠনটির নেতাকর্মীরা।

আজ শুক্রবার বিকেল ৩টায় আনুষ্ঠানিকভাবে এই সমাবেশ শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।

ঘটনাস্থল থেকে দ্য ডেইলি স্টারের প্রতিবেদক জানিয়েছেন, সমাবেশ ঘিরে সকাল থেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসহ এর আশেপাশের এলাকায় জড়ো হতে শুরু করেছেন। দুপুর ১টার পর থেকে ধীরে ধীরে নেতাকর্মীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করে। বিভিন্ন জেলা-উপজেলাসহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন ইউনিটের নেতাকর্মীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে প্রবেশ করছেন। নেতাকর্মীদের বেশিরভাগই উদ্যানের ভেতরেই অবস্থান করছেন। তা ছাড়াও অনেকেই এর আশেপাশে বিশ্ববিদ্যালয় এলাকাতেও অবস্থান নিয়েছেন।

ছবি: মামুনুর রশীদ/স্টার

ডেইলি স্টারের প্রতিবেদক আরও জানান, সমাবেশস্থলে অবস্থান নেওয়া নেতাকর্মীরা বিভিন্ন ধরনের স্লোগান দিচ্ছেন। ব্যানার-ফেস্টুন হাতে থাকার পাশাপাশি নেতাকর্মীরা বিভিন্ন রংয়ের টি-শার্ট পরেছেন এবং অনেকের মাথায় ক্যাপও দেখা গেছে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরির দেয়ালে আঁকা বঙ্গবন্ধুর চিত্রের সামনে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে দেখা যায় চকরিয়া ডিগ্রি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী, ছাত্রলীগকর্মী মাহির আল চৌধুরীকে। ডেইলি স্টারকে তিনি বলেন, 'আমরা ১৫০ জনের একটি দল নিয়ে চকরিয়ার রাজখালী ইউনিয়ন থেকে এসেছি। এই প্রথমবারের মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছি। এখানে আসতে পারা আমার কাছে স্বপ্নের মতো। বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা ঘুরে দেখে সমাবেশস্থলে যাব।'

আজকের সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সমাবেশ থেকে বিশেষ বার্তা দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সভাপতি সাদ্দাম হোসেন।

ছবি: মামুনুর রশীদ/স্টার

গত ২৬ আগস্ট এক সংবাদ সম্মেলনে সাদ্দাম আরও জানান, সমাবেশ ঘিরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ছাত্রলীগের ৫ লাখ নেতাকর্মী জড়ো হবে।

শুরুতে ৩১ আগস্ট এই সমাবেশ করার পরিকল্পনা থাকলেও এইচএসসি পরীক্ষার কারণে তা পিছিয়ে ১ সেপ্টেম্বর করা হয় বলেও জানান তিনি।

Comments

The Daily Star  | English
cyber security act

A law that gagged

Some made a differing comment, some drew a political cartoon and some made a joke online – and they all ended up in jail, in some cases for months. This is how the Digital Security Act (DSA) and later the Cyber Security Act (CSA) were used to gag freedom of expression and freedom of the press.

10h ago