Skip to main content
জানুয়ারি ২৮, ২০২৩  //  শনিবার
E-paper English
T
আজকের সংবাদ
ডেইলি স্টার আইসিটি অ্যাওয়ার্ড পেলেন ২ উদ্যোক্তা ও ৪ প্রতিষ্ঠান ‘সংকট সমাধানে দরকার গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত’ ‘বাকস্বাধীনতা হরণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করার অভিযোগ সঠিক নয়’ চট্টগ্রামে রিজওয়ানার গাড়িতে পাথর নিক্ষেপকারী গ্রেপ্তার প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত রাজশাহী শেষ বলে মোসাদ্দেকের কী পরিকল্পনা তা জানতেন ইয়াসির ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনের ‘মুঘল গার্ডেন’ এখন ‘অমৃত উদ্যান’ ‘পদত্যাগ করুন, অন্যথায় ভারাক্রান্তভাবে চলে যেতে হবে’ সেন্টমার্টিনে মেডিকেল ক্যাম্পেইন ও পরিচ্ছন্নতা অভিযানে নৌবাহিনীর জাহাজ ‘সমুদ্র জয়’ রিজওয়ানা হাসানের গাড়িতে হামলার নিন্দা জানিয়ে ৫২ নাগরিকের বিবৃতি জন্মদিনে জন্ম-মৃত্যু ২ ধরনের অনূভূতিই হয়: কামাল চৌধুরী ‘গোপন বৈঠক’ চলাকালে জামায়াতের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার যুবলীগ নেতার বাধায় বিএডিসির বীজ বিতরণ বন্ধ, অভিযোগ ডিলারদের বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি যুবক আহত লিটন-রিজওয়ানের ফিফটির ম্যাচে রোমাঞ্চকর জয় কুমিল্লার
The Daily Star Bangla
সাহসিকতা • সততা • সাংবাদিকতা
  • E-paper
  • English
আজকের সংবাদ
ডেইলি স্টার আইসিটি অ্যাওয়ার্ড পেলেন ২ উদ্যোক্তা ও ৪ প্রতিষ্ঠান ‘সংকট সমাধানে দরকার গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত’ ‘বাকস্বাধীনতা হরণে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন করার অভিযোগ সঠিক নয়’ চট্টগ্রামে রিজওয়ানার গাড়িতে পাথর নিক্ষেপকারী গ্রেপ্তার প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত রাজশাহী শেষ বলে মোসাদ্দেকের কী পরিকল্পনা তা জানতেন ইয়াসির ভারতের রাষ্ট্রপতি ভবনের ‘মুঘল গার্ডেন’ এখন ‘অমৃত উদ্যান’ ‘পদত্যাগ করুন, অন্যথায় ভারাক্রান্তভাবে চলে যেতে হবে’ সেন্টমার্টিনে মেডিকেল ক্যাম্পেইন ও পরিচ্ছন্নতা অভিযানে নৌবাহিনীর জাহাজ ‘সমুদ্র জয়’ রিজওয়ানা হাসানের গাড়িতে হামলার নিন্দা জানিয়ে ৫২ নাগরিকের বিবৃতি জন্মদিনে জন্ম-মৃত্যু ২ ধরনের অনূভূতিই হয়: কামাল চৌধুরী ‘গোপন বৈঠক’ চলাকালে জামায়াতের ১২ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার যুবলীগ নেতার বাধায় বিএডিসির বীজ বিতরণ বন্ধ, অভিযোগ ডিলারদের বিএসএফের গুলিতে ২ বাংলাদেশি যুবক আহত লিটন-রিজওয়ানের ফিফটির ম্যাচে রোমাঞ্চকর জয় কুমিল্লার
The Daily Star Bangla
শনিবার, জানুয়ারি ২৮, ২০২৩ | সাহসিকতা • সততা • সাংবাদিকতা
  • হোম
  • সংবাদ
    • বাংলাদেশ
    • এশিয়া
    • বিশ্ব
  • মতামত
    • সম্পাদকীয়
    • অভিমত
    • সংবাদ বিশ্লেষণ
  • করোনাভাইরাস
  • খেলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলা
  • বাণিজ্য
    • অর্থনীতি
    • বিশ্ব অর্থনীতি
    • সংগঠন সংবাদ
  • বিনোদন
    • টিভি ও সিনেমা
    • মঞ্চ ও সংগীত
    • অন্যান্য
  • জীবনযাপন
    • ফ্যাশন ও সৌন্দর্য
    • খাদ্য ও সুস্থতা
    • ভ্রমণ
  • সাহিত্য
    • সংস্কৃতি
    • শিল্প
    • ইতিহাস-ঐতিহ্য
  • তারুণ্য
    • শিক্ষা
    • ক্যারিয়ার
    • তারুণ্যের জয়
  • প্রযুক্তি ও স্টার্টআপ
    • বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, গেজেটস
    • স্টার্টআপ
    • অটোমোবাইল
  • পরিবেশ
    • জলবায়ু পরিবর্তন
    • প্রাকৃতিক সম্পদ
    • দূষণ
  • প্রবাসে
    • অভিবাসন
    • পরবাস
    • যাওয়া-আসা
English T
  • হোম
  • সংবাদ
    • বাংলাদেশ
    • এশিয়া
    • বিশ্ব
  • মতামত
    • সম্পাদকীয়
    • অভিমত
    • সংবাদ বিশ্লেষণ
  • করোনাভাইরাস
  • খেলা
    • ক্রিকেট
    • ফুটবল
    • অন্যান্য খেলা
  • বাণিজ্য
    • অর্থনীতি
    • বিশ্ব অর্থনীতি
    • সংগঠন সংবাদ
  • বিনোদন
    • টিভি ও সিনেমা
    • মঞ্চ ও সংগীত
    • অন্যান্য
  • জীবনযাপন
    • ফ্যাশন ও সৌন্দর্য
    • খাদ্য ও সুস্থতা
    • ভ্রমণ
  • সাহিত্য
    • সংস্কৃতি
    • শিল্প
    • ইতিহাস-ঐতিহ্য
  • তারুণ্য
    • শিক্ষা
    • ক্যারিয়ার
    • তারুণ্যের জয়
  • প্রযুক্তি ও স্টার্টআপ
    • বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, গেজেটস
    • স্টার্টআপ
    • অটোমোবাইল
  • পরিবেশ
    • জলবায়ু পরিবর্তন
    • প্রাকৃতিক সম্পদ
    • দূষণ
  • প্রবাসে
    • অভিবাসন
    • পরবাস
    • যাওয়া-আসা

  • ABOUT US
  • CONTACT US
  • SMS SUBSCRIPTION
  • ADVERTISEMENT
  • APPS
  • NEWSLETTER
বাংলাদেশ

শফিকুলের ফিরে আসা

মির্জা শাকিল
সোমবার, আগস্ট ১, ২০২২ ০২:২৩ পূর্বাহ্ন
শফিকুল
মাতৃভূমির টানে ৩০ বছর পর যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরে কৃষিকাজ শুরু করেছেন ৭০ বছর বয়সী বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল ইসলাম। ছবি: মির্জা শাকিল/স্টার

'ফিরে চল, ফিরে চল, ফিরে চল মাটির টানে-যে মাটি আঁচল পেতে চেয়ে আছে মুখের পানে'-- বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এ গানের এই কথাগুলোই যেন হৃদয়ে ধারণ করেছেন টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার উপজেলার চকতৈল গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী শফিকুল ইসলাম জুয়েল।
 
জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে যে দেশ মাতৃকাকে স্বাধীন করেছিলেন, বুকভরা অভিমান নিয়ে একদিন প্রিয় সে দেশটি ছেড়েই চলে গিয়েছিলেন সুদূর মার্কিন মুল্লুকে। কিন্তু চলে গেলেই কি আসলে চলে যাওয়া হয়? শেকড়ের টান যে রয়েই যায়।

আর এ টানেই ৩০ বছরের প্রবাসী জীবনের অবসান ঘটিয়ে আপনজনদের ছেড়ে শফিকুল ফিরে এসেছেন নিজ দেশের মাটিতে। গ্রামে ফিরে শুরু করেছেন কৃষিকাজ।

সর্বশেষ খবর দ্য ডেইলি স্টার বাংলার গুগল নিউজ চ্যানেলে।

শফিকুল ইসলাম জুয়েল। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র অবস্থায় দেশকে শত্রুমুক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন সরকারি চাকরিজীবী বাবার ছয় ছেলে ও দুই মেয়ের মধ্যে ষষ্ঠ শফিকুল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর অস্ত্র ছেড়ে আবার হাতে তুলে নিয়েছিলেন বইখাতা।

পড়ালেখা শেষে মন দেন আয়-রোজগারে। নিজেই একটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান খুলে শুরু করেন করে ঠিকাদারি ব্যবসা। বিয়ে করে সুখেই কাটছিল জীবন।

কিন্তু একদিন অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের বাধা পেয়ে মনের দুঃখে সিদ্ধান্ত নেন আর থাকবেন না এ দেশে। চলে যান আমেরিকার নিউইয়র্কে। পরে স্ত্রী সন্তানদেরও নিয়ে যান সেখানে।

শফিকুলের পারিবারিক ছবি। ছয় ভাইবোনের মধ্যে তিনি ষষ্ঠ। ছবি: মির্জা শাকিল/স্টার

জীবিকার তাগিদে সেখানে অনেক কিছুই করেছেন শফিকুল। চাকরি করেছেন দোকানের সেলসম্যান, ডিপার্টমেন্টাল স্টোরের ম্যানেজার হিসাবে। আয় বাড়াতে চালিয়েছেন ট্যাক্সিক্যাব।

ইতোমধ্যে লেখাপড়া শেষ করে সেখানেই প্রতিষ্ঠিত হয়ে যান তার সন্তানরা। বৃদ্ধ বয়সে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপসহ নানা রোগে আক্রান্ত হন শফিকুল। চিকিৎসার পাশাপাশি তখন তার কাজ হয় বাড়িতে বসে থাকা আর সমবয়সীদের সঙ্গে আড্ডা দেওয়া।

এমন অবস্থায় শফিকুল সিদ্ধান্ত নেন, বিদেশ বিভূঁইয়ে আর নয়। এবার ফিরে যাবেন নিজের দেশে। কিন্তু তার এ ইচ্ছায় বাধ সাধেন স্ত্রী ও মেয়েরা। তাদের যুক্তি, অসুস্থ শরীরে একা দেশে ফিরে গেলে কী অবস্থা হবে তার।

উপায়ান্তর না দেখে একদিন স্ত্রী কন্যাদের ডেকে বলেন, 'হয় তোমরা আমাকে দেশে ফিরে যেতে দেবে। আর না হলে রেললাইনে আমাকে মৃত অবস্থায় পাবে।'

শফিকুল
গ্রামে ফিরে পৈতৃক ভিটা পরিষ্কার করে বাড়ির সামনে গড়ে তুলেছেন ফলের বাগান। ছবি: মির্জা শাকিল/স্টার

এ কথা শুনে অনিচ্ছা সত্ত্বেও রাজি হন তারা। ২০২০ সালে তাদের রেখে একাই দেশে ফিরে আসেন শফিকুল।
 
যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশের চাকচিক্যপূর্ণ জীবন ফেলে কেন ফিরে এলেন, এমন প্রশ্নের জবাবে শফিকুল দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'সেখানে কোনো ফুলেই গন্ধ নেই। সেখানে ট্যাক্সি ক্যাব চালানোও অনেক পরিশ্রমের কাজ। আর শেষ বয়সে তো কেউ কোনো কাজেই নিচ্ছিল না আমাকে।'

'আমার ইংরেজি শুনেই আমেরিকানরা সহজেই বুঝে ফেলত যে আমি সে দেশে ইমিগ্র্যান্ট। ওরা বলতো, এটাতো তোমার দেশ নয়। কেন এসেছ এখানে। তখন খুবই অপমান বোধ হতো,' বলেন তিনি।

গ্রামে ফিরে পৈতৃক ভিটা পরিষ্কার করে কাজে লেগে পড়েন শফিকুল। বাড়ির সামনের জমিতে গড়ে তোলেন মিশ্র ফলের বাগান। অন্যান্য পতিত জায়গাগুলোতে তৈরি করেন লেবুসহ বিভিন্ন ফল-সবজির বাগান। ধান চাষ করেন বেশ কয়েক বিঘা জমিতে। দৈনিক মজুরিতে কাজে নেন ডজনখানেক গ্রামবাসীকে।

দৈনিক মজুরিতে গ্রামবাসীদের কাজে নেন তিনি। ছবি: মির্জা শাকিল/স্টার

কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণের অংশ হিসেবে কেনেন নানা যন্ত্রপাতি। বসত বাড়ির একটি ঘরকে পরিণত করেন ওয়্যারহাউজে। সার, কীটনাশক থেকে কী নেই সেখানে। ইন্টারনেট ঘেঁটে আধুনিক কৃষি কলাকৌশল ব্যবহারের পাশাপাশি সেগুলো শিখিয়ে দিচ্ছেন গ্রামের অন্য কৃষকদেরও।  

অবাক বিস্ময়ে বৃদ্ধ শফিকুলের এসব কাণ্ড-কারখানা দেখেন গ্রামের মানুষ।

তিনি বলেন, 'শারীরিক অসুস্থতা নিয়ে দেশে ফিরেছিলাম। দেশে ফিরে আমার অসুস্থতা অর্ধেক কমে গেছে। এখন সকাল হলে গ্রামের রাস্তায় হাঁটি। কী যে ভাল লাগে বলে বোঝাতে পারব না।'  

'বাবা-মা অনেক আগেই মারা গেছেন। আট ভাইবোনের মধ্যে এখন বেঁচে আছি চারজন। তারা সবাই দেশ-বিদেশে বিভিন্ন স্থানে থাকেন। এখানে তাই আমি একাই থাকি। কম্পিউটার-ইন্টারনেট সব কিছু আছে। এখানে বসেই যোগাযোগ করতে পারি স্ত্রী, কন্যাসহ আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে,' বলছিলেন তিনি।

ছবি তোলার শখ আছে শফিকুলের। আছে আধুনিক মডেলের দুটি ডিএসএলআর ক্যামেরা। অবসরে ঘুরে ঘুরে ছবি তোলেন তিনি।

তার সঙ্গে কাজ করেন গ্রামের দিনমজুর সাইফুল। শফিকুল সম্পর্কে তিনি ডেইলি স্টারকে বলেন, 'তিনি অনেক ভালো একজন মানুষ। ব্যবহারও অনেক অমায়িক। কাজ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি আমাদের মজুরি পরিশোধ করে দেন। তাই তার সঙ্গে কাজ করে আমরাও অনেক খুশি।'

ভবিষ্যত পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে শফিকুল বলেন, 'আর ৫ বছর যদি বাঁচি, তবে গ্রামকে ঘিরে আমার সব পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে যেতে পারব। আমি চাই ভবিষ্যত প্রজন্ম যেন গ্রামের সঙ্গে সম্পর্ক রাখে। কারণ এখানেই তো তাদের শেকড়। পেশাগত জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত হলেও আমার মেয়েরা এখনো বিয়ে করেনি। মেয়েদের বিয়ে দিয়ে আমার স্ত্রী এখানে চলে আসবে। এখানে আমার জীবন তখন আরো ভালো কাটবে আশা করি।'

যুক্তরাষ্ট্রের মতো দেশে যেতে আমাদের মতো দেশের মানুষ পাগল, আর আপনি সেখান থেকে একেবারে চলে এলেন, এ কথা বলতে স্মিত হেসে শফিকুলের জবাব, 'শুধু আমি ফিরে এসেছি বলেই নয়, সবারই ফিরে আসা উচিত। নিজের দেশে ফিরে এখানেই তাদের কিছু করা উচিত।' 

'এ দেশের মাটি অনেক উর্বর। পরিকল্পনা করে চাষবাস করতে পারলেও অনেক লাভজনক হয়। অযথাই এত টাকা খরচ করে বিদেশে পাড়ি জমাবার দরকার কী। ওই টাকা দিয়ে এখানেই আরো ভালো কিছু করা সম্ভব,' বলেন তিনি।

Related topic
কৃষি / টাঙ্গাইল
Apple Google
Click to comment

Comments

Comments Policy

Related News

১ মাস আগে | বাংলাদেশ

দেশে গরু-ছাগলের সংখ্যা বেড়েছে

৫ মাস আগে | কৃষি

ক্রমবর্ধমান চাহিদা সত্ত্বেও ধানের উৎপাদন কমছে

২ মাস আগে | দুর্ঘটনা ও অগ্নিকাণ্ড

টাঙ্গাইল ও ধামরাইয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ মাস আগে | কৃষি

‘দেশের সীমিত সম্পদ, সব কৃষকের চাহিদা অনুযায়ী সার ও বীজ দেওয়া সম্ভব না’

১ মাস আগে | দুর্ঘটনা ও অগ্নিকাণ্ড

এলেঙ্গায় মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত, বঙ্গবন্ধু সেতু রুটে রেল চলাচল বন্ধ

The Daily Star  | English
power plants
43m ago|Energy

PDB's losses in 2022-23 likely to jump up by 80% after gas price hike

The financial loss of the state-owned Bangladesh Power Development Board (PDB) is likely to cross Tk 54,000 crore in the current fiscal after the hike in the price of gas increased their input cost.

22h ago|Bangladesh

Tea garden at cost of trees, animals and hills

The Daily Star
Follow Us
  • ABOUT US
  • CONTACT US
  • SMS SUBSCRIPTION
  • ADVERTISEMENT
  • APPS
  • NEWSLETTER
© 2023 thedailystar.net | Powered by: RSI LAB
Copyright: Any unauthorized use or reproduction of The Daily Star content for commercial purposes is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action.