লাতিন আমেরিকার কোনো এক কল্পিত মাকোন্দো গ্রামে এই উপন্যাসের সূত্রপাত।
উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে আমাদের সমাজে এখনো একটা মানসিকতা রয়েছে—‘নামী’ বিশ্ববিদ্যালয়ে না পড়লে ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত।
এক সময় তরুণদের মধ্যে এই পেশা বেছে নেওয়ার প্রবল আগ্রহ থাকলেও এখন পরিস্থিতি ভিন্ন।
প্রতিদিন শ্রেণিকক্ষে গিয়ে নতুন প্রজন্মকে গড়ে তোলার এই দায়িত্ব যেমন আনন্দের, তেমনি তা এক ধরনের চাপও সৃষ্টি করে।
‘আমাদের ডর্মের ফ্লোরে ছিল বিশ্বের নানা দেশের ছাত্রছাত্রী। প্রত্যেকের নিজস্ব খাবারের রেসিপি, নিজস্ব ঘ্রাণ।’
এখন প্রশ্ন উঠছে, একজন শিক্ষার্থী কিংবা গবেষক যদি গবেষণার জন্য তথ্য বিশ্লেষণ, লেখার কাজে এআই ব্যবহার করেন, তাহলে তিনি কি আদৌ নিজের চিন্তা বা শ্রমের প্রতিফলন দেখাতে পারছেন?
বিদেশে উচ্চশিক্ষা অর্জন করা কেবল একটি ডিগ্রি পাওয়ার গল্প নয়। এটি একটি লম্বা, জটিল, কখনো একাকিত্ব, কখনো অনিশ্চয়তায় পূর্ণ যাত্রা।
‘এখন বুঝি, আমার কল্পনার রংগুলোর অনেকটাই জিবলি মুভির রং-তুলিতেই আঁকা হয়েছিল।’
যুক্তরাষ্ট্রের একেকটি স্টেটের সংস্কৃতি, সেখানকার পরিবেশ একেবারেই ভিন্ন।
দীর্ঘ তুষার আর একঘেয়ে শীতের পর বসন্তের এক ভর দুপুরে ইতিহাসের বহু পুরোনো এই সমাধিক্ষেত্রে বসে মনে হয়েছিল, ভিন্ন এক যুগের কোনো এক জায়গায় চলে এসেছি।
বিজ্ঞান আর মানবিক বিষয়ক ফ্যাকাল্টিগুলোর ফান্ডিং পলিসি ভিন্ন হয়ে থাকে।
প্রথম সেমিস্টারের একটা ভালো সময় চলে যায় সবকিছু গুছিয়ে উঠতে।
যেহেতু ভিনদেশে নিজ দেশের আবহাওয়া বা সংস্কৃতি থাকবে না, তাই নিয়ে যাওয়ার এই বিষয়টি নিয়ে দ্বিধা থাকাই স্বাভাবিক।
পুরোনো স্থাপত্য আর আধুনিকতার মিশেলে সিনসিনাটি শহরটা যেন একটা জীবন্ত চিত্রকর্ম।
যদিও এর মধ্যে তিন দিনই কনফারেন্সের আলোচনা, উপস্থাপনা এবং নানা মতবিনিময়ে কেটে গিয়েছিল। তারপরেও বাকিটা সময়ের পুরোটাই সিলম যতটা পেরেছি ঘুরে দেখার চেষ্টা করেছি।
লেক্সিংটন এমনিতেই অত ভিড়ের শহর নয়। আমরা মজার ছলেই বলতাম, ‘একটা মফস্বল’।
পড়াশোনা, কাজ কিংবা গবেষণা যত যাই হোক, নিজের মানসিক স্বাস্থ্যের যত্ন নেওয়া দরকার সবকিছুর আগে।
পূর্ব-এশিয়ার কুইজিন মানেই তো সুশি, কিমচি বা সি-ফুড দিয়ে তৈরি বিভিন্ন খাবার। তবে দেশের রেস্তোরাঁগুলোতে সুশি বা পূর্ব-এশিয়ার খাবার যতটা ব্যয়বহুল, যুক্তরাষ্ট্রে মোটেও তেমনটা নয়।